Banyan Tree
ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন: ‘আবেগ’ দাঁড়ালো মাথা তুলে, ঐতিহ্য বেঁচে থাকুক আরো কয়েক শতাব্দী। এমনই আশা নিয়ে পশ্চিম মেদিনীপুরের শালবনীর কর্ণগরে ঝড়ে উল্টে যাওয়া শতাব্দী প্রাচীন বটবৃক্ষের আবার প্রতিস্থাপন হল প্রশাসন ও বন দপ্তরের উদ্যোগে। প্রবল বর্ষণ আর ঝড়ে উল্টে যায় কর্ণগড়ের মহামায়া মন্দির প্রাঙ্গনে থাকা বিশাল বটবৃক্ষ। যাকে ঘিরে মানুষের ছিল প্রবল আবেগ। মন্দিরের ঐতিহ্যও বলা যেতে পারে। মন্দিরে আসা ভক্ত ও দর্শনার্থীরা রৌদ্রের সময় ছায়া পেতেন। সম্প্রতি ওই মন্দির সংস্কারের জন্য মুখ্যমন্ত্রী টাকা বরাদ্দ করেছিলেন। সেই টাকায় কাজ হয়েছে। বসার জন্য বটবৃক্ষের নীচে সিমেন্ট দিয়ে বাঁধানো হয়েছে। এই বটবৃক্ষ যেন মন্দিরের ‘অহংকার’ আরও বাড়িয়ে তুলেছিল।
আরও পড়ুন:- স্পাইনালের জটিল অপারেশন করে নজির গড়ল মেদিনীপুর মেডিক্যাল হাসপাতাল
আরও পড়ুন:- বন্যা পরিস্থিতির অবনতি পশ্চিম মেদিনীপুরে, পরিদর্শনে মন্ত্রীরা
আরও পড়ুন:- অবশেষে খুলল মেদিনীপুর গ্রামীণে গোষ্ঠী দ্বন্দ্বে বন্ধ হয়ে যাওয়া তৃণমূলের কার্যালয়
উল্টে যাওয়া গাছ সরিয়ে নতুন করে গাছ লাগাতে গেলে আরো বেশ কয়েক বছর কেটে যাবে। স্থানীয় বাসিন্দাদের ইচ্ছা ছিল, গাছটিকে দাঁড় করানো গেলে পুনরায় আবার মাথা তুলে শাখা-প্রশাখা ছড়িয়ে দিতে পারে। সেই মতো প্রশাসন ও বনদপ্তর যৌথ উদ্যোগে শনিবার সকাল থেকে গাছের ডাল কেটে একই জায়গায় দাঁড় করায়। গাছের গোড়ায় পর্যাপ্ত মাটি ও বিভিন্ন ঔষধ দেওয়া হয়েছে। আড়াবাড়ি রেঞ্জ আধিকারিক মলয় কুমার ঘোষ জানিয়েছেন, এর আগে ছাতিম গাছ এভাবে দাঁড় করানো হয়েছিল এবং তা বেঁচে গিয়েছিল। আশা করা যায় এই গাছটিও বেঁচে যাবে। আগামী ছয় মাস গাছটিকে পর্যবেক্ষণে রাখা হবে। একই আশা জেলা পরিষদের বন ও ভূমি কর্মাধ্যক্ষ নেপাল সিংহ -এর।
আরও পড়ুন:- পূর্ব মেদিনীপুরে দশ মাসের শিশুকন্যাকে শারীরিক নিগ্রহ করার অভিযোগ, গ্রেফতার পরিচারিকার
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi
Banyan Tree
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore
Web Desk, Biplabi Sabyasachi online paper: ‘Emotion’ stood up, let the tradition survive for a few more centuries. With such hope, the century-old banyan tree, which was uprooted by a storm at Karnabar in Shalbani, West Midnapore, was replaced by the administration and the forest department. Heavy rains and storms overturned the huge banyan tree in the premises of the Mahamaya temple in Karnagar. People were surrounded by strong emotions. It can also be called the tradition of the temple. Devotees and visitors to the temple get shade during the sun. Recently, the Chief Minister had allocated money for the renovation of the temple. That money has been used. The bottom of the banyan tree is covered with cement for sitting. This banyan tree seemed to increase the ‘pride’ of the temple.
It will take several more years to remove the uprooted trees and plant new ones. The locals wished that if the tree was erected, it could raise its head again and spread its branches. For this reason, the administration and the forest department cut the branches of the trees and made them stand in the same place on Saturday morning. After that, adequate soil and various medicines have been given at the base of the tree. Malay Kumar Ghosh, an Arbari Range official, said the Chatim tree had been planted in this way before and survived. Hopefully, this tree will also survive. The tree will be kept under observation for the next six months. The same is the hope of Nepal Singh, the forest and land chief of the district council.