Swasthya Sathi Card Fraud
ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন: পূর্ব মেদিনীপুরের মহিষাদলে স্বাস্থ্য সাথী কার্ড জালিয়াতির অভিযোগ। অভিযোগকারী মহিষাদলের দ্বারিবেরিয়া এর বাসিন্দা শংকর মান্না। তিনি জানান , এ যাবৎ স্বাস্থ্য সাথী কার্ড এর জন্য কোনো অ্যাপ্লিকেশন জমা দেননি এবং তার কোনো কার্ড ও নেই । তবুও গত ৩ জানুয়ারি তার ফোনে একটা এসএমএস আসে।
আরও পড়ুন:- পটাশপুরে আক্রান্ত প্রাক্তন ব্লক সভাপতির সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করলেন শুভেন্দু আধিকারী
আরও পড়ুন:- মেদিনীপুর গ্রামীণে বাড়ির উঠোনে ‘রামলাল’, শালবনীতে হাতির সামনে পড়ে পালাতে গিয়ে জখম ব্যক্তি
তিনি প্যারাডাইস ডায়াগনস্টিক সেন্টার নামক একটি বেসরকারি নার্সিংহোমে ভর্তি রয়েছেন। এই SMS তিনি গ্রাহ্য করেননি এবং পরবর্তী ৫ তারিখে তার ফোনে একটি ডিসচার্জের (Discharge) SMS আসে, সাথে ৩৭৮০০ টাকার একটি বিল। এটি তিনি মহিষাদল থানায় জানাতে গেলে তার অভিযোগ নেওয়া হয়নি। এর পরেই তিনি বিডিও অফিসে একটি অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগকারীর স্ত্রী রুমা মাইতি মান্না জানান,স্বাস্থ্য সাথী কার্ড এর জন্য তারা কোন লাইন বা কোনো দরখাস্ত জমা দেননি।
Swasthya Sathi Card Fraud
আরও পড়ুন:- করোনার লাগামহীন সংক্রমণ রুখতে মাস্ক সচেতনতার পাশাপাশি জরিমানা খড়্গপুর রেলপুলিশের
আরও পড়ুন:- পূর্ব মেদিনীপুরে টাকার বিনিময়ে কলেজে ভর্তির অভিযোগ,তৃণমূল বিধায়কের কণ্ঠে কথোপকথন ঘিরে চাঞ্চল্য
তবুও কী ভাবে কার্ড ইস্যু (Issue) হল, এবং কিভাবে তার স্বামীর কোন কিছু না হওয়া সত্বেও হাসপাতালে ভর্তি এবং পরে ডিসচার্জ হলো সেটা নিয়ে তাঁরা ধোঁয়াশার মধ্যে রয়েছেন। সুবিচারের জন্য থানায় গেলে ফিরিয়ে দেওয়া হয় এবং তিনি আজ বিডিও অফিসে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এ বিষয়ে বিজেপি তমলুক সাংগঠনিক জেলার সভাপতি তপন ব্যানার্জি জানান,” এই সরকার দুর্নীতিগ্রস্ত সরকার, এই সরকারের আমলে স্বাস্থ্য সাথী কার্ড থেকে শুরু করে যাই হয়েছে সমস্ত জালিয়াতি, ভুয়া বিল এবং কাটমানি নেওয়া এই সরকারের বরাবরের অভ্যাস।”
আরও পড়ুন:- কলেজ যাওয়ার নাম করে বেপাত্তা খড়্গপুরের গৃহবধূ ! “যেখানে আছি, ভালো আছি” জানালেন মেসেজে
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.cm/biplabisabyasachi
Swasthya Sathi Card Fraud
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore
Web Desk, Biplabi Sabyasachi online paper: Allegation of Swasthya Sathi Card Fraud in Mahishadal of East Midnapore. The complainant did by Shankar Manna, a resident of Dwariberia of Mahishadal. He said that so far he has not submitted any application for the health partner card and he does not have any card. However, on January 3, an SMS came to his phone.
He admits to a private nursing home called Paradise Diagnostic Center. He ignore this SMS and on the next 5th, a discharge SMS came to his phone along with a bill of Rs. 37800. When he went to report this to Mahishadal police station, his complaint was not taken. He then lodged a complaint with the BDO office. The complainant’s wife Ruma Maiti Manna said they did not submit any line or application for the Swasthya Sathi Card.
However, they are still confused about how the card was issued, and how her husband was admitted to the hospital and later discharged despite having nothing. He returned to the police station for justice and he lodged a written complaint at the BDO office today. BJP Tamluk Organizing District President Tapan Banerjee said, “This government is a corrupt government. It has been a habit of this government to take all the frauds, fake bills, and money laundering from Swasthya Sathi Cards.”