Leopard
ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন: শেষমেষ প্রায় ১৭ ঘন্টা পর শুক্রবার ঝাড়গ্রাম মিনি চিড়িয়াখানা চত্বরে পাওয়া গেল পূর্ণ বয়স্ক চিতাবাঘের।ঘাপটি মেরে চিড়িয়াখানা চত্বরেই বসে ছিল সে। তবে তার খোঁজ মেলায় স্বস্তির নিঃশ্বাস ঝাড়গ্রাম জেলাবাসীর। উল্লেখ্য, ঝাড়গ্রামের মিনি চিড়িয়াখানার খাঁচা থেকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা নাগাদ বেরিয়ে যায় পূর্ণবয়স্ক চিতাটি। খবর জানাজানি হতেই তীব্র আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে ঝাড়গ্রাম শহর জুড়ে। পুজোর বাজারের জন্য রাস্তায় ভিড়। তারইমধ্যে বাঘের ভয়ে রীতিমতো ছোটাছুটি পড়ে যায়।
আরও পড়ুন:- পুজোর আগে বেতন-বোনাস না পেয়ে হলদিয়ার কারখানায় শ্রমিক বিক্ষোভ
আরও পড়ুন:- পরম্পরা মেনে শুরু হল মহিষাদল রাজবাড়ির পুজো,পুজিত হবে রাজবাড়ির যুদ্ধের তরবারিও
সকলেরই ভয়, বুঝি বাঘের পেটেই জান গেল! রাস্তায় রাস্তায় মাইকিংও শুরু হয়। ঝাড়গ্রাম মিনি জু-তে দু’টি চিতাবাঘ রয়েছে। বৃহস্পতিবার গেট মেরামতির কাজ চলাকালীন একটি চিতাবাঘ পালিয়ে যায় বলে সূত্রের খবর। তার পর থেকে এলাকায় মাইকিং শুরু হয়। মানুষকে সতর্ক করা হয়। স্বাভাবিক ভাবেই চিতাবাঘের নিখোঁজ হওয়ার খবরে আতঙ্কে ছিলেন এলাকার মানুষ। অবশেষে তার খোঁজ মিলল। চিড়িয়াখানা চত্বরেই সে লুকিয়ে ছিল বলে চিড়িয়াখানা সূত্রে খবর।একেবার ঝাড়গ্রাম শহরের খুব গায়ে গায়ে রয়েছে কলাবনির জঙ্গল, ইন্দাবনির জঙ্গল।
Leopard
আরও পড়ুন:- প্রচার শুনে ভ্যাকসিন নিতে এসেও নিরাশ, শিবির চালু না হওয়ায় বিক্ষোভ ঝাড়গ্রামে
আরও পড়ুন:- ঝাড়গ্রাম ডিয়ার পার্ক থেকে পালিয়ে গেল চিতা বাঘ, মেদিনীপুরেও জারি সতর্কবার্তা
ফলে মানুষের মধ্যে ভয়টা অনেক বেশি কাজ করছিল। আশেপাশের জঙ্গলে ঢুকে গেলে বড় কোনও বিপদের সম্ভাবনা থেকে যেতে পারে। এই চিতাবাঘের খোঁজ পাওয়ায় শুধু ঝাড়গ্রামের সাধারণ মানুষই নন, নিশ্চিন্ত জেলা প্রশাসনও। মিনি জু-এর পাশেই দক্ষিণ সোল, বীরভানপুর, কাঞ্চননগর-সহ একাধিক এলাকায়। বৃহস্পতিবার বিনিদ্র রাত কেটেছে এখানকার মানুষের। ইতিমধ্যে ঝাড়গ্ৰাম মিনি চিড়িয়াখানায় পৌঁছেছেন বনদপ্তরের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা।
আরও পড়ুন:- হনুমানের তাণ্ডব মেদিনীপুর শহরের রাঙ্গামাটি এলাকায়, চেষ্টা করেও বাগে আনতে হিমশিম বন দফতর
আরও পড়ুন:- খানাখন্দে ভরা রাস্তা! পূর্ব মেদিনীপুরে যাত্রীবাহী ট্রেকার উল্টে গুরুতর আহত ২
তবে এই করোনার জেরে দীর্ঘদিন ঝাড়গ্রাম চিড়িয়াখানা বন্ধ ছিল। তারপর চিড়িয়াখানা খোলায় আনন্দ ছড়িয়েছিল এলাকার কচি-কাঁচাদের মধ্যে। কিন্তু হঠাৎ করে চিতাবাঘ পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় যেমন এলাকাবাসীর মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়েছে, তেমনই শীতের আগমনের মুখে চিড়িয়াখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ হয়ে যাওয়ায় মন খারাপ শিশুদের।
আরও পড়ুন:- আজকের রাশিফল – ০৮ অক্টোবর ২০২১, বাঃ – ২১ আশ্বিন ১৪২৮
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi
Leopard
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore
Web Desk, Biplabi Sabyasachi online paper: About 17 hours later, the leopard was found at the Jhargram Mini Zoo premises on Friday. However, the people of Jhargram breathed a sigh of relief at his search. It is to be mentioned that the adult cheetah came out of the cage of the mini zoo in Jhargram by 6 pm on Thursday. As soon as the news broke, panic spread across Jhargram city. Crowds on the streets for Pujo market. In the meanwhile, he ran away in fear of the tiger.
Everyone’s fear, I realized the tiger’s stomach! Street miking also began. The Jhargram Mini Zoo has two leopards. A leopard escaped while repairing the gate on Thursday, sources said. After that miking started in the area. People are warned. The people of the area were terrified by the news of the disappearance of the leopard. Eventually his search matched. According to zoo sources, he was hiding in the premises of the zoo.
As a result, there was a lot of fear among the people. If you enter the nearby forest, there is a possibility of a big danger. Not only the common people of Jhargram but also the district administration of Nishchinto have found this leopard. Next to the mini zoo are several areas including South Seoul, Birvanpur, Kanchannagar. The people here spent a sleepless night on Thursday. Meanwhile, high-ranking officials of the forest department have reached Jhargram Mini Zoo.
However, due to this corona, Jhargram Zoo was closed for a long time. Then the joy of opening the zoo spread among the youngsters of the area. But just as the sudden escape of the leopard has caused panic among the locals, so too the zoo has been closed indefinitely in the face of the onset of winter.