The death of the husband in the attack of the elephant, did not find a job! The forest minister himself assured women’s cooperation
ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন : হাতির হানায় মৃতের পরিবারের একজন পাবে বন দফতরে সরকারি চাকরি। সেইমতো রাজ্যে বহুজন চাকরিও পেয়েছেন। পশ্চিম মেদিনীপুরেও গতবছর বেশ কয়েকজন চাকরি পেয়েছেন। তার মধ্যেও তিন পরিবারের লোকজন এখনও বঞ্চিত! তারা দেখা করলেন রাজ্যের বনমন্ত্রীর সাথে। রবিবার পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার গোপগড় ইকো পার্কে বন বান্ধব উৎসবে উপস্থিত হয়েছিলেন বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক।
আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন… প্রতি মুহূর্তের লাইভ খবরের আপডেট পেতে ফলো করুন বিপ্লবী সব্যসাচী নিউজ
ঝটিতি খবর পেতে আমাদের WhatsApp গ্রুপে জয়েন করুন : Click Here
মঞ্চে বক্তৃতায় তিনি হাতির হানায় মৃত পরিবারের সদস্যদের চাকরি দেওয়ার কাজও শেষ পর্যায়ে বলে জানান। তিনি বলেন, আট জনের মতো বাকি রয়েছেন। তাদের ফরেস্ট গার্ডে নিয়োগ দেওয়া হবে। তখন দর্শকের আসনে আর বসে থাকতে পারলেন না পশ্চিম মেদিনীপুরের গোয়ালতোড়, রামগড়ের দুই মহিলা, শালবনীর মধুপুরের এক যুবক। আসন ছেড়ে সোজা হাজির মঞ্চের বামদিকে। অপেক্ষায় বনমন্ত্রী সাথে দেখা করার। যদি চাকরি মেলে সংসারটি বেঁচে যাবে।
Elephant Attack
ওই দুই মহিলার স্বামী এবং যুবকের বাবা মারা গিয়েছেন হাতির হানায়। তারা বলেন, বহুবার বিভিন্ন দফতরে ঘুরেছি সুফল মেলেনি। তাই এদিন তারা উপস্থিত হয়েছিলেন মন্ত্রীর সাথে দেখা করার জন্য। মঞ্চের কাছে এলেও নিরাপত্তা ভেঙে কাছে পৌঁছানো খুব একটা সহজ নয়! কষ্টের কথা জানালেন সাংবাদিকদের। আর্তি জানালেন মন্ত্রীর সাথে দেখা করার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য। সাংবাদিকদের সহযোগিতায় অবশেষে কথা বললেন বনমন্ত্রীর সাথে। জানালেন সমস্যা।
আরও পড়ুন : ‘বীরাপ্পানে’র লালচন্দন পশ্চিম মেদিনীপুরের জঙ্গলে! বনদফতরের পদক্ষেপ আপনাকে অবাক করবে
আরও পড়ুন : আকাশ থেকে হঠাৎ খসে পড়ল বিশালাকার বরফের চাঁই! আতঙ্ক পশ্চিম মেদিনীপুরের ডেবরায়
ওই মহিলাদের মধ্যে গোয়ালতোড়ের বালিবাঁধ এলাকায় বাসিন্দা গৌরি পাল দাস বলেন, ২০১৩ সালে আমার স্বামী সঞ্জয় পালের মৃত্যু হয় হাতির হানায়। তৎকালীন সময়ে এক লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ পেলেও, মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণার পরেও চাকরি এখনো মেলেনি। বিভিন্ন দফতরে ঘুরেছেন, কোনো সুরাহা হয় নি। স্বামী মারা যাওয়ার পর শ্বশুরবাড়ির লোকজন বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিয়েছেন।
পুত্র সন্তানকে নিয়ে বাপের বাড়ি শালবনীর পাটাঝরিয়াতে আশ্রয় নেন। বৃদ্ধ বাবা-মায়ের সংসারে নিত্যদিন অনটন। শালপাতা সেলাই করে চলে সংসার। বাধ্য হয়ে এদিন তিনি বনমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেন। গৌরি দেবী বলেন, বনমন্ত্রী আশ্বাস দিয়েছেন চাকরিটা দ্রুত হয়ে যাবে। বিষয়টি দেখার জন্য পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা পুলিশ সুপার দীনেশ কুমারকে দায়িত্ব দিয়েছেন।
আরও পড়ুন : উৎসাহী যুবকদের দেখার নেশায় অতিষ্ট হাতি! ঝাড়গ্রামে ভাঙল গাড়ি, মোটরবাইক ও সাইকেল
আরও পড়ুন : উচ্চ মাধ্যমিকের প্রস্তুতি তুঙ্গে! পশ্চিম মেদিনীপুরে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪০ হাজার ২০৪ জন, পরীক্ষাকেন্দ্র ৭৮টি
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi
Elephant Attack
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper