School
ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন: স্কুলে না গিয়ে ঘুড়ি ওড়ানোয় ব্যস্ত ছাত্ররা। খোঁজ পেয়ে শিক্ষকরা পৌঁছালে দৌড়ে পালিয়ে যায়। ঘটনাটি মেদিনীপুর শহরের হবিবপুর এলাকায়। এক পক্ষকাল পেরোলেও স্কুলে ছাত্র ছাত্রীদের উপস্থিতি সন্তোষজনক নয়। স্কুলের আঙিনায় আনতে পড়ুয়াদের বাড়ির দোরগোড়ায় যাচ্ছেন শিক্ষক-শিক্ষিকারা। মঙ্গলবার মধ্যদুপুরে দুয়ারে উপস্থিত হবিবপুর সরস্বতী বিদ্যামন্দিরের শিক্ষক শিক্ষিকা। উদ্যোগ, স্কুলে অনুপস্থিত পড়ুয়াদের আনা। দীর্ঘদিন বিদ্যালয় বন্ধ থাকায় পড়ুয়াদের অভ্যাস পাল্টে ক্লাসরুমে আনতে যথেষ্ট বেগ পেতে হচ্ছে।
আরও পড়ুন:- মেদিনীপুরে ‘পাড়ায় পাড়ায় পৌরসভা’ কর্মসূচিতে গিয়ে ক্ষোভের মুখে পৌর প্রশাসক
আরও পড়ুন:- পশ্চিম মেদিনীপুরে স্কুলের ফাঁকা ক্লাসরুমে ধূমপান ছাত্র-ছাত্রীদের, ছবি ভাইরাল নেট দুনিয়ায়
অনেক পড়ুয়া সংসার পেতে নিয়েছে। কেউ পেটের টানে উপার্জন শুরু করেছে। সেখান থেকে ফিরে তারা আর স্কুলে আসতে চাইছে না। মঙ্গলবার মেদিনীপুর শহরের তোড়াপাড়া, সিপাইবাজার, বড় আস্তানা সহ বিভিন্ন এলাকায় যান হবিবপুর সরস্বতী বিদ্যামন্দিরের শিক্ষক শিক্ষিকারা। মধ্যদুপুরে স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকাদের পেয়ে সংকোচে পড়েছে পড়ুয়ারা। শিক্ষকরা দেখেন কিছু ছাত্র ছাত্রী নিজের খেয়ালে খেলাধুলোয় ব্যস্ত, কেউ ঘুড়ি ওড়াচ্ছে। শিক্ষকদের দেখে দৌড়ে পালিয়ে যায়।
আরও পড়ুন:- ঝাড়গ্রামের বাছুরডোবা এলাকায় লক্ষাধিক টাকার চন্দন গাছ চুরি, এলাকায় চাঞ্চল্য
আবার কয়েকজনকে দেখা গেল গ্যারেজের কাজে। শিক্ষকরা ওই ছাত্র ছাত্রীদের পাশাপাশি অভিভাবকদের সঙ্গেও কথা বলেন। স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা মালা মজুমদার জানান, “অনুপস্থিত ছাত্র ছাত্রীরা অনুতপ্ত হয়ে সবাই কথা দিয়েছে, এবার থেকে নিয়মিত স্কুল আসবে। এই প্রচেষ্টা আমরা সপ্তাহ জুড়েই করবো। আশা করি অভিভাবকেরা সচেতন হবেন।”
আরও পড়ুন:- শীত পড়তেই জঙ্গলমহল মেতে উঠেছে মোরগ লড়াইয়ের প্রতিযোগিতায়
আরও পড়ুন:- পুরভোটের আগে মাজারে গিয়ে চাদর চড়ালেন শিশির অধিকারী, শুরু রাজনৈতিক তরজা
জানা গিয়েছে, স্কুলের অধিকাংশ ছাত্রছাত্রী দরিদ্র শ্রমজীবী পরিবারের। তাই অনেকে অর্থ রোজগারে ব্যস্ত হয়ে গেছে। কিছু ছাত্রছাত্রীর আবার নিয়মিত স্কুলে আসার অভ্যাস চলে গেছে। স্কুলের শিক্ষক ভূপেন্দ্রনাথ সিং সর্দার, সুস্মিতা রায়, সুজিত মান্না, বন্দনা দাস, অভিজিৎ মণ্ডল, বিনোদবিহারী ভূঞারা জানান, “আমরা আশাবাদী, সব ছাত্রছাত্রীকে শ্রেণি কক্ষে আনতে পারবো।
আরও পড়ুন:- পশ্চিম মেদিনীপুরের কেশপুরে তৃণমূলের ‘গোপন গোষ্ঠী’র হদিশ ! সরব শিউলি
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi
School
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore
Web Desk, Biplabi Sabyasachi online paper: Students are busy flying kites without going to school. When the teachers arrived, they ran away. The incident took place in Habibpur area of Medinipur town. Even after one fortnight, the attendance of students in the school is not satisfactory. Teachers are going to the doorsteps of the students to bring them to the school yard. Teachers of Habibpur Saraswati Vidyamandir present at the door at noon on Tuesday. Initiative, to bring students absent from school. As the school has been closed for a long time, the students are getting enough speed to change their habits and bring them to the classroom.
Many students have taken to getting a family. Someone has started earning by pulling the belly. They don’t want to come back to school from there. Teachers of Habibpur Saraswati Vidyamandir visited different areas including Torapara, Sepai Bazar, Bara Astana of Medinipur city on Tuesday. The students are hesitant to get the teachers of the school at noon. Teachers see some students playing sports at their own whim, some flying kites. Seeing the teachers, he ran away.
Again some people were seen working in the garage. The teachers talked to the students as well as the parents. The headmistress of the school, Mala Majumder, said, “The absent students have repented and promised to come to the school regularly from now on. We will make this effort throughout the week. We hope the parents will be aware.”
It is learned that most of the students in the school are from poor working class families. So many people are busy earning money. Some students have lost the habit of coming back to school regularly. School teachers Bhupendranath Singh Sardar, Susmita Roy, Sujit Manna, Bandana Das, Abhijit Mandal, Binodbihari Bhunara said, “We are hopeful that we will be able to bring all the students into the classroom.