Elephant Attack
ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন: ফের হাতির হানায় ব্যাপক ক্ষতির আশংকা মেদিনীপুর সদরের চাঁদড়া এলাকায়। মঙ্গলবার রাত থেকে বুধবার সকাল পর্যন্ত চাঁদড়ার ডুমুরকোঠা, গোলকচক এলাকার ধান জমিতে নেমে পড়ে প্রায় কুড়িটি হাতির একটি পাল। প্রস্তুত ছিল হুলা পার্টি। রাতে জমিতে নামলেই হাজির হুলাপার্টির সদস্যরা। হাতির পালকে পুনরায় ফেরত পাঠিয়ে দিচ্ছে জঙ্গলে। বুধবার সকালে দুই দাঁতাল নেমে পড়ে হেতাশোল এলাকায়। পরে তাড়িয়ে পাঠিয়ে দেয় শালবনীর পাথরির জঙ্গলে। তবে হুলা পার্টির নজর সরলেই ধান জমির ব্যাপক ক্ষতির আশংকা স্থানীয়দের।
আরও পড়ুন:- পশ্চিম মেদিনীপুরের মাইক্রো কনটেইনমেন্ট জোনগুলিতে লাগানো হলো ব্যানার, খড়্গপুরে বৈঠকে জেলা স্বাস্থ্য আধিকারিক
আরও পড়ুন:- পূর্ব মেদিনীপুরের একাধিক স্কুল এখনও জলের তলায়, চরম সমস্যায় বানভাসি মানুষ
আরও পড়ুন:- নয়াগ্রামে জমিতে হাতি তাড়ানোর বৈদ্যুতিক তার লেগে যুবকের মৃত্যু
সারা বছর ধরে হাতির হানা লেগে রয়েছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায়। জেলার মেদিনীপুর সদর ও শালবনী ব্লক সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত ছিল হাতির তান্ডবে। গত বছরের তুলনায় এবছর হাতির পালের হানায় ক্ষতির পরিমাণ কমেছে বলে দাবি বন দফতরের। মেদিনীপুর বনবিভাগে এডিএফও বিজয় চক্রবর্তী জানান, গতবারের তুলনায় এবছর হাতিতে জমির ফসলের ক্ষতির পরিমাণ অনেক কম। তিনি বলেন, হাতির গতিবিধির ওপর চব্বিশ ঘন্টা বনকর্মীদের নজরদারির ফলে এটা সম্ভব। অন্যান্য বছর দুর্গা পুজোর সময় হাতির পাল অবস্থান করত মেদিনীপুর সদরে, এবছর ছিল না।
Elephant Attack
আরও পড়ুন:- পূর্ব মেদিনীপুরের এক বেসরকারি নার্সিংহোমে ক্যানসার আক্রান্ত যুবকের বিরল অপারেশন চিকিৎসকদলের
আরও পড়ুন:- দিঘায় মৎস্যজীবীদের জালে কোটি টাকার মাছ! ভিড় উৎসুক পর্যটকদের
হাতি না থাকলেও পুজোর ছুটি বাতিল করে বনকর্মীদের সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছিল বন দফতর। বুধবার মেদিনীপুর বনবিভাগে প্রায় পঞ্চাশটি হাতি রয়েছে বলে বন দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে। এর মধ্যে লালগড়ের ঘাগরাতে ২৫-২৬ টি, চাঁদড়ার আমাঝর্ণাতে ১৭-১৮ টির হাতির পাল রয়েছে। বন দফতরের এক আধিকারিক বলেন, হাতির গতিবিধির ওপর নজরদারি চলছে। চেষ্টা চলছে যতটা সম্ভব ক্ষতি এড়িয়ে অন্যত্র সরানোর। যে সমস্ত জঙ্গলে হাতি রয়েছে, সেই এলাকার বাসিন্দাদের জঙ্গলে না যাওয়ার কথাও জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন:- শালবনীতে সিপিএম ও বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ শতাধিক কর্মীর
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi
Elephant Attack
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore
Web Desk, Biplabi Sabyasachi online paper: There is a risk of huge damage due to elephant attack in Chandra area of Medinipur Sadar. From Tuesday night to Wednesday morning, a herd of about twenty elephants landed on the paddy field in Chandra’s fig-room, Golakchak area. Hula party was ready. Hula party members appeared as soon as they landed on the land at night. The elephant herd is being sent back to the forest. On Wednesday morning, two teeth fell in the Hetashol area. Later elephant was chased away to the rocky forest of Shalbani. However, the locals fear a huge loss of paddy land as soon as the Hula Party takes notice.
Elephant poaching has been rampant in the West Midnapore district throughout the year. The Medinipur Sadar and Shalbani blocks of the district were most affected by elephant poaching. The forest department claims that the amount of damage caused by elephant herds has decreased this year as compared to last year. ADFO Vijay Chakraborty of the Midnapore Forest Department said the amount of crop damage to elephants this year was much less than last year. He said this was possible due to the 24-hour monitoring of the elephant’s movement by the forest workers. In other years, elephant herds used to stay at Medinipur Sadar during Durga Puja, but not this year.
The forest department had instructed the forest workers to be vigilant by canceling the Pujo holiday even though there were no elephants. There are about fifty elephants in the Medinipur forest department on Wednesday, according to forest department sources. There are 25-26 elephant herds in Ghagra of Lalgarh and 16-17 elephant herds in Amajharna of Chandra. An official of the forest department said that the movement of the elephants is being monitored. Trying to move as much as possible to avoid damage as much as possible. Residents of areas where elephants are found have also been told not to go to the forest.