ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন : জঙ্গলমহল জুড়ে চলছে শিকার উৎসব। শিকার উৎসবে এসে বনকর্মী ও পুলিশের বাধা পেয়ে ফিরতে হচ্ছে শিকারিদের। কেউ আবার জমায়েত স্থানে আনন্দ উপভোগ করেও ফিরছেন। শুক্রবার এমনই চিত্র দেখা গেল মেদিনীপুর সদর ব্লকের চাঁদড়া রেঞ্জের তামাকবাড়ি এলাকায়। ওই এলাকায় এদিন শিকারের নির্ধারিত দিন ছিল। আগে থেকেই সতর্ক ছিল বনদপ্তর ও পুলিশ।
আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন… প্রতি মুহূর্তের লাইভ খবরের আপডেট পেতে ফলো করুন বিপ্লবী সব্যসাচী নিউজ
ঝটিতি খবর পেতে আমাদের WhatsApp গ্রুপে জয়েন করুন : Click Here
জামশোল, পাখিবাঁধ, আড়াবাড়ির ঘটনার পর আরও সতর্ক বনদপ্তর, পুলিশ। এদিন বাইরে থেকে আসা শিকারির সংখ্যা না থাকলেও স্থানীয়রা সাইকেলে বা হেঁটে জঙ্গলে প্রবেশ করার চেষ্টা করে। সেই সময় বাধা হয়ে দাঁড়ায় বনকর্মী ও পুলিশ। তাদেরকে সেখান থেকেই বাড়ি ফেরত পাঠানো হয় বলে জানা গিয়েছে। অনেকে আবার কথা দিয়েছেন জমায়েত স্থানে গিয়ে আনন্দ উপভোগ করে বাড়ি ফিরবেন। শুক্রবার সকাল থেকে প্রতিটি রাস্তায় ছিল বনকর্মীদের নাকা পয়েন্ট। জঙ্গল পথে ছিল টহলদারি পুলিশের।
Jangalmahal
আরও পড়ুন : তিনদিনে মেদিনীপুর সদরে হাতির হানায় ক্ষতি ১০০ বিঘার ধান, হাতির পালকে সরাতে গিয়ে হেনস্থার শিকার হুলা টিম
আরও পড়ুন : আগুন লাগার পর হুঁশ ফিরল পৌরসভার, মেদিনীপুরে খোঁজ শুরু বহুতল মেসগুলির
চাঁদড়া, লালগড়, গোদাপিয়াশাল রেঞ্জের রেঞ্জাররাও উপস্থিত ছিলেন এদিন। শিকারিদের বোঝানো হয়েছে বন্যপ্রাণ হত্যা বন্ধ করা কেন প্রয়োজন। অন্যান্য বছরে তুলনায় শিকারির সংখ্যা অনেকটাই কম বলে দাবি বনদপ্তরের। তবে অনেকে মনে করছে, যে সমস্ত মানুষজনের জঙ্গল এলাকায় বাড়ি, তাদের কিভাবে আটকাবে শিকারে যাওয়া থেকে। বাড়ি থেকে বেরোলেই জঙ্গল। ফলে আটকানো মুশকিল! তাদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির জোর দেওয়ার দাবি উঠেছে।
আরও পড়ুন : মেদিনীপুরে শর্টসার্কিট থেকে আগুণ! দমকলের চেষ্টায় ২ ঘন্টায় নিভল আগুণ
আরও পড়ুন : অ-আদিবাসীদের ST সম্প্রদায় ভুক্ত করা চলবে না, জেলা শাসক দপ্তর অনির্দিষ্টকালের জন্য ঘেরাও কর্মসূচি আদিবাসীদের
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi
Jangalmahal
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper