ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন: সামাজিক নিরীক্ষা থেকে মশার লাভা নষ্ট করতে স্প্রে করা সহ সমস্ত কাজই করতে হয় গ্রামীণ সম্পদ কর্মীদের (ভিআরপি)। তাও দু মাসের বেতন না পাওয়ার অভিযোগ গ্রামীণ সম্পদ কর্মীদের। দুর্গা পুজো পেরিয়ে সামনে কালি পুজো, তার আগেও পাওয়ার সম্ভাবনা দেখতে না পেয়ে ক্ষোভ বাড়ছে। জেলা নিরীক্ষা দপ্তর কর্তৃক নিযুক্ত হলেও পঞ্চায়েত থেকে শুরু করে স্বাস্থ্য দপ্তরের সব কাজই করতে হয় তাদের। দৈনিক 175 টাকা মজুরি হিসাবে মাসের শেষে পান 5250 টাকা। মাসে ছুটি নেই কোনো। ছুটি হলে মজুরি কাটা যায়।
আরও পড়ুন:- কম বয়সি মেয়েদের বিয়ে নয়, মেদিনীপুরে পাড়া বৈঠকে আর্জি পঞ্চায়েতের
আরও পড়ুন:- লোকাল ট্রেন নিয়ে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ ভারতীয় রেলের , জানুন সময়সূচি
সারা বাংলা গ্রামীণ সম্পদ কর্মী সংগঠনের রাজ্য সহ সম্পাদক অভিজিৎ জানা বলেন, মাসে যা মেলে তা একশো দিনের শ্রমিকের মজুরির চেয়ে কম। তাও দু’মাস বকেয়া। তিনি বলেন, অন্যান্য জেলায় পাঁচ মাসের বকেয়া রয়েছে। সামাজিক নিরীক্ষা বাদেও মশার লাভা নষ্ট করতে স্প্রে করা, রেশন কার্ড বিলি, দুয়ারে সরকার শিবির সহ অন্যান্য সাধারণ কাজও করতে হয়। পছন্দ না হলেও ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে মুখ বুজে মেনে নেন তারা। অনেকের অভিযোগ, পঞ্চায়েত ও বিডিও দফতরের আধিকারিকরা তাদের চাপ দেন বিভিন্ন কাজের। অথচ শুরুতে তাদের কাজ ছিল একশো দিনের কাজের সামাজিক নিরীক্ষার।
আরও পড়ুন:- বকেয়া উৎসাহ ভাতার দাবিতে মেদিনীপুরে আশাকর্মীদের ঘেরাও আন্দোলন
আরও পড়ুন:- পশ্চিম মেদিনীপুরের খড়্গপুরে রাজ্য পুলিশের ট্রেনিং ক্যাম্প থেকে গুলি ছিটকে আহত ছাত্রী
অভিজিৎ বাবু বলেন, আমাদের জেলা নিরীক্ষা দফতর থেকে নিয়োগ করা হলেও বর্তমানে আমরা কোন দফতরের কর্মী সেটাই বুঝতে পারছি না। পঞ্চায়েত না স্বাস্থ্য দফতরে? তিনি বলেন, আজ পর্যন্ত তাদের কোনো নিয়োগ পত্র দেওয়া হয় নি। অথচ সমস্ত কাজ করতে হচ্ছে। এমনকি বাড়িতে গিয়েও কাজের ফিরিস্তি স্বাস্থ্য দফতরের পোর্টালে দিতে হয়। সমস্ত কাজ করার পরও মাসের শেষে মজুরি টুকু সময়ে মিলছে না। জেলা পরিষদের সহ সভাপতি অজিত মাইতি বলেন, বিষয়টি নিয়ে রাজ্য সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছি।
আরও পড়ুন:- প্রায় ৬ মাস পরে ৫০ শতাংশ যাত্রী নিয়ে চালু হচ্ছে লোকাল ট্রেন
আরও পড়ুন:- করোনা বিধি ভাঙতেই দিঘায় গ্রেফতার ২৫ , চলছে পুলিশি অভিযান
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi
Village Resource Person
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore
Web Desk, Biplabi Sabyasachi online paper: Village Resource Persons have to do all the work, including spraying to destroy mosquito lava from social audits. Village Resource Persons also complained of not getting two months’ salary. After passing Durga Pujo and worshiping Kali in front, anger is growing. Because they do not see the possibility of getting salary before. Although they are appointed by the district audit department. They have to do all the work of the health department starting from the panchayat. Get 5250 rupees at the end of the month as a daily wage of 175 rupees. There is no month off. Wages can be deducted on leave.
Abhijit Jana, state co-editor of the All Bengal Village Resource Persons ‘Organization, said what they get in a month is less than a hundred days’ wages. He is also in arrears for two months. He said other districts have five months of arrears. Apart from social audit, spraying to destroy mosquito lava, distribution of ration cards, government camps at the door, and other general works have to be done. Even if they don’t like it, they look at the future and accept it with open mouths. Many complained that the officials of the Panchayat and BDO offices pressured them to do different things. But in the beginning, their job was to socialize a hundred days of work.
Abhijit Babu said, “Even though we were appointed from the district audit office, at present we do not understand which department staff we are.” Panchayat or health department? He said they have not been given an appointment letter till date. But all the work has to be done. Even when you go home, you have to give the worklist on the portal of the health department. Even after doing all the work, the wages at the end of the month do not match on time. District council co-president Ajit Maiti said, “I have drawn the attention of the state government to the issue.”