Police Training Camp
ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন: রাজ্য পুলিশের ট্রেনিং ক্যাম্প থেকে গুলি ছিটকে এসে লাগালো এক স্কুল ছাত্রীর হাতে। আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ভর্তি করে হাসপাতালে। ঘটনাটি পশ্চিম মেদিনীপুরের খড়্গপুরে। ওই স্কুল ছাত্রীর নাম সন্ধ্যা রানী মাহাত। খড়গপুর লোকাল থানার অন্তর্গত টাঙ্গাসোল এলাকায় ই.এফ.আর ক্যাম্পের ট্রেনিং সেন্টার রয়েছে। রাজ্য পুলিশের সশস্ত্র জওয়ানরা ট্রেনিং নেয়। শুক্রবার সেখানে শ্যুটিংয়ের ট্রেনিং ছিল।
আরও পড়ুন:- প্রায় ৬ মাস পরে ৫০ শতাংশ যাত্রী নিয়ে চালু হচ্ছে লোকাল ট্রেন
আরও পড়ুন:- করোনা বিধি ভাঙতেই দিঘায় গ্রেফতার ২৫ , চলছে পুলিশি অভিযান
আরও পড়ুন:- ত্রিপুরায় তৃণমূলের উপর হামলার প্রতিবাদে ভীমপুরে মিছিল
ওই ট্রেনিং চলাকালীন গুলি ছিটকে এসে সন্ধ্যার হাতে লাগে। তড়িঘড়ি পুলিশ উদ্ধার করে খড়্গপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করেন। স্থানীয়দের অভিযোগ, এর আগেও ওই ক্যাম্প থেকে ছোড়া গুলিতে বেশ কয়েকজনের আহত হওয়ার হয়েছেন। দীর্ঘদিন ধরে আধিকারিকদের জানিয়েও কোনো লাভ হয়নি। এদিন ফের এক স্কুল ছাত্রী আহত হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন পরিবারের লোকজন। বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখছে পুলিশ।
আরও পড়ুন:- পিড়াকাটায় ধান জমিতে হাতির পাল, চাঁদড়ার হুলা পার্টি প্রস্তুত থাকলেও দেখা না মেলার অভিযোগ এলাকাবাসীর
আরও পড়ুন:- পশ্চিম মেদিনীপুরের জঙ্গলমহলে কৃষি আইন বাতিলের দাবিতে কিষাণ জাঠা
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi
Police Training Camp
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore
Web Desk, Biplabi Sabyasachi online paper: A schoolgirl was shot in the hand by a state police training camp. He was rushed to the hospital in critical condition. The incident took place at Kharagpur in West Midnapore. The schoolgirl’s name is Sandhya Rani Mahat. There is a training center of EFR camp in Tangasol area under Kharagpur local police station. Armed police personnel of the state police took the training. As a result, on Friday there was shooting training.
During the training, he was shot and hit in the evening. After that, Police rushed to the spot and admitted him to Kharagpur Sub-Divisional Hospital. Locals alleged that several people had been injured in the earlier firing from the camp. As a result, there was no benefit in informing the officials for a long time. The family members expressed their anger as another schoolgirl was injured on the same day. For this reason, the police are looking into the matter.