Home » Paschim Medinipur : চার লক্ষ মেট্রিক টন ধান কিনবে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা খাদ্য দফতর

Paschim Medinipur : চার লক্ষ মেট্রিক টন ধান কিনবে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা খাদ্য দফতর

by Biplabi Sabyasachi
0 comments

ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন : শুরু হয়েছে কৃষকদের কাছ থেকে সরকার নির্ধারিত মূল্যে ধান কেনা। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা খাদ্য দফতর চলতি মরসুমে সরকার নির্ধারিত সহায়ক মূল্যে ধান কেনার লক্ষ্যমাত্রা গতবারের থেকে বৃদ্ধি করল। এবছর কৃষকদের কাছ থেকে সহায়ক মূল্যে ৪ লক্ষ মেট্রিক টন ধান কেনার লক্ষ্যমাত্রা রেখেছে জেলা খাদ্য দফতর। জেলাজুড়ে বিভিন্ন কিষাণ মান্ডি বা সরকারি কেন্দ্রগুলিতে থেকে ধান ক্রয় শুরু হয়েছে।


আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন… প্রতি মুহূর্তের লাইভ খবরের আপডেট পেতে ফলো করুন বিপ্লবী সব্যসাচী নিউজ

ঝটিতি খবর পেতে আমাদের WhatsApp গ্রুপে জয়েন করুন : Click Here

Paschim Medinipur
নিজস্ব চিত্র

পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা শাসক খুরশিদ আলী কাদরী জানিয়েছেন, “এবছর ৪ লক্ষ মেট্রিক টন ধান ক্রয় করা হবে। বিভিন্ন ধান ক্রয় কেন্দ্রগুলিতে আধিকারিকরা পরিদর্শনও করছেন। যাতে কোন সমস্যা না হয়। কৃষকদেরও উৎসাহ দেওয়া হচ্ছে সরকারি কেন্দ্রগুলিতে ধান বিক্রয়ের জন্য।” তবে কৃষক সংগঠনের দাবি প্রতিটি অঞ্চলে ক্যাম্প করে ধান কেনা হোক সরকারিভাবে। না হলে ফড়েদের বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন কৃষকরা। অনেক কৃষক ঋণ নিয়ে ধান চাষ করেছিলেন। ওই ধান বিক্রি করে আলু চাষে নামবেন।

Paschim Medinipur

আরও পড়ুন : আদালতের নির্দেশে অরবিন্দনগর টিভি টাওয়ার মাঠে বিকল্প রাস্তা

আরও পড়ুন : যমজ কন্যা সন্তানের জন্ম দেওয়ায় বাড়িতে ঢুকতে দিল না শ্বশুর বাড়ির লোকজন

সরকারি কিষাণ মান্ডিতে ধান বিক্রি করতে অনেকটা সময় লেগে যায়। ফলে ধান বিক্রি না করলে আলু চাষে নামতেও পারছেন না। অনেকে আবার অভাবী ধান বিক্রি করে আলু চাষে নেমে পড়েছেন। চাষ তো করতে হবে, তাই দেরি করলে আলুর ফলন ও দাম কোনোটাই ঠিকমতো পাওয়া যাবে না বলে জানান কৃষকরা। অন্যদিকে ধান না বিক্রি করলে আলু চাষের এত খরচের টাকা কোথা থেকে পাবেন কৃষকরা? এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে নিয়েছে ফড়েরা।

তারাও ধানের দাম সরকারি সহায়ক মূল্যর থেকে কম দামে ক্রয় করছেন। সরকারি সহায়ক মূল্য ২১৮৩ টাকা, আর ফোড়েরা নিচ্ছে ১৬০০ থেকে ১৮০০ টাকা প্রতি কুইন্টাল। সারা ভারত কৃষক ও ক্ষেতমজুর সংগঠনের জেলা সম্পাদক প্রভঞ্জন জানা বলেন, “প্রতিটি ব্লকে ধান ক্রয় কেন্দ্রের দূরত্ব অনেকটাই হয়ে পড়ে কৃষকদের। আবার অভাবী কৃষকরা বাধ্য হচ্ছে ফড়েদের ধান বিক্রি করতে। আমরা দাবি করেছি প্রতিটি অঞ্চলে ক্যাম্প করে ধান ক্রয় করার। এতে কৃষকরা অনেকটাই সুবিধা পাবেন।”

আরও পড়ুন : সরকারি ভাবে সবুজ বাজির স্টল মেদিনীপুরে

আরও পড়ুন : মেদিনীপুরে মেডিক্যাল হাসপাতালের গেটের মুখে দোকান উচ্ছেদ পুরসভার

লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi

Paschim Medinipur

– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper

You may also like

Adblock Detected

Please support us by disabling your AdBlocker extension from your browsers for our website.