ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন : সিপিএমের হামলার ২২ বছর পরেও দিনটির কথা স্মরণ করে সভা করল তৃণমূল। ২০০১ সালের ৩ জানুয়ারি ‘কেশপুর চলো’ ডাক দিয়েছিলেন তৃণমূল সুপ্রীমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই দিন সভা শেষে বাড়ি ফেরার পথে তৃণমূলের গাড়ি ঘিরে ভাঙচুর ও কর্মীদের মারধরের অভিযোগ ওঠে সিপিএমের বিরুদ্ধে। তারপর থেকেই সিপিএমের সেই অত্যাচারের কাহিনী শোনাতে কেশপুরে সভা করে তৃণমূলের।
আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন… প্রতি মুহূর্তের লাইভ খবরের আপডেট পেতে ফলো করুন বিপ্লবী সব্যসাচী নিউজ
ঝটিতি খবর পেতে আমাদের WhatsApp গ্রুপে জয়েন করুন : Click Here
তৃণমূল নেতাদের অভিযোগ ছুতারগেড়িয়া অঞ্চলের কাঁটাগেড়িয়ায় সভা শেষে কর্মীরা ফেরার সময় সিপিএমের দুষ্কৃতীরা হামলা চালায় তাদের ওপর। বহু তৃণমূল কর্মী জখম হয়। পাথর ছোঁড়ার আঘাতে দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও আহত হয়েছিলেন। সেই দিনটি স্মরণ করে মঙ্গলবার বিকেলে কেশপুরে একটি মিছিল ও পথসভার আয়োজন করে তৃণমূল। উপস্থিত ছিলেন প্রতিমন্ত্রী শিউলি সাহা, জয়প্রকাশ মজুমদার সহ অনেকে।
সভাতে বিজেপি ও সিপিএম থেকে শতাধিক কর্মী সমর্থক তৃণমূলে যোগ দেয় বলে দাবি তৃণমূল নেতৃত্বের। ২০০১ সালের ঘটনার নিন্দা জানানোর পাশাপাশি জয়প্রকাশ মজুমদার বলেন, “ট্রেনের ওপর পাথর ছোঁড়া সারা দেশ জুড়ে বিভিন্ন সময় হয়েছে। গতকাল বন্দে ভারতে হয়েছে মালদাতে। বিষয়টা দেখার দরকার রয়েছে মালদার বিজেপি সাংসদের কোন ষড়যন্ত্র রয়েছে কিনা। কারণ বাংলায় বিজেপি আর সিপিএম যোগসাজোশ করে একের পর এক ষড়যন্ত্র করে চলেছে।
আরও পড়ুন : চন্দ্রকোনায় একাধিক বাড়িতে ডাকাতি ! ফিল্মি কায়দায় এক দুষ্কৃতীকে পাকড়াও করল গ্রামবাসীরা
আরও পড়ুন : বাড়িতে আগুন লেগে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মৃত্যু এক ব্যাক্তির! মর্মান্তিক ঘটনা পশ্চিম মেদিনীপুরে
ওই ঘটনার সাথে কোন ষড়যন্ত্র রয়েছে কিনা দেখার দরকার আছে। ওরা বিভিন্ন জায়গাতে বোমাকে বলের আকারে করে বিদ্যালয়, খেলার মাঠে রেখে দিচ্ছে রাতে। আগে যেসব দেখা যেত না। পরদিন কোনো শিশু সেটাতে আক্রান্ত হলেই ওরা হাত তুলে নাচছে। এ ধরনের ষড়যন্ত্রে পরিকল্পনা ও টাকা বিজেপির। বোমা সরবরাহ করে হার্মাদ সিপিএম। এই দুইয়ের যোগ বাংলার জন্য খুব খারাপ।”
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi
Paschim Medinipur
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper