ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন : দেবীপক্ষের শুরুতেই সরকারি ত্রাণ সামগ্রী মাথায় নিয়ে মুখ ভরা হাসিতে ঘাটালের দরিদ্র পুরুষ মহিলারা বলে উঠলেন “দিদি খুব ভালো থাকো, তোমার দেওয়া ত্রান আমরা পেয়েছি। ঘাটালের পঞ্চাশউর্ধ এই রকম আরো অনেকেই তাদের পরিবারের ক্ষুদে গুলোকে নিয়ে ত্রান সামগ্রী পেয়ে বেজায় খুশি রবিবারের বিকেলে। অকপট তাঁরা জানালেন “সেদিন দোকান যেতে যেতে একজন বলছিল দিদি নাকি ঘাটালের মানুষকে পুজোর জামাকাপড় দেওয়ার কথা বলেছে। শুনেই মনে মনে ভেবেছিলুম পুজোয় জামাকাপড় পাঠাবে দিদি, আজ আমরা পেয়ে গেছি।
আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন… প্রতি মুহূর্তের লাইভ খবরের আপডেট পেতে ফলো করুন বিপ্লবী সব্যসাচী নিউজ
ঝটিতি খবর পেতে আমাদের WhatsApp গ্রুপে জয়েন করুন : Click Here
রবিবারের বিকেলে ঘাটাল মহকুমার বিভিন্ন প্রত্যন্ত এলাকায় ছুটে চলল জেলার শীর্ষ আধিকারিকদের নীল বাতি গাড়ি। গাড়িতে সারিবদ্ধ ভাবে রয়েছেন জেলাশাসক, পুলিশ সুপার, ঘাটাল মহকুমা পুলিশ আধিকারিক, মহকুমা শাসক, বিডিও সহ ঘাটালের বিশিষ্ট জনপ্রতিনিধিরা, সাথে একটি বড় প্যাকেট, প্যাকেটে রয়েছে জামাকাপড় সহ খাদ্য সামগ্রী তথা চাল, ডাল, বিস্কুট, তেল এবং শিশুদের খাবার। উদ্দেশ্য একটাই মুখ্যমন্ত্রীর কথা মত ঘাটালের মানুষদের হাতে পৌঁছে দিতে হবে সেই প্যাকেট। গত ১২ ই অক্টোবর নবান্ন থেকে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ৩১ টি পুজো কমিটির ভার্চুয়াল উদ্বোধন করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর মুখে উঠে আসে ঘাটাল মহকুমা পুজো এবং বন্যা পরিস্থিতির কথা।
মুখ্যমন্ত্রী বলেন “আমি জানি ঘাটালের মানুষ বন্যা কবলিত হয়েছে এখনও কিছু কিছু জায়গায় জল রয়েছে, বন্যা দুর্গত মানুষদের কাছে আমাদের সরকার ত্রান সামগ্রী পৌঁছে দিয়েছে। আমি ডিএম , এসপি কে বলবো আরো যদি মানুষের ত্রান সামগ্রীর প্রয়োজন হয় আপনারা সেটা পৌঁছে দিন এবং পুজোর জামাকাপড় পৌঁছে দিন।” সেই বার্তা মত গতকাল রবিবার ঘাটাল মহকুমার গরীব খেটে খাওয়া মানুষদের হাতে ত্রাণ সামগ্রী তুলে দিল পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন। ত্রান সামগ্রী হাতে পেয়ে পুজোর প্রথমাতে হাসি ফুটেছে অভাবী পরিবার গুলির মুখে। এ বিষয়ে পশ্চিম মেদিনীপুর এর জেলা শাসক খুরশেদ আলী কাদরী বলেন আজকে চারটি ক্যাম্প করা হয়েছে মহকুমায়। মুখ্যমন্ত্রীর কথা মত জামা কাপড়, বেবী ফুড সহ বিভিন্ন সামগ্রী আমরা তুলে দিয়েছি।
বিডিও সহ ঘাটালের বিশিষ্ট জনপ্রতিনিধিরা সাথে একটি বড় প্যাকেট, প্যাকেটে রয়েছে জামাকাপড় সহ খাদ্য সামগ্রী তথা চাল, ডাল, বিস্কুট, তেল এবং শিশুদের খাবার। উদ্দেশ্য একটাই মুখ্যমন্ত্রীর কথা মত ঘাটালের মানুষদের হাতে পৌঁছে দিতে হবে সেই প্যাকেট। গত ১২ ই অক্টোবর পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ৩১ টি পূজো কমিটির নবান্ন থেকে ভার্চুয়াল উদ্বোধন করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর মুখে উঠে আসে ঘাটাল মহকুমা পূজো এবং বন্যা পরিস্থিতি র কথা। মুখ্যমন্ত্রী বলেন আমি জানি ঘাটালের মানুষ বন্যা প্লাবিত হয়েছে এখনও কিছু কিছু জায়গায় জল রয়েছে, বন্যা দুর্গত মানুষদের কাছে আমাদের সরকার ত্রান সামগ্রী পৌঁছে দিয়েছে।
আরও পড়ুন : বন্যা মোকাবিলায় ঘাটালে পৌঁছালো জাতীয় এবং রাজ্য বিপর্ষয় উদ্ধারকারী বাহিনী, প্লাবিত বিস্তীর্ণ এলাকা
আরও পড়ুন : মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে ঘাটালে বন্যা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে জেলা শাসক-পুলিশ সুপার সহ ঘাটালের পদস্থ আধিকারিকরা
আমি ডিএম, এসপি দের বলবো আরো যদি মানুষের ত্রান সামগ্রীর প্রয়োজন হয় আপনারা সেটা পৌঁছে দিন এবং পূজোর জামাকাপড় পৌঁছে দিন। সেই বার্তা মত গতকাল রবিবার মহকুমার গরীব খেটে খাওয়া মানুষদের হাতে ত্রাণ সামগ্রী তুলে দিল পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন। ত্রান সামগ্রী হাতে পেয়ে পূজোর প্রথমাতে হাসি ফুটেছে অভাবী পরিবার গুলির মুখে। এ বিষয়ে পশ্চিম মেদিনীপুর এর জেলা শাসক খুরশেদ আলী কাদরী বলেন আজকে চারটি ক্যাম্প করা হয়েছে মহকুমায়। মুখ্যমন্ত্রীর কথা মত জামা কাপড়, বেবী ফুড সহ বিভিন্ন সামগ্রী আমরা তুলে দিয়েছি।
আজ ঘাটালের প্রচুর মানুষের কাছে সেগুলো পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। জেলাশাসক আরো বলেন আরো করো যদি ত্রাণের দরকার হয় আমাদের জানান আমরা তাদের কাছে পৌঁছে দেব। আজকের এই বিশেষ উদ্যোগে উপস্থিত ছিলেন জেলা শাসক খুরশেদ আলী কাদরী, পুলিশ সুপার ধৃতিমান সরকার, মহকুমা শাসক সুমন বিশ্বাস, ঘাটাল মহকুমা পুলিশ আধিকারিক অগ্নিস্বর চৌধুরী, ঘাটাল পুরসভার চেয়ারম্যান তুহিন কান্তি বেরা, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা পরিষদের কর্মদক্ষ আসিস হুদাইত, শঙ্কর দোলই, ঘাটাল পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি বিকাশ কর ছাড়াও এলাকার বিশিষ্ট সমাজ সেবক দিলীপ মাজি, অরুণ মন্ডল, পঞ্চানন মন্ডল প্রমুখ।
আরও পড়ুন : ক্রেডিট কার্ড দেওয়ার নাম করে গ্রাহককে ফোন, অ্যাকাউন্ট থেকে দু’দফায় কুড়ি হাজার টাকা গায়েব
আরও পড়ুন : IIT Delhi ও Kharagpur এর উদ্যোগে Robotics এর প্রশিক্ষণ শিবির মেদিনীপুর কলেজে
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi
Ghatal
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper