Bank Fraud : একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ পাইয়ে দেওয়ার নামে প্রতারণার অভিযোগ। ঘটনাটি গুড়গুড়িপাল থানার চাঁদড়া এলাকায়। ঋণ পরিশোধের জন্য বারবার ব্যাঙ্ক থেকে চিঠি ওই সমস্ত গ্রাহকদেরকে। ঋণের টাকা পাইনি জানিয়ে আদালতের দ্বারস্থ গ্রাহকরা। ওই গ্রাহকরা সকলে চাঁদড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের বিভিন্ন গ্রামের বাসিন্দা।
আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন… প্রতি মুহূর্তের লাইভ খবরের আপডেট পেতে ফলো করুন বিপ্লবী সব্যসাচী নিউজ
ঝটিতি খবর পেতে আমাদের WhatsApp গ্রুপে জয়েন করুন : Click Here
ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন : একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ পাইয়ে দেওয়ার নামে প্রতারণার অভিযোগ। ঘটনাটি গুড়গুড়িপাল থানার চাঁদড়া এলাকায়। ঋণ পরিশোধের জন্য বারবার ব্যাঙ্ক থেকে চিঠি ওই সমস্ত গ্রাহকদেরকে। ঋণের টাকা পাইনি জানিয়ে আদালতের দ্বারস্থ গ্রাহকরা। ওই গ্রাহকরা সকলে চাঁদড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের বিভিন্ন গ্রামের বাসিন্দা।
তারা জানিয়েছেন, ২০১২ সালে ব্যাঙ্ক থেকে ৫০ হাজার টাকা ঋণ পাইয়ে দেওয়া এবং তা থেকে পাঁচ হাজার টাকা ছাড় পাওয়া যাবে – এমন জানিয়ে চাঁদড়ার এক স্থানীয় যুবক তাদের কাছ থেকে সমস্ত নথি নেয়। ওই যুবক ব্যাঙ্কের বাইরে ফর্ম পূরণ সহ বিভিন্ন সহযোগিতা করতেন। নথি জমা দেওয়ার কিছুদিন পর অ্যাকাউন্টে পাঁচ হাজার টাকা ঢুকে। বাকি টাকা পরে ঢুকবে জানাই। না ঢুকলেও আগের পাঁচ হাজার টাকা শোধ করতে হবে না আর।
এভাবে কয়েক বছর পেরিয়ে যাওয়ার পর ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ পরিশোধের চাপ আসতেই ঘুম ছুটেছে গ্রাহকদের। ঢড়রাশোলের বাসিন্দা শান্তুনু মাহাতো-র অভিযোগ, “ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ পাইয়ে দেওয়ার নাম করে ভোটার কার্ড সহ বিভিন্ন নথিপত্র নেওয়া হয়। তার পরিবর্তে জানানো হয়েছিল একটি স্কিম এসেছে যেখানে পাঁচ হাজার টাকা করে ছাড় পাওয়া যাবে ৫০ হাজার টাকা ঋণে। সেই সুযোগ এবং সুবিধা পাওয়ার আশায় ৩০ জনের বেশি এমন পরিবারের সদস্যরা ওই নথি জমা দেয়।
Bank Fraud
আরও পড়ুন : সাধারণ মানুষ ট্যাক্স দেবেন, আর নেতারা তাতে বিদেশে গিয়ে চিকিৎসা করাবেন-ঘাটালে খোঁচা দিলীপ ঘোষের
কিছুদিন পর পাঁচ হাজার টাকা করে অ্যাকাউন্টে পেয়ে যায়। বাকি টাকা আজও পর্যন্ত অ্যাকাউন্টে ঢুকেনি। এতদিন বাদে এবার ঋণ পরিশোধের জন্য ব্যাঙ্ক থেকে চিঠি আসে। ব্যাঙ্কে গিয়ে কথা বলে কোন সুরাহা মেলেনি।” তারা জানতে পারেন পঞ্চাশ হাজার টাকা তারা ঋণ নিয়েছেন ব্যাঙ্ক থেকে। যার সুদ সমেত দাঁড়িয়েছে কারও ৯০ হাজার তো কারও এক লক্ষ টাকারও বেশি।
আরও পড়ুন : এই রাজ্যে সবটাই ভুয়া, ভুয়া নিয়োগপত্র বিলি করেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী – কটাক্ষ দিলীপ ঘোষের
আরও পড়ুন : “আগামী লোকসভা ভোটে মেদিনীপুর থেকে পঞ্চপান্ডব পাঠাব!” মন্তব্য দিলীপের
পাশাপাশি ওই অ্যাকাউন্টে সরকারি বা বেসরকারিভাবে কোন টাকা ঢুকলেই তা কেটে নেওয়া হচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে এবার দ্বারস্থ হয়েছেন মেদিনীপুর আদালতের। তাদের অভিযোগ, তৎকালীন ব্যাঙ্কের ম্যানেজারও এই প্রতারণার সঙ্গে যুক্ত। তদন্ত হলে সঠিক তথ্য উঠে আসবে। বিচারের মাধ্যমে তাদের ঋণ থেকে মুক্ত করে জড়িতদের শাস্তি দেওয়া হোক বলে দাবি।
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi
Bank Fraud
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali