ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন : প্রায় ৩০ বছর ধরে তেঁতুল গাছেই আশ্রয় নেয় পাখির ঝাঁক। প্রতিবছরই এই সময় ভিড় জমায় শামুকখোল, বক সহ বিভিন্ন পাখি। তাদের দেখতে ঢল নামে পর্যটকদেরও। এজন্যই পরিচিতি হয়ে গিয়েছে গ্রামের নামও। যাদের জন্য গ্রামের সুনাম ছড়িয়ে পড়েছে সেই পাখির ঝাঁক নির্বিচারে শিকার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ গ্রামবাসীদের।
আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন… প্রতি মুহূর্তের লাইভ খবরের আপডেট পেতে ফলো করুন বিপ্লবী সব্যসাচী নিউজ
ঝটিতি খবর পেতে আমাদের WhatsApp গ্রুপে জয়েন করুন : Click Here
তারা জানান, যে পাখির জন্য আমাদের গ্রামের পরিচিতি, সেই পাখি শিকার করে নিয়ে যাচ্ছে চোরাশিকারিরা। যদি আটকানো না দেওয়া যায় তাহলে অদূর ভবিষ্যতে শেষ হয়ে যাবে গ্রামের সুনাম! তাই পাহারার দাবিতে বনদপ্তরে জানালেন গ্রামবাসীরা। পাখি বাঁচাতে তারা বনকর্মীদের সর্বদা সহযোগিতা করবেন বলেও জানিয়েছেন। ঘটনাটি ঝাড়গ্রাম জেলার জামবনী ব্লকের কেন্দুয়া গ্রামের। জঙ্গল লাগোয়া গ্রামের তেঁতুল গাছে বছরের নির্দিষ্ট সময়ে বংশবিস্তারের জন্য ডেরা বাঁধে পাখির ঝাঁক।
Save Bird
আরও পড়ুন : ক্রেডিট কার্ড দেওয়ার নাম করে গ্রাহককে ফোন, অ্যাকাউন্ট থেকে দু’দফায় কুড়ি হাজার টাকা গায়েব
আরও পড়ুন : IIT Delhi ও Kharagpur এর উদ্যোগে Robotics এর প্রশিক্ষণ শিবির মেদিনীপুর কলেজে
আর তাদের দেখতে ভিড় জমায় পর্যটকরা। বাচ্চা বড় হলে আবার ফিরে যায়। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে চোরা শিকারিরা মেরে ফেলছে। তা আটকাতে রাত পাহারা দেওয়া শুরু করল বনদপ্তর। সঙ্গে গ্রামবাসীরাও। বন দপ্তরের পক্ষ থেকে টর্চ লাইট দেওয়া হয়েছে গ্রামবাসীদের। জামবনী রেঞ্জের আধিকারিক পাপন মহান্ত জানিয়েছেন, “পাখি বাঁচানোর জন্য বন কর্মীরা রাতে পাহারা দিচ্ছেন। গ্রামবাসীরাও সহযোগিতা করছেন। নিয়মিত পাহারা দেওয়া চলবে।”
আরও পড়ুন : মেদিনীপুর কলেজ রোডে ফাস্টফুডের দোকানে বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট দোকানের ৩ কর্মী, মৃত এক
আরও পড়ুন : বন্ধ বিদ্যালয়ে বাচ্চার কান্নার আওয়াজ! তোলপাড় মেদিনীপুর শহরে
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi
Save Bird
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper