পত্রিকা প্রতিনিধি: জাতীয় সড়কে আপতকালীন সময়ে যুদ্ধবিমান নামানোর জন্য তোড়জোর চলছে।বেলদার শ্যমপুরা থেকে পোক্তাপুল পর্যন্ত ৬০ নং জাতীয় সড়কের উপর তৈরি হতে চলেছে সেই রানওয়ে।আর রানওয়ে তৈরীর কাজ শুরু হওয়ার পর সেই কাজ খতিয়ে দেখলেন বায়ুসেনার আধিকারিকেরা।যদিও কাজ সম্পর্কে বিস্তারিত বলেন নি আধিকারিকেরা। Air force, Air force
আরো পড়ুন- কেশপুর খুনের ঘটনায় অভিযুক্তের খোঁজ মেদিনীপুর শহরের বড় আস্তানায়, এলাকায় চাঞ্চল্য
জানা গিয়েছে, আপতকালীন বিমান নামবে বেলদাতে।তারই কাজ ইতিমধ্যেই শুরু করেছে কর্তৃপক্ষ।খড়্গপুর-বালেশ্বর -৬০ নং জাতীয় সড়কের উপর তৈরী হবে যুদ্ধবিমান অবতরণের জন্য রানওয়ে।বেলদা থানা এলাকার পোক্তাপোল থেকে শ্যামপুরা পর্যন্ত সোজা ৫ কিলোমিটার জুড়ে জাতীয় সড়কের উপর এই রানওয়ে তৈরি হবে। আপাতত সেই কাজ শুরু করেছে জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ।ইতিমধ্যে রাস্তার দুদিকে থাকা গাছ কাটা ও পরিস্কার করা হচ্ছে বেশ কয়েকদিন ধরে। আগামী কয়েকমাসের মধ্যেই বেলদাতে বিমানের জরুরি অবতরণের কাজ শুরু হয়ে যাবে। তারই প্রস্তুতি পর্যায়ে বিমান অবতরনে জন্য শুরু হাওয়া কাজ খতিয়ে দেকজতে বেলদা এলেন বায়ুসেনার কর্মীরা।বৃহস্পতিবার দুপুর নাগাদ এলাকা ঘুরে দেখেন তারা।ছবিও তোলেন কাজের।তবে কাজের নকশা এবং কাজের পরিস্থিতি নিয়ে মুখ খোলেন নি তারা।
চুক্তি অনুযায়ী জাতীয় সড়ক রানওয়ে তৈরি করে ভারতীয় বায়ু সেনাকে তুলে দেবে। দুই তরফে সামঞ্জস্য অনুযায়ী বিমান নামবে। থাকবে অফিস-সহ অন্যান্য ব্যবস্থা।প্রসঙ্গত খড়্গপুর-বালেশ্বর প্রায় ১৭০ কিলোমিটার। কোথাও সোজা সড়ক না পাওয়ায় পোক্তাপোল থেকে শ্যামপুরা পর্যন্ত পাঁচ কিলোমিটারের মধ্যেই তৈরি হচ্ছে রানওয়ে। আর কয়েকমাসের মধ্যে প্রায় ৩২ মিটার চওড়া ঝাঁ চকচকে রানওয়েতে ভারতীয় বায়ু সেনার বিমান নামার আওয়াজ পাবেন এলাকার মানুষ। টিভিতে দেখা ছবি চোখের সামনে দেখতে পাবেন তারা।তবে কবে তৈরি হবে সেই রানওয়ে কবে দেখতে পাওয়া যাবে সেই আশায় নারায়ণগড়বাসী।তবে বায়ুসেনা আধিকারিকের এলাকা পরিদর্শন আশার আলো জ্বালাচ্ছে ঘটনার।
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi