Market price
আরও পড়ুন ঃ–মায়াচর দ্বীপ পরিদর্শনে সেচমন্ত্রী সৌমেন মহাপাত্র
পত্রিকা প্রতিনিধি: করোনা (CORONA) ও যশের (YASS) কোপে সবজি বাজারে দাম বাড়ছে আনাজের। যত দিন যাবে ততই বাড়বে দাম আশঙ্কা বিক্রেতাদের।বাজারেে চড়া দামে নাভিঃশ্বাস উঠেছে শহরবাসীর। সামান্য মাছ এখন বিলাসিতার খাবার হয়ে দাঁড়িয়েছে। ডাল ভাত খেয়েও যে সাধারণ মানুষ জীবনযাপন করবে তারও উপায় নেই। ডালের দামও আগুণ।ঘূর্ণিঝড় যশের (cyclone Yass) তান্ডবে এমনিতেই শহরে আসছে না পর্যাপ্ত সামুদ্রিক মাছ। ব্যাবসায়ীদের একাংশের দাবি, করোনা (corona) ও ইয়াসের (Yass) এই দুইয়ের জেরে একদিনে যেমন পর্যাপ্ত যোগান না থাকায় সামুদ্রিক মাছের দাম বাড়তে শুরু করেছে , তেমনিই মাছ নিয়ে সাধারণ মানুষের মনে ভীতি বাড়ায় কমেছে বিক্রী। দুই জেলার (পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর) ক্রেতাদের একাংশের অভিযোগ, যশের (Yass) যুক্তি দেখিয়ে ভেড়ি বা পুকুরের মাছের অনেক বেশি দাম নিচ্ছেন বিক্রেতারা।
রবিবার কী অবস্থা ছিল শহরের বাজারের? সবজি সহ মাছের কত দাম ?
ইলিশ: ১২০০-১৫০০ টাকা
পমফ্লেট: ৫০০-৬০০ টাকা
পাবদা: ৩০০-৪০০ টাকা
পার্শে: ২৫০-৩৫০ টাকা
কাটাপোনা: ১৬০ টাকা
চিংড়ি: ৩০০ টাকা।
মোরোলা: ৪০০ টাকা
কাতলা: ২৮০ টাকা
পাবদা: ৩৫০ টাকা
ভেটকির আনাগোনা নেই বাজারে। ঘূর্নিঝড়ের আগে ৩৫০ টাকা কেজি ছিল। এখন তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৫০ টাকা। দাম বাড়ার কারণ প্রসঙ্গে মাছ ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের দাপটে সামুদ্রিক মাছের জোগান অনেকটাই কম তাছাড়া যে রাজ্য রেখে মাছ আসে সেখানে লকডাউন চলায় চাহিদা অনুযায়ী মাছ আসছে না যার প্রভাব পড়েছে মাছের বাজারগুলিতে। এছাড়াও দিঘা, মন্দারমণি ,সাগর থেকে সামুদ্রিক মাছের ৮০ শতাংশ শহরে আসে সেই জোগান বন্ধ, এর প্রভাব বাজারে পড়তে শুরু করেছে।
মেদিনীপুর শহরে মাছের দামের সাথে তাল মিলিয়ে বেড়েছে সবজির মূল্যও। পটল-৩০ টাকা, লঙ্কা-৬০ টাকা,ঢ্যাঁড়শ:৩০ থেকে ৫০ টাকা, কাঁচকলা ১০ টাকা প্রতি পিস, পেঁপে ৫০ টাকা পিস, বেগুন- ৪০ টাকা, ধনেপাতা ২০০ টাকা কেজি, বরবটি ৪০ টাকা কেজি, ঝিঙে ৪০ টাকা কেজি।অপরদিকে খাসি মাংস প্রতি কেজি ৭০০ টাকা ও মুরগী মাংস ২৩০ টাকা প্রতি কেজি ।
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi
Market price
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore