Fake Notes
ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন : নকল নোট দিয়ে সন্ধ্যায় দোকানদারের অন্যমনস্কতার সুযোগে নেওয়ার চেষ্টা এক যুবকের। ধরা পড়ে যাওয়ায় দ্রুত চার চাকার গাড়ি নিয়ে পালানোর চেষ্টা করে। স্থানীয়রা ধরে গণ প্রহার দিয়ে তুলে দেয় পুলিশের হাতে। ভাঙচুর করা হয় গাড়িটিও। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ঘটনাটি ঘটেছে মেদিনীপুর শহর সংলগ্ন গোপগড় এলাকায়।
আরও পড়ুন:- “নো হেলমেট নো পেট্রোল”! ফের নিয়ম চালু মেদিনীপুর শহরে
আরও পড়ুন:- দোকান মালিকের চড়ে কর্মীর মৃত্যু, উত্তেজনা পশ্চিম মেদিনীপুরের কেশপুরে
ওই এলাকায় থাকা রাজু মন্ডল নামে এক স্টেশনারী দোকানের মালিক বলেন, আমার দোকানে কিছু স্টেশনারী মালপত্র নিয়ে দু’শো টাকার নোট দেয় ওই যুবক। সন্দেহ হওয়ায় আমি নোটটি পরীক্ষা করে বুঝতে পারে সেটি নকল। তাকে ধরতে সে মালপত্র ফেরত দিয়ে পাশের আরো দুটি দোকান থেকে একইভাবে মালপত্র নেয়। গিয়ে ধরলে সে একটি চার চাকার গাড়ি নিয়ে পালানোর চেষ্টা করে।
আরও পড়ুন:- নতুন বছরেই দিঘায় গোয়া সৈকতের আস্বাদন পাবেন বাংলার পর্যটকেরা, প্রস্তুতি জোরকদমে
আরও পড়ুন:- ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একজন অশিক্ষিত মুখ্যমন্ত্রী’ ! মেদিনীপুরে বললেন শুভেন্দু অধিকারী
এর পরে স্থানীয়রা তাকে ধরে ফেলে। যুবককে ধরার সাথে সাথে তার চারচাকা গাড়িও ভাঙচুর করে দেয় স্থানীয়রা। চলে গণপ্রহার। ওই যুবক জানায় তার বাড়ি খড়্গপুরের গোকুলপুর এলাকায়। তার নাম মিঠুন মন্ডল। কালার জেরক্স করে নকল নোট তৈরি করেছিল সে। খবর পেয়ে কোতয়ালী থানার পুলিশ এসে গ্রেপ্তার করে ওই যুবককে।
আরও পড়ুন:- পূর্ব মেদিনীপুরে ওসি’ র নামে ভুয়ো ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুলে টাকা আদায়ের চেষ্টা, তদন্তে পুলিশ
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.cm/biplabisabyasachi
Fake Notes
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore
Web Desk, Biplabi Sabyasachi online paper: A young man tries to take advantage of the shopkeeper’s distraction in the evening with fake notes. He was caught and tried to flee in a four-wheeler. The locals grabbed him and handed him over to the police. The car was also vandalized. The incident took place on Tuesday evening in the Gopgarh area adjacent to Medinipur town.
Raju Mandal, the owner of a stationery shop in the area, said that the young man handed over two hundred rupees notes with some stationery items in my shop. Suspicious, I checked the note and realized it was fake. To catch him, he returned the luggage and took similar luggage from two other shops nearby. When caught, he tried to flee in a four-wheeler.
The locals then caught him. The locals also vandalized his four-wheeler after capturing the youth. The massacre is over. The youth said his house was in the Gokulpur area of Kharagpur. His name is Mithun Mandal. He made fake notes by color xerox. Upon receiving the news, the police of Kotwali police station came and arrested the youth.