Flood
ওয়েব ডেস্ক , বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন: বৃষ্টি তেমন না হলেও বিভিন্ন জলাধার থেকে ছাড়া জলে পশ্চিম মেদিনীপুরের বিস্তীর্ণ এলাকায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। পরিস্থিতি দেখতে শনিবার সকালে কংসাবতী অ্যানিকেট পরিদর্শন করেন মন্ত্রী মানস ভুঁঞা, সৌমেন মহাপাত্র, হুমায়ুন কবীর। কংসাবতী, শিলাবতী, সহ ঝুমি নদীতেও জলস্ফিতী হয়েছে। পশ্চিম মেদিনীপুরে এই নিয়ে চতুর্থবার বন্যা পরিস্থিতি ৷ ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে লাগাতার বর্ষণের কারণে নতুন কর জেলাতে প্লাবন দুর্গতের সংখ্যা প্রায় সাড়ে সাত লক্ষ, শনিবার পর্যন্ত জেলাতে ত্রাণ শিবির রয়েছে ১৫৭ টি ৷ যেখানে প্রায় ৮ হাজার মানুষ আশ্রয় নিয়ে রয়েছেন। তবে নতুন করে মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি।
আরও পড়ুন:- অবশেষে খুলল মেদিনীপুর গ্রামীণে গোষ্ঠী দ্বন্দ্বে বন্ধ হয়ে যাওয়া তৃণমূলের কার্যালয়
আরও পড়ুন:- পূর্ব মেদিনীপুরে দশ মাসের শিশুকন্যাকে শারীরিক নিগ্রহ করার অভিযোগ, গ্রেফতার পরিচারিকার
শনিবার বেলা এগারোটা নাগাদ মোহনপুরে কংসাবতী নদীর ওপরে থাকা অ্যানিকেট বাঁধ পরিস্থিতি দেখতে হাজির হন জলসম্পদ উন্নয়ন দফতরের মন্ত্রী মানস রঞ্জন ভুঞা, মন্ত্রী হুমায়ুন কবীর ৷ কংসাবতীর জলস্ফিতীর হিসেব নিয়ে সেখানে উপস্থিত সেচ দফতরের ইঞ্জিনিয়ারদের সঙ্গে কথা বলেন ৷ তাদের হাত জোড় করে অনুরোধ করেন- প্রতি মুহুর্তে যেনো কংসাবতী নদীর বাাঁধের পরিস্থিতির দিকে নজর রাখেন। পাশাপাশি বিকেলে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ঘাটাল ব্লকের অজবনগর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্লাবিত ঘিসড়া এলাকা যান মন্ত্রী ডঃ মানস ভুঁইয়া।
Flood
আরও পড়ুন:- প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা উঠতেই দীঘায় ভীড় পর্যটকদের , হাসিমুখে ব্যবসায়ীরা
মহকুমা শাসক, ব্লকের বিডিও, পুলিশ আধিকারিকদের সাথে নিয়ে নৌকায় চড়ে অজবনগর গ্রাম পঞ্চায়েতের জলবন্দি এলাকা পরিদর্শন করেন। অন্যদিকে চন্দ্রকোনা এলাকায় বন্যা পরিস্থিতি পরিদর্শন করেন সেচদফতরের মন্ত্রী সৌমেন মহাপাত্র ৷ তিনিও প্লাবিত এলাকায় থাকা লোকজনদের সঙ্গে কথা বলেন৷ কেশপুরের ১২ নম্বর অঞ্চলে কংসাবতী নদীর পাড় ঘুরে দেখেন প্রতিমন্ত্রী শিউনলি সাহা৷ মানস ভূঁইয়া বলেন, ‘প্রকৃতির এমন নিষ্ঠুর রূপ আগে দেখিনি, সেই সাথে কেন্দ্রের ডিভিসি-র বিপজ্জনক সিদ্ধান্ত মানুষকে চরম ভাবে ক্ষতি করেছে। পরিকল্পিত ভাবে জল ছেড়ে অতিরিক্ত প্লাবন পরিস্থিতি তৈরি করেছে।
আরও পড়ুন:- ফের পূর্ব মেদিনীপুরে শুভেন্দু ঘনিষ্ঠের ছন্দপতন ! এবার পঞ্চায়েত থেকে বহিষ্কার ২ সদস্য
আরও পড়ুন:- পশ্চিম মেদিনীপুরে মায়ের কোল খালি করে বন্যার জল কেড়ে নিল শিশুকে, হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল পাকার বাড়ি
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi
Flood
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore
Web Desk, Biplabi Sabyasachi online paper: Although there was not much rain, the flood situation has deteriorated in large areas of West Midnapore except in various reservoirs. Minister Manas Bhunya, Soumen Mohapatra and Humayun Kabir visited Kangsavati Aniket on Saturday morning to see the situation. The Jhumi river, including Kangsavati and Shilabati, has also been flooded. This is the fourth flood situation in West Midnapore The number of flood victims in the new tax district is about 7.5 lakh due to continuous rains since September 13. As of Saturday, there are 157 relief camps in the district. Where about 8 thousand people have taken shelter. However, no new deaths have been reported.
Manas Ranjan Bhuiyan, Minister for Water Resources Development, and Humayun Kabir, Minister for Water Resources Development, arrived at Mohanpur around 11 a.m. on Saturday to inspect the condition of the Aniket Dam on the Kangsavati River. He spoke to the engineers of the Irrigation Department present there about the calculation of water level in Kangsavati. He folded his hands and requested them to keep an eye on the situation of Kangsabati river dam at every moment. Besides, Minister Dr. Manas Bhuiyan visited the flooded area of Ajbanagar Gram Panchayat in Ghatal block of West Midnapore district in the afternoon.
The sub-divisional ruler, BDO of the block, accompanied by police officers visited the waterlogged area of Ajbanagar gram panchayat by boat. On the other hand, Minister for Irrigation Soumen Mohapatra inspected the flood situation in Chandrakona area. He also talked to the people in the flooded area State Minister Shiunli Saha visited the banks of Kangsabati river in Keshpur area No. 12 Manas Bhuiyan said, “I have never seen such a cruel form of nature before, and the dangerous decision of the DVC at the Center has caused extreme harm to human beings. Leaving the water in a planned manner has created an additional flood situation.