Allegation of illegal sand extraction with JCB in Medinipur Grameen
ওয়েব ডেস্ক ,বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন : অবৈধ বালি কারবার নিয়ে কড়া নজরদারি রয়েছে পুলিশ প্রশাসনের। তার মাঝেও জেসিবি দিয়ে বালি তোলার অভিযোগ। এমনই অভিযোগ উঠল মেদিনীপুর গ্রামীণের কংকাবতীতে। বুধবার বিকেলে কংসাবতী নদীর জল থেকে জেসিবি দিয়ে চলে ট্রাক্টরে বালি তোলা। তাতে ক্ষোভ বাড়ছে স্থানীয়দের। উল্লেখ্য, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা জুড়ে অবৈধ বালি কারবার রুখতে একাধিক পদক্ষেপ নিয়েছে পুলিশ ও ভূমি দফতর।
আরও পড়ুন:- চাষে লোকসান, ঋণের বোঝা সামলাতে না পেরে চন্দ্রকোনায় আত্মঘাতী কৃষক !
আরও পড়ুন:- নদীতে মহিলার গলাকাটা বস্তাবন্দী দেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য দাসপুরে
ওভারলোডিং ও বেআইনি পাচার রুখতে বিভিন্ন রাস্তায় বসেছে পুলিশের নাকা চেকিং। বালি খাদানগুলিতেও চলে ভূমি দফতরের অভিযান। অনেকের মতে, অভিযান চললেও প্রশাসনের চোখকে ফাঁকি দিয়ে বালি ব্যবসায়ীরা অসাধু উপায়ে কারবার চালাচ্ছে। কেউ কেউ বলেন, শ্রমিক দিয়ে বালি তোলার থেকে খরচ ও সময় কম লাগে। জেসিবি বা পোকল্যান্ড দিয়ে বালি তোলা নিয়মবর্হিভূত বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। এতে নদীর গভীরতা বৃদ্ধি পাবে।
Illegal Sand Extraction
আরও পড়ুন:- পুরভোটে সফল পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা তৃণমূল নেতৃত্ব, পুণরায় পদে বহাল রেখে আস্থা রাখলেন তৃণমূল সুপ্রিমো
তীরবর্তী কৃষি জমি তলিয়ে যেতে পারে নদীগর্ভে। একে কংকাবতীর ওই এলাকার বহু বাড়ি নদীর তীরে। বড় বন্যা হলে নদীর পাড় ভেঙে তলিয়ে যেতে পারে বলে বোল্ডার দিয়ে বাঁধানো হয়েছে। তারপরও কিভাবে চলছে জেসিবি দিয়ে বালি তোলা। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, ভূমি দফতরের নিয়মিত অভিযান চলে না বলেই এই ভাবে বালি তোলা হচ্ছে।
আরও পড়ুন:- সাবধান জঙ্গলের ঝরা পাতায় আগুন লাগানো থেকে, গ্রামে গ্রামে গুপ্তচর রাখছে মেদিনীপুর বন দফতর
মেদিনীপুর সদর ভূমি দফতরের আধিকারিক প্রণবেশ প্রধানকে সাংবাদিক ফোন করলে জেসিবি বা পোকল্যান্ড দিয়ে বালি তোলা বৈধ না অবৈধ, সে বিষয়ে পরিস্কার করে বললেন না তিনি। তিনি জানান, বিষয়টি নিয়ে জেলা আধিকারিকের সঙ্গে কথা বলতে। তবে পরে তিনি বেশকিছু নিয়মের কথা জানান। তবে এক খাদান মালিক জানান, জেসিবি বা পোকল্যান্ড দিয়ে বালি তোলার অনুমতি নেই মেদিনীপুর সদরে।
আরও পড়ুন:- এগরায় দ্রুত গতির ডাম্পারের ধাক্কায় মৃত্যু ১ ব্যক্তির
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.cm/biplabisabyasachi
Illegal Sand Extraction
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore
Web Desk, Biplabi Sabyasachi online paper: The police administration is keeping a close watch on the illegal sand trade. He also accused of taking sand with JCB. Such allegations arose in Kankabati of Medinipur Grameen. On Wednesday afternoon, JCB left the Kangsavati river to pick up sand in a tractor. The anger of the locals is increasing. It may be mentioned that the police and land department have taken several steps to curb illegal sand trade in West Midnapore district.
Police are checking the roads to prevent overloading and illegal trafficking. The land department also conducted operations in the sand quarries. According to many, the sand traders are running their business in a dishonest way by evading the eyes of the administration even though the operation is going on. Some people say that it takes less time and cost to work with sand. Locals allege that sand mining with JCB or Pokland is illegal. This will increase the depth of the river.
Coastal agricultural land can be submerged in the riverbed. Many houses in that area of Kankabati are on the banks of the river. In case of major floods, the banks of the river may be broken and submerged. Even then, how is it possible to extract sand with JCB? According to the locals, the sand is being extracted in this way as the regular operations of the land department are not going on.
When the journalist called the official head of the Medinipur Sadar Land Office, he did not say whether it was legal or illegal to take sand with JCB or Pokland. He said to talk to the district officer about the matter. However, he later revealed some rules. However, one quarry owner said that sand mining is not allowed in Medinipur Sadar with JCB or Pokland.