Amid various complaints about patient services, the state health officer visited Midnapore Hospital.
ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন : হাসপাতালের পরিকাঠামো কেমন রয়েছে, রোগীরা পরিষেবা কেমন পাচ্ছে বা পড়ুয়াদের পড়াশোনা কেমন চলছে সেই বিষয়ে খোঁজ নিতে বৃহস্পতিবার মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে হাজির হলেন রাজ্য স্বাস্থ্যকর্তা। জেলা স্বাস্থ্য ও হাসপাতালের আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকও করেন। কথা বলেন রোগী এবং ডাক্তারি পড়ুয়াদের সঙ্গেও। তিনি একাধিক পরামর্শও দিয়েছেন তাদের।
আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন… প্রতি মুহূর্তের লাইভ খবরের আপডেট পেতে ফলো করুন বিপ্লবী সব্যসাচী নিউজ
ঝটিতি খবর পেতে আমাদের WhatsApp গ্রুপে জয়েন করুন : Click Here
উল্লেখ্য, মেদিনীপুর হাসপাতালের চিকিৎসা সংক্রান্ত একাধিক অভিযোগ বারে বারে উঠে এসেছে। তার মধ্যে রয়েছে অর্থোপেডিক বিভাগে সার্জারি না হয়ে দীর্ঘদিন ধরে রোগীকে ওয়ার্ডেই থাকতে হয়েছে। কখনো স্ট্রেচার না পেয়ে কোলে করেই রোগীকে এমার্জেন্সি থেকে ওয়ার্ডে নিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছেন রোগীর পরিবাররা। সেই সব পরিকাঠামো নিয়ে এদিন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও কথা বলেন রাজ্য স্বাস্থ্যকর্তা ডাক্তার গোপালকৃষ্ণ ঢালী। উপস্থিত ছিলেন জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সৌম্য শংকর সারেঙ্গী, মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষা, হাসপাতাল সুপার সহ অন্যান্য আধিকারিকরা।
আরও পড়ুন : আদালতের নির্দেশে অরবিন্দনগর টিভি টাওয়ার মাঠে বিকল্প রাস্তা
আরও পড়ুন : যমজ কন্যা সন্তানের জন্ম দেওয়ায় বাড়িতে ঢুকতে দিল না শ্বশুর বাড়ির লোকজন
Midnapore Hospital
পরে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে ডাক্তার গোপালকৃষ্ণ ঢালী বলেন, “পরিষেবা কেমন পাচ্ছেন রোগীরা বা পড়াশোনা কেমন হচ্ছে, তা খতিয়ে দেখতেই আজ একটি বৈঠক হয়েছে। চিকিৎসকরা তারা খুব অ্যাকটিভ। তারা চেষ্টা করছেন যতটা সম্ভব পরিষেবা দিতে। পড়ুয়াদের বলা হয়েছে ক্লাসে আসার জন্য। তাদের বলা হয়েছে হাসপাতালে এসে রোগী দেখার জন্য। কারণ রোগী না দেখলে হোস্টেলে বসে থাকলে তারা ভালো কিছু শিখতে পারবে না। এখানে কার্ডিওলজি খুব ভালো কাজ করছে।
অ্যাঞ্জিওগ্রাফি অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টি, পেসমেকার এগুলো হচ্ছে। এটা একটা বড় পাওনা। এবং আগামী দিনে ডিএম ডিগ্রী শুরু হবে কার্ডিওলজির। এতে এই জেলার রোগীদের খুব উপকার হবে, তাদের আর কলকাতায় যেতে হবে না।” অর্থপেডিক বিভাগ নিয়ে তিনি বলেন, “ওখানে ওটির সংখ্যা কম যে কারণে হয়তো দেরি হচ্ছে। আমরা কথা বলেছি আরও দুটো ওটি করা গেলে এই সমস্যা হবে না।” পাশাপাশি স্ট্রেচার নিয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও কথা বলেন তিনি যাতে সমস্যার সমাধান করা যায়।
আরও পড়ুন : সরকারি ভাবে সবুজ বাজির স্টল মেদিনীপুরে
আরও পড়ুন : মেদিনীপুরে মেডিক্যাল হাসপাতালের গেটের মুখে দোকান উচ্ছেদ পুরসভার
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi
Midnapore Hospital
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper