Suvendu Adhikari
ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন: ফের রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর পদযাত্রায় হামলা হল। এবারের ঘটনাস্থল পূর্ব মেদিনীপুরের খেজুরি। সেখানে আজ, বুধবার শুভেন্দু অধিকারীর নেতৃত্বে বিজেপির পদযাত্রা শুরু হয়েছিল। সেই পদযাত্রায় হামলা হয়েছে বলে অভিযোগ। হামলার পাশাপাশি বিজেপি কর্মীদের মারধর করা হয়েছে বলেও অভিযোগ।
আরও পড়ুন:- মেদিনীপুরে ঘুড়ির সিন্থেটিক মাঞ্জা সুতোয় কাটল চিলের ডানা
আরও পড়ুন:- অসুস্থ হয়ে মেদিনীপুর সংশোধনাগারের বন্দি ভর্তি মেদিনীপুর মেডিক্যাল হাসপাতালে
এদিন এই পদযাত্রায় শুধু হামলা হয়নি। বরং দুই বিজেপি কর্মীকে অপহরণ করার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ উঠেছে। যদিও তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে এই অভিযোগ সম্পূর্ণ উড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। বরং জেলা তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্ব সূত্রে খবর, মানুষের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ দেখতে পাচ্ছেন শুভেন্দু অধিকারী। এটা জনরোষ।
আরও পড়ুন:-শুভেন্দুকে খুনের হুমকি! কনভয়ে হামলার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে
Subhendu Adhikari
শুভেন্দু অধিকারী এদিন কটাক্ষ করে বলেন, পশ্চিমবঙ্গে তোলামূল রয়েছে দুটো শক্তির জন্য। একদিকে দলদাস পুলিশ এবং অন্যদিকে দুষ্কৃতী আর ডাকাতদল। এদের সঙ্গে কোনও লোক নেই বলে দাবি করেন তিনি। শুভেন্দু অধিকারী এদিন সংবাদ মাধ্যমের একাংশে আক্রমণ করেন। তিনি বলেন. চটিচাটা মিডিয়া দিদিমনির বাড়ির বিদ্যুৎ না থাকলে কিংবা অভিষেকের বিমান আগরতলায় না মানতে পারলে খবর করে। কিন্তু ৬০ বছরের মহিলাকে জেহাদিরা যৌন নির্যাতন করলে তার খবর করে না।
আরও পড়ুন:- চার মাস ওষুধ সরবরাহে ঘাটতি মেদিনীপুর পৌরসভায়, চেয়ারম্যানকে ঘিরে বিক্ষোভ আশা কর্মীদের
পাশাপাশি তিনি দলের সংগঠনের বিশেষ করে যুব মোর্চা, মহিলা মোর্চা, তফশিলি মোর্চার যাঁরা উল্লেখযোগ্য কাজ করেছেন, তাঁদেরকে ধন্যবাদ জানান। পাশাপাশি তিনি আরও বলেন, ২০১০-এর ২৪ নভেম্বর ‘তোলামূলের’ পুনর্জন্ম দিয়েছিলেন তিনি একা। সেই সময় পুরনো দলের কাউকেই পাওয়া যায়নি বলেও দাবি করেছেন তিনি। শুভেন্দু অধিকারী বলেছেন, স্বাধীনতার পরে কংগ্রেস ছাড়া কোনও পার্টি ছিল না।
আরও পড়ুন:- অমানবিক ছবি খোদ মেদিনীপুর শহরে, চুরির অভিযোগে এক নাবালিকাকে পোস্টে বেঁধে রাখা হল কয়েক ঘন্টা
কিন্তু আজকে বিধানসভায় কংগ্রেসের কোনও সদস্য নেই। সঙ্গে তিনি বলেন, ২০০৬ সালে বিধানসভায় বামফ্রন্টের আসন ছিল ২৩৫, আজ তাদের কোনও আসন নেই। তিনি বলেছেন, খেজুরিতে শান্তনু প্রামাণিককে জেতাতে সাহায্য করেছেন সিপিএম-এর বন্ধুরা। তিনি বামপন্থীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, পঞ্চায়েত ভোটে লড়াই করার সময় রয়েছে, আসুন আগে তোলামুলকে পরিষ্কার করি।
আরও পড়ুন:- পূর্ব মেদিনীপুরের বলাইপণ্ডা এলাকায় খনিজ তেলের অনুসন্ধানে নামল ONGC
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.cm/biplabisabyasachi
Suvendu Adhikari
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore
Web Desk, Biplabi Sabyasachi online paper: Opposition leader Suvendu Adhikari was attacked in procession. This time the venue is Khejuri in East Midnapore. There today, the BJP march led by Suvendu Adhikari started on Wednesday. It is alleged that the bomber struck shortly afternoon. Besides the attack, BJP workers were also allegedly beaten.
Instead, there have been allegations of attempts to abduct two BJP workers. The allegations have been leveled against the Trinamool Congress. However, this allegation has been completely refuted by the Trinamool Congress. On the contrary, according to the district Trinamool Congress leadership, Shuvendu Adhikari can see the outburst of people’s anger. It’s public outrage.
Shuvendu Adhikari said sarcastically that there are two forces in West Bengal. Daladas police on one side and miscreants and robbers on the other. He claimed that there was no one with them. Shuvendu Adhikari attacked a section of the media on that day. He said media reports on if there is no electricity in Didimani’s house or if Abhishek’s plane cannot be accepted in Agartala. But when a 60-year-old woman was sexually abused by jihadists, they did not report it.
He also thanked the party organization especially the Youth Front, Women’s Front and Scheduled Caste Morcha for their significant work. He also said that he gave birth to ‘Tolamul’ on November 24, 2010, alone. He also claimed that no one from the old team was found at that time. Suvendu Adhikari said that after independence there was no party other than the Congress.
But today there is no member of Congress in the assembly. With that, he said, the Left Front had 235 seats in the assembly in 2006, today they have no seats. He said that the friends of CPM had helped Shantanu Pramanik to win in Khejuri. He called on the leftists to fight the panchayat elections, saying, “Let’s clear Tolamul first.”