বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন : বিশ্বকাপ জয়ের ইতিহাসে আজীবন থাকবে পূর্ব মেদিনীপুরের নাম। খেলোয়াড়দের কোচিং সাপোর্টিং স্টাফদের মধ্যে একজন এই জেলারই বাসিন্দা। কোলাঘাটের জমিত্যা গ্রামের ছেলে দয়ানন্দ গরানি বিশ্বকাপ জয়ী ভারতীয় দলের কোচিং সাপোর্টিং স্টাফেদের একজন। ২০২৩ এর বিশ্বকাপ একটুর জন্য ছোঁয়া হয়নি। কিন্তু দ্বিতীয়বারে বিশ্বকাপ একেবারে হাতের মুঠোয়।প্রত্যেক খেলোয়াড়ের যেমন লক্ষ্য থাকে বিশ্বকাপ ছুঁয়ে দেখার তেমনি কোচিং স্টাফেরাও চায় বিশ্বকাপ হাতে নিতে।
আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন… প্রতি মুহূর্তের লাইভ খবরের আপডেট পেতে ফলো করুন বিপ্লবী সব্যসাচী নিউজ
ঝটিতি খবর পেতে আমাদের WhatsApp গ্রুপে জয়েন করুন : Click Here
আজ সে ইচ্ছেই পূর্ণ হলো দয়ানন্দের। খেলোয়াড়রা যখন মাঠে ফিট হয়ে খেলতে থাকেন তার পিছনে কোচিং সাপোর্টিং স্টাফদের একটা অবদান রয়ে যায়। সারাদিন ধরে তাদের প্র্যাকটিস দেওয়া, তাদের শরীরের ফিটনেস এর দিকে নজর রাখা, তাদের সমস্ত কিছু দেখভাল করার দায়িত্ব এরা যত্নের সঙ্গে না নিলে মাঠে কোনদিনই কোনও খেলোয়াড় লাগাতার ফিট থেকে তাঁর সেরা খেলা খেলতে পারেন না। ভারতীয় দলে ”থ্রো ডাউন” কোচিং এর দায়িত্বে দয়ানন্দ গরানী। বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মারা নেটে যখন রিভার্স সুইং, ইন সুইং বল প্র্যাকটিস করেন, তার দায়িত্ব থাকে দয়ানন্দের উপর।
T20 World Cup
আরও পড়ুন : বনদপ্তরের অনুমতি ছাড়াই মহিলা কলেজে গাছ কেটে পরিবহনের অভিযোগ
অধিনায়ক রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি থেকে দলের সকলের স্নেহের পাত্র দয়ানন্দর জন্য পূর্ব মেদিনীপুরের বাসিন্দারা গর্বিত। উচ্ছাস কোলাঘাটের জামিত্যা গ্রামেও। কারণ এখান থেকেই শুরু করেছিলেন দয়ানন্দ গরানী। ”২০২৩ এর বিশ্বকাপ ফাইনাল হারার যন্ত্রণা ছিল গোটা ভারতীয় দলের। এবারে জেদ ছিল বিশ্বকাপ জেতার। তা হয়েছে এবং প্রত্যেকে গর্বিত দেশের মানুষের জন্য এমন সুখকর পরিবেশ উপহার দিতে পেরে” ফোনে বললেন দয়ানন্দ।
আরও পড়ুন : ইসরোর দরবারে পিংলার সৌম্যদীপ! ভবিষ্যতে স্বপ্ন গবেষণার
আরও পড়ুন : পুরোনো মামলায় বিজেপির একাধিক নেতা কর্মীর বাড়িতে অভিযান পুলিশের
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi
T20 World Cup
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper