Part-Time Teachers
ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন: স্থায়ীকরণ ও তৃণমূলে যোগদানের আবেদন তৃণমূলের মেদিনীপুর সাংগঠনিক জেলা সভাপতির কাছে আংশিক সময়ের শিক্ষকদের। এমন ঘটনাই শোরগোল পশ্চিম মেদিনীপুরে। তবে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিরোধিরাও। 2019 সালে উচ্চ প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের আংশিক সময়ের শিক্ষকরা ‘পার্ট টাইম টিচার ওয়েলফেয়ার এ্যাসোসিয়েশন’ নামে রাজ্যে একটি সংগঠন গড়ে তোলেন। রাজ্যে এরকম 6500 শিক্ষক রয়েছেন। পশ্চিম মেদিনীপুরে 250 জনের মত।
আরও পড়ুন:- এগরায় সদ্যজাত শিশু বদলের অভিযোগ, চাঞ্চল্য এলাকায়
আরও পড়ুন:- দীঘায় জগন্নাথ মন্দির নির্মাণে ১২৮ কোটি টাকা বরাদ্দ রাজ্যের
রবিবার ওই সংগঠনের পক্ষ থেকে লিখিতাকারে স্থায়ীকরণ, শিক্ষা সেলের অনুমোদন এবং তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদানের আবেদন জানান। তবে সংগঠন গড়ে তোলার পর থেকেই স্থায়ীকরণের দাবি জানিয়েছেন তারা। উল্লেখ করেছেন, কলেজের অধ্যাপকদের যেভাবে স্থায়ীকরণ করা হয়েছে, তাদেরও করা হোক। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় আধা সরকারি ও সরকারি বিদ্যালয়গুলিতে এমন 250 জন শিক্ষক শিক্ষিকা রয়েছে। যাদের বেতন এক হাজার থেকে তিন হাজার টাকা। তার মধ্যেও লকডাউনে অনেকে বেতন পাননি। সম্প্রতি ওই পদে শিক্ষক নিয়োগ হওয়ায় বাদ পড়েছেন অনেকে।
Part-Time Teachers
আরও পড়ুন:- মেদিনীপুর শহরে অনুষ্ঠিত হচ্ছে নবম জেলা শিল্প মেলা
বাকিরা স্থায়ীকরণের বিষয়টি নিয়ে হাজির হলেন তৃণমূলের জেলা সভাপতি সুজয় হাজরার কাছে। জানানো হয়েছে, তারা তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান করে দলের হয়ে কাজ করতে চাই। আংশিক সময়ের শিক্ষক সংগঠনের সভাপতি মৃণাল চক্রবর্তী জানান, তারা একটি আবেদন জানিয়েছেন সুজয় হাজরার কাছে। তাতে তৃণমূলে যোগদানের পাশাপাশি কাজের স্থায়ীকরণের দাবিও রাখা হয়েছে। স্থায়ীকরণের জন্যই কি তৃণমূলে যোগ দিতে চাইছেন? মৃণাল বাবুর সোজা উত্তর, ‘তৃণমূলে যোগদান করে যদি সুফল মেলে তাতে ভালো হবে।’
তৃণমূলের জেলা সভাপতি সুজয় হাজরা মানছেন, আংশিক সময়ের শিক্ষকরা একটি আবেদন জানিয়েছেন তৃণমূলে যোগদানের বিষয়ে। তবে স্থায়ীকরণের বিষয়টি উল্লেখ থাকলেও তিনি জানান, এটি রাজ্যের বিষয়। তবে তৃণমূলে যোগদানও রাজ্যের হাতেই ছেড়ে দিয়েছেন তিনি। রাজ্য নেতৃত্ব অনুমোদন দিলে তবে তাদের দলে নেওয়া হবে বলে জানান সুজয় বাবু। তবে বিষয়টি নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিজেপি। বিজেপির জেলা সহ-সভাপতি অরুপ দাস বলেন, স্বেচ্ছায় কেউ তৃণমূলে যোগ দিতে চাই না। কাজ বাঁচাতে তারা তৃণমূলে যোগ দিচ্ছেন। তিনি সংযোজন করেন, তৃণমূল করলে চাকরি পাবে, তৃণমূল করলে সরকারি সুবিধা পাবে। তাই আংশিক সময়ের শিক্ষকরাও বাধ্য হয়ে তৃণমূলে যোগ দিতে চাইছেন।
আরও পড়ুন:- দিঘায় জ্যান্ত ইলিশ ! ভিড় পর্যটকদের
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.cm/biplabisabyasachi
Part Time Teachers
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore
Web Desk, Biplabi Sabyasachi online paper: Application for stabilization and joining the Trinamool to the part-time teachers of the Trinamool Medinipur Organizing District President. Such is the noise in West Midnapore. However, the opposition did not stop mocking. In 2019, part-time teachers of upper primary, secondary, and higher secondary schools formed an organization in the state called the ‘Part-Time Teacher Welfare Association’. There are 6500 such teachers in the state. About 250 people in West Midnapore.
On Sunday, the organization made a written request for stabilization, approval of the education cell, and joining the Trinamool Congress. However, they have demanded stabilization since the formation of the organization. Mentioned, the way the professors of the college have been made permanent, they should also be done. There are 250 such teachers in semi-government and government schools in the West Midnapore district. Whose salary are one thousand to three thousand rupees? Many of them did not get salaries in the lockdown. Recently, many people have been left out due to the appointment of teachers in that post.
The rest appeared before Trinamool district president Sujoy Hazra on the issue of stabilization. It has been reported that they want to join the Trinamool Congress and work for the party. Mrinal Chakraborty, president of the part-time teachers’ union, said they had made an application to Sujoy Hazra. In addition to joining the Trinamool, there is also a demand for stabilization of work. Do you want to join the grassroots for stabilization? Mrinal Babu’s straightforward answer is, ‘It would be better if the benefits matched by joining the Trinamool.’
Trinamool district president Sujoy Hajra agrees that part-time teachers have made an application to join the Trinamool. However, he said that although the issue of stabilization was mentioned, it was a matter for the state. However, he has left the Trinamool to the state. Sujoy Babu said that if the state leadership approves, they will be included in the party. However, the BJP did not stop mocking the issue. BJP district vice-president Arup Das said no one wanted to join the grassroots voluntarily. They are joining the grassroots to save work. He added, if you do Trinamool you will get a job, if you do grassroots you will get government benefits. So part-time teachers are also forced to join the Trinamool.