ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন : কয়েক মাস আগে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা জুড়ে অভিযান চালিয়েছিল বনদপ্তর বেআইনি ভাবে চলা কাঠ মিলগুলিতে। তাতে বহু কাঠ মিল সিল করে দিয়েছিল। তারপরও সেই সিল ভেঙে রমরমিয়ে চলছে কাঠ মিল। এমনই চিত্র ধরা পড়েছে মেদিনীপুর সদর ব্লকের কনকাবতী এলাকায়। ওখানে কংসাবতী নদীর তীরে একটি কাঠ মিল রয়েছে, যা কয়েক মাস আগেই সিল করে দিয়ে এসেছিল বনদপ্তর। তারপরও কিভাবে সিল ভেঙে চালাচ্ছে ব্যবসা তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।
আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন… প্রতি মুহূর্তের লাইভ খবরের আপডেট পেতে ফলো করুন বিপ্লবী সব্যসাচী নিউজ
ঝটিতি খবর পেতে আমাদের WhatsApp গ্রুপে জয়েন করুন : Click Here
স্থানীয়দের অনেকেই প্রশ্ন তুলছেন, বনদপ্তর কি সত্যিই জানেন না? নাকি গোপন কোনো আঁতাত রয়েছে? এক বন আধিকারিক মানছেন, ওই মিলটির কোন লাইসেন্স না থাকায় সিল করে দেওয়া হয়েছিল। উল্লেখ্য, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় গাছ কাটা এবং পাচার নিয়ে কড়া পদক্ষেপ নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তারপর থেকে জেলায় অভিযান চালায় বন দফতর। যত্রতত্র গজিয়ে উঠেছিল অবৈধ কাঠ চেরাই মিল। বিনা লাইসেন্সে চলছিল বহু মিল। সেই সমস্ত কাঠ মিলগুলি সিল করে কাঠের গুঁড়ি (লগ) বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল।
Paschim Medinipur
আরও পড়ুন : মাধ্যমিকে এবারেও সেরা দশে পূর্বের ৭ পড়ুয়া, পড়ুন বিস্তারিত
আরও পড়ুন : “আত্মবিশ্বাসই সাফল্যের চাবিকাঠি”! ঝাড়গ্রামে মাধ্যমিকে প্রথম অন্বেষার লক্ষ্য ইঞ্জিনিয়ারিং
তেমনি কনকাবতীতে কংসাবতী নদীর তীরে থাকা একটি কাঠ মিল বেআইনিভাবে চলায় তা সিল করে দিয়ে এসেছিল বনদপ্তর। যা জঙ্গল থেকে দু’কিলোমিটারের মধ্যে। ওই মিলে বেআইনি কোনো গাছ চেরাই হচ্ছে কিনা তারও নজরদারি নেই বলেই অভিযোগ উঠছে বনদপ্তরের বিরুদ্ধে। মেদিনীপুর রেঞ্জের আধিকারিক শান্তনু কুলভিকে ফোন করা হলে তিনি জানান, “ওই মিলের কোন লাইসেন্স নেই। যে কারণেই সিল করে দেওয়া হয়েছিল। যদি সিল ভেঙে আবার চালু করে, তাহলে তার বিরুদ্ধে আইনত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
আরও পড়ুন : জেলায় মেয়েদের মধ্যে প্রথম মেদিনীপুর মিশন গার্লসের তনুকা
আরও পড়ুন : মাধ্যমিকে জেলায় প্রথম মেদিনীপুর কলেজিয়েট স্কুলের কৌস্তভ , প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৮
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi
Paschim Medinipur
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper