Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the soledad domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home2/biplazzh/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121
শ্রমিক স্পেশাল ট্রেনে সপরিবারে ফেরার সময় হিজলি স্টেশনে ১ কেজি সোনা সমেত ১১ লক্ষ টাকা সহ ধরা পড়লেন এক ব্যক্তি - First Class Daily Bengali Newspaper of Paschim Medinipur, Purba Medinipur and Jhargram District
Home » শ্রমিক স্পেশাল ট্রেনে সপরিবারে ফেরার সময় হিজলি স্টেশনে ১ কেজি সোনা সমেত ১১ লক্ষ টাকা সহ ধরা পড়লেন এক ব্যক্তি

শ্রমিক স্পেশাল ট্রেনে সপরিবারে ফেরার সময় হিজলি স্টেশনে ১ কেজি সোনা সমেত ১১ লক্ষ টাকা সহ ধরা পড়লেন এক ব্যক্তি

by Biplabi Sabyasachi
0 comments

পত্রিকা প্রতিনিধি: শুক্রবার খড়গপুর শহরের হিজলী স্টেশনে দুটি পরিবারের কাছ থেকে নগদ ১১লক্ষ টাকা ও প্রায় ৮০০ গ্রাম সোনার গহনা আটক করল রেলের সুরক্ষা বাহিনীর জওয়ান বা আরপিএফের একটি দল। জানা গেছে দিল্লির করলবাগ থেকে আসা ওই দুটি পরিবার পশ্চিম মেদিনীপুরের ঘাটাল ও দাসপুরের বাসিন্দা যারা দিল্লি থেকে আসা ভুবনেশ্বর গামী রাজধানী শ্রমিক স্পেশাল এক্সপ্রেসে করে বাড়ি যাওয়ার উদ্দেশ্যে হিজলী স্টেশনে অবতরন করেছিল শুক্রবার দুপুর ১টা নাগাদ। তাঁদের সঙ্গে থাকা দুটি টিনের ছোট সুটকেশ ছিল। স্টেশন থেকে বেরুনোর মুখে আরপিএফ জওয়ানরা সন্দেহ হওয়ায় যখন তাদের সুটকেশ দুটিতে তল্লাশি চালায় তখনই উদ্ধার হয় ওই টাকা ও গয়না।
আরপিএফের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, মহিলা ও শিশু সহ মোট আট জনের দল ছিল। যাদের মধ্যে একটি পরিবারের কর্তার নাম সুভাষ সামন্ত যিনি দাসপুর থানার সাগরপুর গ্রামের বাসিন্দা ও অন্যজন পলাশ কাঁঠাল যিনি ঘাটালের বাসিন্দা বলে দাবি করেছেন। এরা দাবি করেছেন যে দিল্লির করলবাগ এলাকায় রেঘরপুরাতে সবিতা বেরা নামে এক সোনার দোকানের মালিকের অধীনে সোনার কারিগর হিসাবে কাজ করতেন। লকডাউনের কারনে তাঁরা তাঁদের স্থাবর সম্পত্তি সমূহ বিক্রি করে বাড়ি ফিরে যাচ্ছেন যদিও তার সমর্থনে কোনও বৈধ কাগজপত্র তারা দেখাতে পারেনি।
আরপিএফের বক্তব্য লকডাউনের কারনে মানুষের যখন অর্থনৈতিক অবস্থা এতটাই খারাপ তখন এত টাকা এবং বিভিন্ন ধরনের এত গহনা এরা কোথায় পেলেন তা ভাবার মত। যদিও গহনার ওজন আরপিএফ ৮০০ গ্রাম বলছে তবুও তাঁদের বক্তব্য এটা তাঁদের চোখে দেখে অনুমান করা এবং ওই ব্যক্তিরা যা বলছেন তার ভিত্তিতেই বলা। হয়ত গহনার পরিমান ১কেজিও হতে পারে। আরপিএফ শুক্রবার রাত অবধি ওই দুই ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ চালিয়ে যাচ্ছে এবং কলকাতার আয়করদপ্তর

কে খবর দিয়েছে বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য।
আরপিএফের তরফে জানানো হয়েছে, ” ওই ব্যক্তিরা সত্য অথবা মিথ্যা বলছেন কিংবা তাঁদের এই বিপুল পরিমান অর্থ ও গহনার উৎস কী তা খতিয়ে দেখার জন্য কলকাতার আয়কর দপ্তরের প্রিন্সিপাল ডিরেক্টরের (তদন্ত) কাছে খবর পাঠিয়ে দিয়েছি। এরপর বিষয়টি তাঁরাই দেখবেন।

You may also like

Adblock Detected

Please support us by disabling your AdBlocker extension from your browsers for our website.