Tajpur Port
ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন: তাজপুর গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণের গ্লোবাল টেন্ডারের খবরে রামনগর, কাঁথি,এগরা সহ সমগ্র পূর্ব মেদিনীপুর জেলা জুড়ে খুশীর হাওয়া। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার নিজশ্ব উদ্যোগে শিল্প উন্নয়ন মারফত দুটি পর্যায়ে ১৬ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণের গ্লোবাল টেন্ডার আহ্বান করেছেন। এক হাজার একর জায়গার উপর প্রথম পর্যায়ে ১০ হাজার কোটি টাকা ও দ্বিতীয় পর্যায়ে ৬ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে রাজ্য সরকার পিপিপি মডেলে তাজপুর গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণে সবুজ সংকেত দিয়েছেন। প্রায় ২৫ হাজার বেকার ছেলেমেয়েদের কর্মসংস্থানের সুযোগ হবে।প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কয়েক লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান ঘটবে।
আরও পড়ুন:- পশ্চিম মেদিনীপু্রে বিভিন্ন এলাকায় হাতির তান্ডব, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন এক ব্যক্তি
আরও পড়ুন:- টানা বৃষ্টিতে নাজেহাল জনজীবন, লক্ষ্মীপুজোর জোগাড়ে হিমশিম সকলেই
মৎস্য ও কাজুবাদাম রপ্তানিতে ৪/৫ হাজার কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের পথে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হতে চলেছে। পূর্ব ভারতের অন্যতম প্রবেশদ্বার হয়ে উঠবে এই গভীর সমুদ্রবন্দর।প্রসঙ্গত, পূর্ব মেদিনীপুরে কোলাঘাট (Kolaghat) থেকে দিঘা (Digha) পর্যন্ত জাতীয় সড়ক (National Highway) সম্প্রসারণ শুরু হয়ে গিয়েছে। অন্যদিকে, দক্ষিণ-পূর্ব রেলের সঙ্গে নয়া লাইনের মাধ্যমে যোগাযোগের ব্যবস্থা করবে রাজ্য। সমীক্ষা রিপোর্ট অনুযায়ী, ৩৫০ মিটার প্রস্থ ও প্রায় ১৬ মিটার নাব্যতা থাকায় তাজপুর একটি গভীর সমুদ্র বন্দর হিসাবে কাজ করতে পারবে। ২০১৭ সালে প্রথম এই বন্দর তৈরির কথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই সময় ঠিক হয়েছিল কেন্দ্র-রাজ্য যৌথ উদ্যোগে এই বন্দর তৈরি করা হবে।
আরও পড়ুন:- হলদিয়া বন্দরে প্রথম ‘শিপ টু শিপ’ পদ্ধতিতে এল পি জি অপারেশন শুরু
আরও পড়ুন:- ঝাড়গ্রামে রাস্তায় পড়ে থাকা দুটি সুটকেসকে ঘিরে আতঙ্ক, এলো বোম্ব স্কোয়াড
Tajpur Port
এমনকি রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে নিজেদের অধিকাংশ শেয়ার ও কেন্দ্রকে দিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কেন্দ্র এই বন্দর নিয়ে টালবাহানা চালানোয় শেষ পর্যন্ত ২০২০ সালের শেষের দিকে রাজ্য সরকার নিজেই এই বন্দর তৈরির সিদ্ধান্ত নেয়। প্রসঙ্গত, পূর্ব মেদিনীপুরে কোলাঘাট (Kolaghat) থেকে দিঘা (Digha) পর্যন্ত জাতীয় সড়ক (National Highway) সম্প্রসারণ শুরু হয়ে গিয়েছে। অন্যদিকে, দক্ষিণ-পূর্ব রেলের সঙ্গে নয়া লাইনের মাধ্যমে যোগাযোগের ব্যবস্থা করবে রাজ্য। সমীক্ষা রিপোর্ট অনুযায়ী, ৩৫০ মিটার প্রস্থ ও প্রায় ১৬ মিটার নাব্যতা থাকায় তাজপুর একটি গভীর সমুদ্র বন্দর হিসাবে কাজ করতে পারবে। ২০১৭ সালে প্রথম এই বন্দর তৈরির কথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
আরও পড়ুন:- বাসে মহিলা যাত্রীর কোলে শিশু কন্যাকে বসিয়ে চম্পট মদ্যপ বাবা, অবশেষে ফিরে পেলেন মা
সেই সময় ঠিক হয়েছিল কেন্দ্র-রাজ্য যৌথ উদ্যোগে এই বন্দর তৈরি করা হবে। এমনকি রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে নিজেদের অধিকাংশ শেয়ার ও কেন্দ্রকে দিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কেন্দ্র এই বন্দর নিয়ে টালবাহানা চালানোয় শেষ পর্যন্ত ২০২০ সালের শেষের দিকে রাজ্য সরকার নিজেই এই বন্দর তৈরির সিদ্ধান্ত নেয়। প্রসঙ্গত, শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় বন্দর নদী-বন্দর হওয়ায় ও তার ক্যাচমেন্ট এরিয়ার নাব্যতা কম হওয়ায় বড় আকারের জাহাজ এখানে প্রবেশ করতে পারে না।
Tajpur Port
আরও পড়ুন:- আদিবাসী নৃত্য দলের উপর গাড়ি চালিয়ে ২০ জনকে হত্যার প্রতিবাদে পশ্চিম মেদিনীপুরে বিক্ষোভ পরগণা মহলের
ফলে ব্যবসায়ীদের কাছে ক্রমশ গ্রহণযোগ্যতা কমছে কলকাতা বন্দরের একাধিক বার্থের। অন্যদিকে, হলদিয়া বন্দর বলা হলেও এটা মূলত কলকাতা বন্দরের দূরবর্তী ডক হিসাবেই কাজ করে। ১২টি বার্থ থাকলেও নাব্যতা মাত্র ৬/৮ মিটার। ফলে বড় ধরনের কার্গো শিপ হলদিয়া বন্দরেও ঢুকতেও সমস্যা হয়। স্যান্ডহেডে চলে শিপ-টু-শিপ ট্রান্সফার। সেই তুলনায় প্রস্তাবিত তাজপুর বন্দরের নাব্যতা ১৬ মিটার অনেকটাই বেশি। এইসব কারণে তাজপুর বন্দর তৈরি হয়ে গেলে তা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় সমুদ্র বানিজ্যে বিশেষ জায়গা করে নিতে পারবে বলেই আশাবাদী রাজ্য প্রশাসন।
আরও পড়ুন:- দিঘায় বেড়াতে এসে হোটেলের সুইমিং পুলে ডুবে শিশুর মৃত্যু , চাঞ্চল্য এলাকায়
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi
Tajpur Port
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore
Web Desk, Biplabi Sabyasachi online paper: The news of the global tender for the construction of Tajpur deep seaport has created a happy atmosphere in the entire East Midnapore district including Ramnagar, Kanthi and Agra. The West Bengal state government has called for a global tender for the construction of a deep seaport at a cost of Rs 16,000 crores in two phases through industrial development on its own initiative. The state government has given the green signal for the construction of Tajpur deep seaport on PPP model at a cost of Rs 10,000 crore in the first phase and Rs 6,000 crore in the second phase. As a result, there will be employment opportunities for about 25,000 unemployed people. Hundreds of thousands of people will be employed directly and indirectly.
New horizons are about to be opened in the way of foreign exchange income of 4/5 thousand crore rupees in fish and almond exports. As a result, this deep seaport will become one of the gateways to eastern India. Incidentally, the expansion of the National Highway from Kolaghat to Digha in East Midnapore has begun. On the other hand, the state will make arrangements for communication with the South-Eastern Railway through the new line. According to the survey report, with a width of 350 meters and navigability of about 16 meters, Tajpur can serve as a deep seaport. After that, Chief Minister Mamata Banerjee spoke about the construction of this port for the first time in 2017.
Even the state government offered to give most of its shares to the Center. But the state government decided to build the port itself by the end of 2020 after the Center was hesitant to do so. Incidentally, the expansion of the National Highway from Kolaghat to Digha in East Midnapore has begun. On the other hand, the state will make arrangements for communication with the South-Eastern Railway through the new line. According to the survey report, with a width of 350 meters and navigability of about 16 meters, Tajpur can serve as a deep seaport. Chief Minister Mamata Banerjee spoke about the construction of this port for the first time in 2017.
At that time it decided that this port build as a joint venture between the Center and the states. Even the state government offered to give most of its shares to the Center. But the state government decided to build the port itself by the end of 2020 after the Center was hesitant to do so. Incidentally, due to the fact that Shyamaprasad Mukherjee port is a river port and the navigability of its catchment area is low, large ships cannot enter here.
As a result, the acceptance of traders in multiple berths of Kolkata port is gradually decreasing. On the other hand, although it called Haldia Port, it basically serves as the remote dock of Kolkata Port. Although there are 12 berths, the navigability is only 6/8 meters. As a result, it is difficult for large cargo ships to enter Haldia port. The ship-to-ship transfer takes place in Sandhead. Compared to that, the navigability of the proposed Tajpur port is 16 meters much more. For these reasons, the state administration is hopeful that once the Tajpur port is built, it will be able to take a special place in maritime trade in Southeast Asia.