Sand Smuggling : নদীথেকে বালি পাচার তৃণমূল পরিচালিত গ্রাম পঞ্চায়েত বিরুদ্ধে, প্রকাশ্যে টাকার বিনিময়ে বালি পাচারের অভিযোগ। প্রশাসনের পক্ষ থেকে নদীর বালি তোলা বন্ধ থাকলেও, কাঁসাই নদীর বরোবাঁধ কেটে বালি তোলার লিখিত অনুমতি দিল গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান, কয়েক লক্ষ টাকার বিনিময়ে, ঘটনায় শোরগোল।
আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন… প্রতি মুহূর্তের লাইভ খবরের আপডেট পেতে ফলো করুন বিপ্লবী সব্যসাচী নিউজ
ঝটিতি খবর পেতে আমাদের WhatsApp গ্রুপে জয়েন করুন : https://chat.whatsapp.com/DaQgpKDDIIH7nyDIMgrMFP
ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন : নদীথেকে বালি পাচার তৃণমূল পরিচালিত গ্রাম পঞ্চায়েত বিরুদ্ধে, প্রকাশ্যে টাকার বিনিময়ে বালি পাচারের অভিযোগ। প্রশাসনের পক্ষ থেকে নদীর বালি তোলা বন্ধ থাকলেও, কাঁসাই নদীর বরোবাঁধ কেটে বালি তোলার লিখিত অনুমতি দিল গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান, কয়েক লক্ষ টাকার বিনিময়ে, ঘটনায় শোরগোল।
আরও পড়ুন : পঞ্চায়েতের আগে মেদিনীপুরে জেলা শাসক অভিযান সিপিএমের, পুলিশের সঙ্গে ধ্বস্তাধ্বস্তি
মঙ্গলবার রাতে কাঁসাই নদীতে কৃষি কাজের জন্য দেওয়া বরো বাঁধ আটকে রাত পাহারায় গ্রামের বাসিন্দারা। কিন্তু কেন? গ্রামবাসীদের অভিযোগ কয়েক দিন ধরেই দাসপুর ১ নম্বর ব্লকের রাজনগর গ্রাম পঞ্চায়েতের রামদেবপুর গ্রামের কাঁসাই নদীর বরো বাঁধের বালি কেটে পাচার হয়ে যাচ্ছে অন্যত্রে। কিন্তু হঠাৎ করে কে এই অনুমতি দিল, প্রশ্ন জাগে গ্রামবাসীদের মনে।
আরও পড়ুন : দাঁতনকে পর্যটনস্থল হিসেবে গড়ে তুলতে উদ্যোগী জেলা প্রশাসন
আরও পড়ুন : মেদিনীপুর কেন্দ্রীয় সংশোধনাগার থেকে মুক্তি পেলেন ১০ জন বন্দি
তাই বালি পাচার বন্ধ করতে গ্রামবাসীরা ব্লক প্রশাসন ও গ্রাম পঞ্চায়েত এমনকি ভূমি দপ্তরের দ্বারস্থ হয় লিখিত অভিযোগ নিয়ে।আর সেই অভিযোগের পরেই বেরিয়ে আসে আসল তথ্য। গ্রামবাসীরা জানতে পারেন যে বালি তোলার অনুমতি দিয়েছে রাজনগর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান অরুণ দোলই। তা আবার অর্থের বিনিময়ে,এতেই শুরু হয়ে গিয়েছে শোরগোল।
আরও পড়ুন : “তৃতীয় স্ট্রোকে কোমায় যাবে তৃণমূল”, মেদিনীপুরে মন্তব্য দিলীপ ঘোষের
Sand Smuggling
গ্রামবাসীরা প্রশ্ন তুলছেন নদী থেকে বালি তোলার বৈধ অনুমতি কি দিতে পারে গ্রাম পঞ্চায়েত?আর এতেই পঞ্চায়েত প্রধানের বিরুদ্ধে বালি প্রাচারের অভিযোগ তুলছে বিরোধীদল থেকে শুরু করে এলাকার বাসিন্দারা।এই ঘটনাকে কেন্দ্র করেই মঙ্গলবার রাতে বরোবাঁধ পাহারা এলাকার মানুষজন। এলাকাবাসীদের দাবি তথ্য লোপাটের জন্য রাতের অন্ধকারে এই বরোবাঁধ কাটিয়ে দিতে পারে গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান।
আরও পড়ুন : পশ্চিম মেদিনীপুরে বাস দুর্ঘটনায় মৃত ও আহতদের ক্ষতিপূরণ, হাসপাতালে হাজির পরিবহন মন্ত্রী
লিখত অভিযোগ পেয়ে তড়িঘড়ি ব্লকের ভূমি দপ্তরের আধিকারিকরা বিষয়টি নিয়ে তদন্তে পাঠান প্রতিনিধিদল এলাকায়। দাসপুর ১ ব্লকের ভূমি দপ্তরের আধিকারিক কৌশিক সামন্ত স্বীকার করেছেন যে বালি অবৈধভাবে কাটা হচ্ছিল।ভূমি দপ্তর এই বিষয়টি কোনভাবেই কিছু জানত না বলে জানানো হয়। বালি যে তোলা হচ্ছিল অবৈধভাবে সেটি ক্যামেরার সামনে স্বীকার করে নিয়েছেন ব্লকের ভূমি দপ্তরের আধিকারিক।
আরও পড়ুন : ঝাড়গ্রামে স্বস্তি দিয়ে মেদিনীপুর সদরে হাতির পাল, ভাঙল বাড়ি
ইতিমধ্যেই তিনি পুলিশ প্রশাসনকে বিষয়টি জানিয়েছেন এই নিয়ে বুধবার ব্লক প্রশাসনের কাছে একটি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক আছে বলেও তিনি বিষয়টি জানিয়েছেন।গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান অরুণ দোলই বালি চুরির ঘটনা অস্বীকার করে তিনি বলেন ঝড়া কোদাল নিয়ে গ্রামবাসীরা বালি কাটলে আমরা কি করতে পারি।কিন্তু যে যাই বলুক,গ্রাম পঞ্চায়েতের বালি তোলার লিখিত কিছু কাগজকে ঘিরে শুরু শোরগোল ।
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi
Sand Smuggling
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper