Rain Deficit : The rice seedlings are being buried in the dry land, the farmers have their hands on their heads.
ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন : কোথাও প্রবল বৃষ্টি, কোথাও নেই। বৃষ্টির খামখেয়ালিপনায় ধান রোওয়া থেকে বিরত থাকতে হচ্ছে কৃষকরা। কোথাও আবার ধানের চারা গাছের বয়স বেড়ে যাওয়ায় শুকনো জমিতেই পুঁতে দেওয়া হচ্ছে। শুক্রবার এমনই চিত্র দেখা গেল মেদিনীপুর সদর ব্লকের চাঁদড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের দেপাড়া এলাকায়। মেদিনীপুর-ধেড়ুয়া সড়কের পাশেই কৃষি জমিতে দেখা গিয়েছে ধানের চারা গাছ পুঁতে দেওয়া হচ্ছে। জানতে পারা যায়, ওই এলাকায় ১০০ বিঘা জমিতে এরকম জল নেই। ধানের চারা গাছের বয়স বৃদ্ধি হয়ে যাচ্ছে।
আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন… প্রতি মুহূর্তের লাইভ খবরের আপডেট পেতে ফলো করুন বিপ্লবী সব্যসাচী নিউজ
ঝটিতি খবর পেতে আমাদের WhatsApp গ্রুপে জয়েন করুন : Click Here
এমনিতেই পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় বৃষ্টির অভাবে পিছিয়ে গিয়েছে চাষ। মাঝে কিছুদিন ভারী বৃষ্টির পর জেলার অন্যান্য স্থানে জোরকদমে ধান রোওয়ার কাজ শুরু হলেও, পিছিয়ে গিয়েছে জঙ্গলমহলের একটা অংশ। কৃষক ও খেতমজুর সংগঠনের জেলা সম্পাদক প্রভঞ্জন জানা বলেন, “জঙ্গলমহলের বেশ কিছু এলাকায় বৃষ্টির জন্য ধান রোওয়া হয় নি। চারা গাছ কেনোরকমে হালকা ভিজে থাকা জমিতে পুঁতে দিচ্ছেন কৃষকরা। সরকারীভাবে ক্ষতিপূরণের দাবি করছি আমরা।”
Rain Deficit
আরও পড়ুন : মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজে সিনিয়রদের দ্বারা দুর্ব্যবহারের অভিযোগ দিল্লিতে, বৈঠকে অ্যান্টি র্যাগিং কমিটি
দেপাড়া এলাকার কৃষক মদন দে জানিয়েছেন, “এখানে ১০০ বিঘা জমি রয়েছে। বৃষ্টির জল নেই, সেচের কোন ব্যবস্থা নেই। ফলে চারা গাছ বড় হয়ে যাওয়ায় এইভাবে শুকনো জমিতেই পুঁতে দেওয়া হচ্ছে। যদি পরে বৃষ্টি হয় তাহলে বেঁচে যাবে। অনেকটা ক্ষতি হয়ে গিয়েছে।” একই চিত্র কনকাবতী, মণিদহ, ধেড়ুয়া এলাকাতেও। একরের পর একর জমি ফাঁকা পড়ে রয়েছে। জেলা শাসক খুরশীদ আলী কাদরী জানিয়েছেন, “চাষিরা নিশ্চিন্তে চাষে নামুন। তাদের জন্য বাংলা শস্য বীমা খরিপ ২০২৩ চালু করা হয়েছে। এখানে কৃষকদের বীমার সম্পূর্ণ প্রিমিয়াম দেবে সরকার। চাষিরা প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস স্থানীয় অফিসে জমা করুন।”
আরও পড়ুন : জেলায় কন্যাশ্রীতে প্রথম সোনাখালি হাইস্কুল ও মেদিনীপুর সিটি কলেজ
আরও পড়ুন : পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই অধ্যাপিকা সহ চাল
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi
Rain Deficit
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper