Midnapore : মেদিনীপুর শহরকে যানজট মুক্ত করতে যখন পৌরসভা উদ্যোগ নিয়ে বিভিন্ন দোকান অন্যত্র সরানোর চেষ্টা করছে, ঠিক তখনই ফুটপাত দখল করে কার্যালয় তৈরি করছে তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠন। যা ঘিরে অস্বস্তিতে শাসকদল। এমনই চিত্র মেদিনীপুর শহরের লাইব্রেরি রোড এলাকাতে।
আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন… প্রতি মুহূর্তের লাইভ খবরের আপডেট পেতে ফলো করুন বিপ্লবী সব্যসাচী নিউজ
ঝটিতি খবর পেতে আমাদের WhatsApp গ্রুপে জয়েন করুন : https://chat.whatsapp.com/DaQgpKDDIIH7nyDIMgrMFP
ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন : মেদিনীপুর শহরকে যানজট মুক্ত করতে যখন পৌরসভা উদ্যোগ নিয়ে বিভিন্ন দোকান অন্যত্র সরানোর চেষ্টা করছে, ঠিক তখনই ফুটপাত দখল করে কার্যালয় তৈরি করছে তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠন। যা ঘিরে অস্বস্তিতে শাসকদল। এমনই চিত্র মেদিনীপুর শহরের লাইব্রেরি রোড এলাকাতে।
আরও পড়ুন : শিক্ষক স্বামী ও পরিবারের অত্যাচার! পশ্চিম মেদিনীপুরে ৭০ বছর বয়সী বৃদ্ধার ঠাঁই স্কুলের বারান্দায়
সেখানে ইট, সিমেন্টের দেওয়াল দিয়ে শুরু হয়েছে তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠন আইএনটিটিইউসি-র কার্যালয়। এর আগেও শহরের সংকীর্ণ স্থান পঞ্চুরচকে ফুটপাতের ওপরে যুব তৃণমূলের অফিস রয়েছে। নতুন করে শ্রমিক সংগঠনের অফিসটিও ফুটপাতে তৈরি হচ্ছে দেখে প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে। গত মে মাসে মেদিনীপুর শহরে প্রশাসনিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ফুটপাত নিয়ে পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন মেদিনীপুর পুরসভার পৌরপ্রধানকে।
আরও পড়ুন : পথ দুর্ঘটনা কমাতে বেলদায় পুলিশের একাধিক পদক্ষেপ
Midnapore
এ বিষয়ে আইএনটিটিইউসি-র জেলা সভাপতি শৈবাল গিরিকে প্রশ্ন করতেই পাল্টা আক্রমণ সাংবাদিককে। তিনি বলেন, “মেদিনীপুর শহরে এমন অনেকেই বসে রয়েছে। বর্তমান পুরপ্রধান সব জানেন। আগের চেয়ারম্যান এমন অনেককে বসতে দিয়ে গিয়েছেন। আগে বাকি সবার ওঠাক, তারপরে আমাদেরটা সরাবো। তাছাড়া এই বিষয় নিয়ে সাংবাদিকদেরই মনে হয় বেশি আগ্রহ।
আরও পড়ুন : জাতিগত শংসাপত্রের দাবিতে কেশিয়াড়িতে জেলা সম্মেলন বৈগা সমাজের
সাংবাদিকদের এত বেশি আগ্রহ কেনো আমাদের কার্যালয় নিয়ে।” তবে এই ঘটনায় সুযোগ পেয়েছে ছোট ব্যবসায়ীরা। সারা বাংলা হকার ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমিতির রাজ্য সম্পাদক শংকর দাস বলেন, “শাসকদলের কার্যালয় যদি ফুটপাত দখল করে হতে পারে, তাহলে আমরা কেনো ব্যবসা করতে পারবো না? তৃণমূলের নেতারা রোজকারের স্বার্থে বসা হকারদের তুলে দিয়ে সেখানে দলীয় কার্যালয় তৈরি করেছে। আমরা এর বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামবো।
আরও পড়ুন : দাঁতনের বিস্ফোরণের ঘটনায় শোরগোল, শুরু রাজনৈতিক চাপানউতোর
তৃণমূলের লোকেরা স্বেচ্ছাচারিতা করে ক্লাব, পার্টি অফিস করলে আমরা কেন ফুটপাতে ব্যবসা করতে পারব না।” মেদিনীপুর পৌরসভার পৌরপ্রধান সৌমেন খান বলেন, “আমার জানা নেই এমন হয়েছে বলে। খোঁজ নিয়ে দেখবো।” পাল্টা কটাক্ষ করতে ছাড়ে নি বিজেপি। বিজেপির জেলা সহ সভাপতি অরুপ দাস বলেন, “তৃণমূলের সংস্কৃতিই হচ্ছে দখলের সংস্কৃতি। সারা রাজ্যে তৃণমূলের নেতারা এটা করে চলেছে।”
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi
Midnapore
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper