The Midnapore Forest Department is implementing the North Bengal model to prevent elephants from entering the town
ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন : মেদিনীপুর শহরে হাতির প্রবেশ আটকাতে এবার বৈদ্যুতিক ফেন্সিং ব্যবহার করবে বন দফতর। এর আগে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন এলাকায় লোকালয়ে হাতির প্রবেশ আটকাতে এর ব্যবহার হয়েছে। তাতে সফলতাও মিলেছে। এবার সেই মডেল কার্যকরী হচ্ছে মেদিনীপুর বনবিভাগে। মেদিনীপুর শহর ও শহরতলী এলাকাতে হাতি যাতে না ঢুকতে পারে তার জন্য ১০ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক ফেন্সিং।
আরও পড়ুন:- পর্যটকদের জন্য সুখবর! দিঘাতে এবার তৈরি হল সেলফি জোন
আরও পড়ুন:- অবৈধ বালি উত্তোলনের অভিযোগে মেদিনীপুর গ্রামীণে খাদানে হানা দিল পুলিশ ও ভূমি দফতর
মেদিনীপুর সদর ব্লকের লোহাটিকরীর কংসাবতী নদীর পাড় থেকে ফুলপাহাড়ী পর্যন্ত ঘেরা থাকবে। বন দফতর জানিয়েছে, ঝাড়গ্রামের মানিকপাড়া থেকে চাঁদড়ার জঙ্গলে প্রবেশ করে হাতির পাল। সেখান থেকে চলে আসে মেদিনীপুর শহরতলি গোপগড়ে। অনেক সময় স্থানীয়দের তাড়া খেয়ে হাতির পাল ফুলপাহাড়ী হয়ে মেদিনীপুর শহরের অভিমুখে চলে যায়। হাতির পালকে আটকাতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
Midnapore Forest Department
আরও পড়ুন:- স্কুল-কলেজে অফলাইনে পঠনপাঠন চালুর দাবিতে মেদিনীপুরে পথে নামলেন প্রাক্তন শিক্ষক, অধ্যাপকরা
এই কাজের জন্য উত্তরবঙ্গ থেকে অভিজ্ঞ দুই যুবক এসেছেন। তারা এর আগে ওই এলাকার বিভিন্ন জায়গায় এই ধরণের কাজ করেছেন। তাদের দাবি, এর ফলে হাতি আটকানো সম্ভব হয়েছে। উল্লেখ্য, এর আগে মেদিনীপুর শহরে একটি দলছুট হাতি প্রবেশ করে আতঙ্ক তৈরি করেছিল শহরবাসীর মধ্যে। চিন্তা বাড়িয়েছিল বন দফতরের। যদিও কোনো প্রাণহানির ঘটনা নি। সম্প্রতি শহরতলির বাগডুবি এলাকায় এক সপ্তাহ ধরে নষ্ট করেছে জমির ফসল।
আরও পড়ুন:- দিঘার হোটেলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, প্রানে বাঁচতে ঝাঁপ পর্যটকদের
আরও পড়ুন:- পুরভোটের আগে পদপ্রাপ্তি শুভেন্দুর ভাই সৌমেন্দুর, নতুন পরিচালন কমিটির তালিকা ঘিরে ক্ষোভ দলের একাংশের
বন দফতরের বিরুদ্ধে ব্যাপক ক্ষোভ দেখান স্থানীয়রা। সবমিলিয়ে মেদিনীপুর শহর ও শহরতলিতে হাতির প্রবেশ আটকাতে নতুন পদ্ধতি অবলম্বন করলো বন দফতর। মেদিনীপুর রেঞ্জের আধিকারিক পাপন মহান্ত জানিয়েছেন, মেদিনীপুর শহর ও শহর সংলগ্ন এলাকায় হাতির প্রবেশ আটকাতে সোলার বা ব্যাটারি চালিত বৈদ্যুতিক ফেন্সিং দেওয়া হচ্ছে ১০ কিলোমিটার জুড়ে। এতে পশুদের প্রাণহানি হবে না। আশা করা যায় এর থেকে সফলতা মিলবে।
আরও পড়ুন:- পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় কুচকাওয়াজের মধ্য দিয়ে পালিত হল প্রজাতন্ত্র দিবস
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.cm/biplabisabyasachi
Midnapore Forest Department
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore
Web Desk, Biplabi Sabyasachi online paper: The forest department will use electric fencing to prevent elephants from entering the town of Medinipur. Earlier, it was used to prevent elephants from entering the locality in different parts of North Bengal. It also has success. This time the model is being implemented in Medinipur forest department. In order to prevent elephants from entering Medinipur city and suburban areas, electric fencing is being done in an area of 10 km.
Lohatikari in Medinipur Sadar Block will be surrounded from the bank of Kangsavati river to Phulpahari. According to the forest department, the herd of elephants entered the Chandra forest from Manikpara in Jhargram. From there he moved to Gopgarh, a suburb of Medinipur. Many a time the herd of elephants chases the locals and goes towards Medinipur town through Phulpahari. This initiative has been taken to stop the elephant herd.
Two experienced young men have come from North Bengal for this work. They have done this kind of work in different places of the area before. They claim that this has made it possible to stop the elephants. Earlier, a stray elephant entered the town of Medinipur and created panic among the townspeople. The forest department raised concerns. Although no casualties reported. Recently, in Bagdubi area of the suburbs, crops have been destroyed for a week.
The locals showed great anger against the forest department. All in all, the forest department has adopted a new method to prevent elephants from entering the city and suburbs of Medinipur. Papun Mahant, an official of Medinipur Range, said that solar or battery-powered electric fencing is being provided for 10 km to prevent elephants from entering Medinipur town and adjoining areas. This will not kill the animals. Hopefully this will lead to success.