ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন: দুর্ঘটনায় আহত হয়ে মেদিনীপুর হাসপাতালে এক বছর ভর্তি ছিলেন পানু হেমরম নামে এক মহিলা। ওই মহিলার বাড়ি পশ্চিম মেদিনীপুরের কেশিয়াড়ি এলাকায়। দুর্ঘটনায় পা-ভেঙ্গে ফিমেল ওয়ার্ডে ভর্তি হয়েছিলেন। সঙ্গে কেউই ছিল না। দুর্ঘটনার পরে আংশিক স্মৃতি পর্যন্ত হারিয়েছিলেন। পরিস্কার কথা বলতেও পারছিলেন না। হাসপাতালের অন্যান্য রোগীদের থেকে খাবার সংগ্রহ করে খেয়ে থাকতেন হাসপাতালের অর্থোপেডিক ফিমেল ওয়ার্ডে। সুস্থ হওয়ার পরেও হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরতে পারেন নি।
আরও পড়ুন:- বেলদায় লোকাল ট্রেন চালুর দাবিতে সরব যাত্রী কমিটি
আরও পড়ুন:- তৃণমূল নেতার মাথা চেয়ে মাওবাদী নামাঙ্কিত পোস্টার পশ্চিম মেদিনীপুরে
আরও পড়ুন:- কোলাঘাটে বাজি কারখানায় বিস্ফোরণ, গুরুতর জখম ১
অবশেষে হাসপাতালের এক নার্সের মাধ্যমে জানতে পেরে বাড়ি ফেরাতে উদ্যোগ নেন সিপিএম নেতা তাপস সিনহা ৷ বিষয়টি সোস্যাল মাধ্যমে ছড়িয়ে পরিবারের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন ৷ অবশেষে তিনি নিজ উদ্যোগে পরিবারের লোকজনদের ডেকে পাঠালেন বাড়িতে। পরিবারের লোকেরা জানতে পেরে বৃহস্পতিবার সকালেই হাজির হন মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে। পরিবারের লোকেরাও অনেকটাই খুশি ও স্বস্তিতে তাঁকে পেয়ে। প্রৌঢ়ার ছেলে হপনা হেমরম বলেন, বিভিন্ন ভাবে খুঁজেছি, তবে পায় নি ৷ গতকাল মোবাইলে ছবি দেখে চিনতে ও জানতে পারি।
আরও পড়ুন:- পুজোর পাঁচদিনে অতিরিক্ত ৭০০ বাস নামিয়ে SBSTC-র আয় প্রায় ২কোটি ৯১ লক্ষ টাকা
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore
Web Desk, Biplabi Sabyasachi online paper: A woman named Panu Hemram was admitted to Midnapore Hospital for one year after being injured in the accident. The woman’s house is in Keshiari area of West Midnapore. She was admitted to the female ward with a broken leg in the accident. There was no one with. Lost up to partial memory after the accident. She could not speak clearly and collect food from other patients of the hospital and eat it in the orthopedic female ward of the hospital. She could not return home from the hospital even after recovering.
Eventually, CPM leader Tapas Sinha took the initiative to return home after learning from a nurse at the hospital You can spread the word through social media and contact the family Eventually, on his own initiative, he called the family members home. The family members came to know that he appeared at Medinipur Medical College and Hospital on Thursday morning. The family is also very happy and relieved to have him. Hapna Hemram, the eldest son, said, “I searched in different ways, but I didn’t find it.” I can recognize and know by looking at the pictures on my mobile yesterday.