Home » করোণা সংক্রমণে বিরাম নেই , ফের দুই জেলায় মোট আক্রান্ত ৯, সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরলেল এক শিশু সহ ১২ জন

করোণা সংক্রমণে বিরাম নেই , ফের দুই জেলায় মোট আক্রান্ত ৯, সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরলেল এক শিশু সহ ১২ জন

by Biplabi Sabyasachi
0 comments

পত্রিকা প্রতিনিধি : লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করনা আক্রান্তের সংখ্যা । ১৮ জুনের জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর এর রিপোর্ট অনুযায়ী দুই জেলায় প্রান্তের সংখ্যা ছিল ১৬ জন তার মধ্যে পূর্ব মেদিনীপুরের ১১ জন ও পশ্চিম মেদিনীপুরের ৫ জন। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার সবং থানায় একজন করোনা আক্রান্তের হদিস মেলে। স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্রে গত ১০ জুন ৪০ বছর বয়সী ওই পুলিশকর্মী বাড়ি ফেরেন । তিনি সবং থানার শলাকাটি বাকিটাকি গ্রামের বাসিন্দা । ওই ব্যক্তি হাওড়ার পানিয়ারা পুলিশ লাইনে চাকরি করেন। গত ১৫ জুন পানিয়ারা পুলিশ লাইন থেকে তার লালারসের নমুনা সংগ্রহ করা হয়। বৃহস্পতিবার ওই পুলিশকর্মীর করো না রিপোর্ট পজিটিভ আসে। তিনি বর্তমানে হাওড়ার সঞ্জীবন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ।ফের করোনার থাবা চন্দ্রকোনায়।১৮ ই জুন বৃহস্পতিবারের রিপোর্ট অনুযায়ী চন্দ্রকোনা থানা এলাকায় দুজনের করোনা রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে।একজন চন্দ্রকোনা ১ নং ব্লকের কালিকাপুর এলাকার অপরজন চন্দ্রকোনা পৌরসভার ৭ নং ওয়ার্ড নতুনহাট এলাকার।এদের দুজনেরই সোয়াব সংগ্রহ করা হয়েছিল ১৬ ই জুন চন্দ্রকোনা হাসপাতাল থেকে তারই রিপোর্ট আসে এদিন বৃহস্পতিবার আর তাতেই দুজনের রিপোর্ট পজিটিভ আসে বলে জানাযায় স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্রে।চন্দ্রকোনার দুজনের রিপোর্ট পজিটিভ আসতেই দুজনের বাড়িতে পৌঁছে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয় চন্দ্রকোনা থানার পুলিশ ও বিডিও,পাঠানো হয় মেদিনীপুর করোনা হাসপাতালে।দুই এলাকা সিল করে দেওয়া হয়েছে পুলিশের তরফে।বৃহস্পতিবার চন্দ্রকোনার করোনা পজিটিভ আসা দুজনেই পরিযায়ী শ্রমিক।করোনা পজিটিভ দুজনের মধ্যে চন্দ্রকোনা পৌরসভার ৭ নং নতুনহাট এলাকার করোনা পজিটিভ পরিযায়ী শ্রমিকের মা পৌরসভার আশাকর্মী বলে জানাযায়।

অপরদিকে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়লেও তার সঙ্গে দুই জেলায় তাল মিলিয়ে বাড়ছে সুস্থতার সংখ্যাও । শুক্রবার পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পাঁশকুড়ার বড়মা হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন একসাথে ‍১৩ জন ।তাদের মধ্যে রামনগরের অরুণ মান্ডি, পটাশপুর এর সুমন পাঞ্জা, ভূপতিনগর এর অনিল দাস ও দীপক দাস ,ডিমারির শিবম প্রধান ও আসলা বিবি,খেজুরির হাউসুদ্দিন মোল্লা , ভগবানপুর এর সুকুমার পাল, গুরু গ্রামের পিন্টু মাইতি , পটাশপুর এর রঞ্জিত মন্ডল, পাঁশকুড়ার সুরজিৎ জানা ও খুকুড়দহ রাজকুমার মান্ডি । একসাথে এক শিশুসহ ১২ জন রোগী সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরায় হাসি ফুটেছে হাসপাতালে স্বাস্থ্যকর্মী থেকে শুরু করে চিকিৎসকদের মুখে ।

You may also like

Adblock Detected

Please support us by disabling your AdBlocker extension from your browsers for our website.