Heavy Rain
ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন: ফের লাগাতার বর্ষণে দুর্ভোগ পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা জুড়ে। বাদ যায় নি মেদিনীপুর শহরও। জেলার বহু বাঁধ ভেঙে প্লাবিত হয়েছে গ্রাম। ভেঙে পড়ছে মাটির বাড়ি। আশ্রয়ের ঠিকানা ত্রাণ শিবির। জেলায় সাড়ে ৬ লক্ষ মানুষ বন্যা দুর্গত। অতিবর্ষণ জনিত কারণে বিভিন্ন ভাবে মৃত্যু হয়েছে ১৫ জনের। ৮৬ হাজার বাড়ি ইতিমধ্যে নষ্ট হয়েছে। তাদের জন্য ৩০ হাজারের বেশি ত্রিপল বিলি করা হয়েছে। তিনশোটি ত্রাণ শিবিরে ৪৭ হাজার মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন। ৬৯ টি স্পিডবোট উদ্ধার কাজ ও ত্রাণ সরবরাহ কাজে নামানো হয়েছে বলে প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানা গিয়েছে। তারই মধ্যে খড়্গপুরে ঘূর্ণিঝড়ে তছনছ ঘরবাড়ি।
আরও পড়ুন:- নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে পূর্ব মেদিনীপুরে বাজ পড়ে মৃত ২, আহত ১
আরও পড়ুন:- পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার প্লাবিত এলাকায় বাড়ছে বিষধর সাপের উপদ্রব, কামড় খেয়ে অনেকেই ভর্তি হাসপাতালে
মঙ্গলবার রাতে কয়েক সেকেন্ডের ঘূর্ণিঝড়ে এলাকা তছনছ হয়েছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার খড়গপুর লোকাল থানার অন্তর্গত পূর্ব আম্বা গ্রামে। প্রায় ৭০-৭৫ টি বাড়ির ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি এলাকাবাসীর। মেদিনীপুর পুরসভা এলাকাতেও জলবন্দি আড়াইশো পরিবার। দমকল দিয়ে দু’দিন ধরে জল বের করার চেষ্টা হলেও পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি। শহরের মহাতাবপুর, পালবাড়ি ও পাশাপাশি এলাকা প্লাবিত পাঁচদিন ধরে।
আরও পড়ুন:- ঝাড়গ্রামে চিকিৎসার গাফিলতিতে রোগীর মৃত্যু, নার্সিংহোমের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের
আরও পড়ুন:- কৃষি আইন বাতিলের দাবিতে বনধের প্রচার বেলদায়
স্থানীয়রাও পাম্প ভাড়া করে জল বের করার চেষ্টা করেছেন। দমকল দিয়ে দু’দিন চেষ্টা করেও পরিস্থিতির উন্নতি না দেখে গভীর নিকাশি নালার খনন শুরু করেছে মেদিনীপুর পৌরসভা। পিচ রাস্তা কেটে এই খননকার্য শুরু হয় বুধবার সকাল থেকে। মেদিনীপুর পৌরসভার চেয়ারম্যান সৌমেন খান জানিয়েছেন, ‘লাগাতার এই বর্ষণ দীর্ঘ ত্রিশ বছরে পরিলক্ষিত হয়নি। উল্টে জনবসতির চাপে বহু নিকাশি বন্ধ হয়েছে। তাই পরিস্থিতি জটিল হয়েছে। দমকল কর্মীদের সাহায্য নেওয়া ছাড়াও অতিরিক্ত নিকাশির ব্যবস্থা করা হচ্ছে।’
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi
Heavy Rain
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore
Web Desk, Biplabi Sabyasachi online paper: Suffering from continuous rains again across West Midnapore district. The city of Medinipur was not left out either. As a result many dams in the district have broken and flooded the villages. The mud house is collapsing. Shelter address relief camp. 6 lakh people are affected by floods in the district. Fifteen people have died in various ways due to heavy rains. As a result 86000 houses have already been destroyed. More than 30,000 triples have been distributed for them. 47,000 people have taken shelter in 300 relief camps. According to the administration, 69 speedboats have been deployed for rescue and relief operations. Among them, houses were destroyed in the cyclone in Khargpur.
A few seconds of cyclone ravaged the area on Tuesday night in East Amba village under Kharagpur local police station in West Midnapore district. Locals claimed that about 70-75 houses were damaged. Two hundred and fifty families were also detained in Midnapore municipality area. The fire brigade tried to get the water out for two days but the situation did not improve. The city’s Mahatabpur, Palbari and adjoining areas were flooded for five days.
Locals have also tried to get water out by renting pumps. After trying for two days with the fire brigade, Midnapore Municipality has started digging deep drainage drains without seeing any improvement in the situation. The excavation started on Wednesday morning after cutting the pitch road. Moreover Midnapore Municipality Chairman Soumen Khan said, ‘This continuous rain has not been observed for long thirty years. On the contrary, many drains have been closed due to population pressure. So the situation has become complicated. In addition to taking the help of firefighters, additional drainage is being arranged.