পত্রিকা প্রতিনিধিঃ কন্ট্রোল রুম খুলে ভেরি হাই ফ্রিকোয়েন্সি মাধ্যমে ঘূর্ণিঝড় গতি প্রকৃতির উপর নজরদারি শুরু করলো হলদিয়া কোস্টগার্ড এবং বন্দর কর্তৃপক্ষ। বছর ঘুরতেই শিল্প শহরের আম্ফানের স্মৃতি উস্কে দিচ্ছে রাজ্যের দিকে ধেয়ে আসছে সাইক্লোন “যশ”। হলদিয়া উপকূলে এই সামুদ্রিক ঝড়ের ল্যান্ড ফল হতে পারে এই আশঙ্কায় আগাম উপগ্রহ চিত্র বিশ্লেষণ করে দফায় দফায় জরুরি বৈঠক করছে মহকুমা ও পৌর প্রশাসন এবং শিল্প সংস্থা গুলি ।গতবারের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে একাধিক প্রশাসনিক টিম ইতিমধ্যে সাইক্লোন মোকাবেলায় বিশেষ প্রস্তুতি শুরু করেছে। সুতাহাটা ব্লক প্রশাসনের উদ্যোগে আজ এক সভায় সভায় নির্দিষ্ট করে বিশেষ করে কুকড়াহাটি এয়াখালি নদী ভাঙ্গন রোধ করার জন্য ইতিমধ্যে জেলা থেকে কোটি টাকা খরচ করে নদীবাঁধ বাধার কাজ শুরু হয়েছে। তার নজর দেওয়ার জন্য এবং প্রত্যেকটি গ্রাম এলাকায় ভলেন্টিয়ার নিয়োগ করে ঘূর্ণিঝড়ে সাধারণ মানুষের জীবনযাপন ব্যাহত না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখার জন্য আজ প্রশাসনের উদ্যোগে সভা অনুষ্ঠিত হয়।
“যশ” মোকাবেলা করা তার সাথে কোভিড১৯ এলাকা বেড়েই চলেছে। ইতিমধ্যে সুতাহাটা এলাকায় বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন মধ্য দিয়ে রান্না খাবার পৌঁছে দিচ্ছেন। স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের উদ্যোগে আক্রান্ত হয়েছেন তাদের সুষম খাদ্য ফল পৌঁছে দিচ্ছেন। সুতাহাটা পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি তাপস কুমার মাইতি বলেন পঞ্চায়েত সমিতির সকল সদস্যদের নজর রাখতে বলা হয়েছে এবং ব্লক স্তরে একটি কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে যশের মুকাবেলা করার জন্য একযোগে সকলকে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন।