Home » Illegal Construction : বনদপ্তরের জায়গার উপর অবৈধ বাড়ি নির্মাণ ভেঙে দিলেন বনকর্মীরা, কেশপুরে ফের বাজেয়াপ্ত গাছের গুড়ি

Illegal Construction : বনদপ্তরের জায়গার উপর অবৈধ বাড়ি নির্মাণ ভেঙে দিলেন বনকর্মীরা, কেশপুরে ফের বাজেয়াপ্ত গাছের গুড়ি

by Biplabi Sabyasachi
0 comments

Illegal Construction : বাড়ি তৈরির জন্য বনদপ্তরের জায়গার উপরে বেঁধে ফেলেছিল লোহার কাঠামো। খবর পেয়ে সেই কাঠামো ভেঙে সরিয়ে দিলেন বনকর্মীরা। ঘটনাটি মেদিনীপুর সদর ব্লকের গোলাপীচক এলাকায়। ঘটনায় শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা। বিজেপি দুষছে শাসকদলকে।


আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন… প্রতি মুহূর্তের লাইভ খবরের আপডেট পেতে ফলো করুন বিপ্লবী সব্যসাচী নিউজ

ঝটিতি খবর পেতে আমাদের WhatsApp গ্রুপে জয়েন করুন : https://chat.whatsapp.com/DaQgpKDDIIH7nyDIMgrMFP


ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন : বাড়ি তৈরির জন্য বনদপ্তরের জায়গার উপরে বেঁধে ফেলেছিল লোহার কাঠামো। খবর পেয়ে সেই কাঠামো ভেঙে সরিয়ে দিলেন বনকর্মীরা। ঘটনাটি মেদিনীপুর সদর ব্লকের গোলাপীচক এলাকায়। ঘটনায় শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা। বিজেপি দুষছে শাসকদলকে।

Illegal Construction
নিজস্ব চিত্র

বনদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, মধুসূদন মন্ডল নামে এক ব্যক্তি বনদপ্তরের জায়গার উপর লোহার কাঠামো দিয়ে বাড়ি তৈরির প্রক্রিয়া শুরু করেছিলেন। সেই খবর পৌঁছালে বনকর্মী ও পুলিশ গিয়ে কাঠামো ভেঙে বাজেয়াপ্ত করে লোহার সামগ্রীগুলি। তবে ওই ব্যক্তি এর আগেও ওই এলাকায় বাড়ি তৈরির চেষ্টা করেছিলেন। তখনো একইভাবে ভেঙে দিয়েছিল বনদপ্তর।

ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে চলেছে বনদপ্তর। বিজেপির জেলা সহ সভাপতি অরুপ দাস বলেন, “শাসকদলের নেতারা জোর করে জায়গা দখল করছে। এর সঙ্গে বনদপ্তরের একাংশ জড়িত। এতদিন চুপ করে ছিল বনদপ্তর। বছরের পর বছর বেআইনি ভাবে কাঠ চেরায় মিলও চলেছে। গাছ কেটে পাচার হচ্ছে। তৃণমূলের যোগসাজেশে এসব চলছে।”

বিজেপি নেতারা রাতে ঘুমানোর সময়ও তৃণমূলকে দেখতে পায় বলে কটাক্ষ তৃণমূল নেতার। কনকাবতী গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান তথা তৃণমূল নেতা বিশ্বজিত কর্মকার বলেন, “বিজেপি সবেতেই তৃণমূলের দোষ দেখতে পায়। তাছাড়া আর কিছু দেখতেই পায় না। বনদপ্তর তাদের মতো করে কাজ করে।” অন্যদিকে কেশপুরে ফের বাজেয়াপ্ত করল গাছের গুড়ি। শতাধিক ইউক্যালিপটাস গাছের গুড়ি বাজেয়াপ্ত করা হয় বলে বনদপ্তর জানিয়েছে।

গোপন সূত্রে খবর পেয়ে কেশপুরের পঞ্চমী এলাকায় হানা দেয়। ওই এলাকায় একটি ফাঁকা জায়গায় ১২০টি গাছের গুড়ি রাখা ছিল। তবে কে বা কারা রেখেছে তার খোঁজ মেলেনি। অনেকে মনে করছেন কোন ব্যবসায়ী কিনে এক জায়গায় রেখেছিল। তবে সদ্য কাটা এই গাছগুলি কাটার জন্য কোন অনুমতি নেয়নি বনদপ্তরের কাছে। যে কারণেই বনদপ্তর গাছের গুড়িগুলি বাজেয়াপ্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে।

আরও পড়ুন : গোয়ালতোড়ে হাতির হানায় জখম এক মহিলা, ক্ষতি চাষের

আরও পড়ুন : জমিতে অবৈধ দখল উচ্ছেদ করতে গিয়ে সংঘর্ষ, মেদিনীপুর পৌরসভার কর্মীসহ জখম ১০

লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi

Illegal Construction

– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper

You may also like

Adblock Detected

Please support us by disabling your AdBlocker extension from your browsers for our website.