পত্রিকা প্রতিনিধিঃ রাত পোহালেই খুশির ঈদ। কাল সোমবার ঈদ উৎসবে মাতবেন সকালে। তবে এবারের ঈদ একটু অন্য রকম ভাবে পালন করবেন ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা। করোনা ভাইরাসের জন্য লকডাউনে এবার জমায়েত করে নামাজ পাঠ হবে না বলে বেশিরভাগ মসজিদ, ঈদগা, কর্তৃপক্ষ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানিয়ে দিয়েছে। ঘরে বসেই ঈদের নামাজ পাঠ করবেন সকলে। গোটা রমজান মাসে কঠোর সংযম ও কৃচ্ছ্রসাধনের মধ্যে দিয়ে রোজা পালন করেছেন ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা। এমাস পর কাল সোমবার হবে খুশির ঈদ। উৎসব ঘরে বসেই পালন করতে প্রস্তুত সকলে। ঘরে বসে উৎসব হলেও খুশির ঈদের আমেজ লক্ষ করা যাচ্ছে সর্বত্র। লকডাউনের পর দোকান খুলতেই বাজারে ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা যাচ্ছে। লকডাউনে কিছু কিছু ক্ষেত্রে সামান্য শিথিল কথা হয়েছে। শহরের বড়বাজার সহ বিভিন্ন বাজারে জামাকাপড় জুতো, প্রসাধনী দ্রব্য, খাবারের দোকান খুলে গিয়েছে। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত দোকানে ভিড় উপচে পড়ছে। সব থেকে বেশি ভিড় হচ্ছে জামা কাপড়ের দোকানে। বড় বড় দোকান কিংবা ফুটপাতের দোকান সর্বত্র শনিবারও ক্রেতাদের ভিড় ছিল নজরকাড়া। আর এই কেনাকাটা করতে গিয়ে কোথাও কোথাও সামাজিক দূরত্ব বিঘ্নিত হচ্ছে। ভিড় হচ্ছে প্রসাধনী দ্রব্য কিনতেও। চুড়ি, সুগন্ধি কিনতে দোকানে ভিড় জমাচ্ছেন মুসলিম মহিলারা। ফল দোকান, অন্যান্য খাবারের দোকানেও ভিড় লক্ষণীয়। সকলে এখন প্রস্তুত ঈদ উৎসব পালন করার জন্য।
