Home » করোনা ভাইরাস! পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য ভ্রাম্যমান স্যাম্পল টেস্টের ব্যবস্থা করল পূর্ব মেদিনীপুর জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর

করোনা ভাইরাস! পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য ভ্রাম্যমান স্যাম্পল টেস্টের ব্যবস্থা করল পূর্ব মেদিনীপুর জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর

by Biplabi Sabyasachi
0 comments

পত্রিকা প্রতিনিধি: পরিযায়ী শ্রমিকরা ডুকছে বিভিন্ন রাজ্য থেকে ট্রেনে বাসে অথবা প্রাইভেটকারে। তাদেরকে গ্রামের একটি জায়গায় রাখার জন্যচেষ্টা করলেও গ্রামবাসীদের প্রতিবাদে সেটা সম্ভব হয়নি অনেক জায়গাতেই। বিভিন্ন জায়গায় বাধা সৃষ্টি করছে গ্রামবাসীরা কারণ অন্যান্য সংক্রমিত রোগের থেকে করোনাভাইরাস সম্পূর্ণ আলাদা। বিভিন্ন গ্রামীণ হাসপাতাল এবং স্বাস্থ্য কেন্দ্রে যেমন মহিষাদল গ্রামীণ হাসপাতাল করোনার টেস্টের জন্য স্যাম্পল কালেকশান সেন্টার। তমলুক শহিদ মাতঙ্গিনী ব্লকের পর মহিষাদল, ময়না, ভগবানপুর ও এগরা তে এধরনের সেন্টার চালু হয়েছে। দ্রুত স্যাম্পল কালেকশানের জন্য। স্যাম্পল কালেকশান হয়েছে বিভিন্ন স্বাস্থ্য দপ্তরের। হলদিয়া মহকুমা হাসপাতাল ছাড়া গ্রামীণ এলাকায় কালেকশানের জন্য এই সেন্টার চালু হয়েছে বলে জানান তমলুক জেলার মুখ্য স্বাস্থ আধিকারিক। পরিযায়ী শ্রমিক যেভাবে আসছে। সেখানে দাঁড়িয়ে স্বাস্থ্যকেন্দ্র হাসপাতালে গিয়ে অনেকটা সময় দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে। সেখানে অন্যান্য রোগীরা হাসপাতালে আসছে স্বাভাবিকভাবেই পরিযায়ী শ্রমিকদের কাছে থেকে এই ধরনের সংক্রামিত হতে পারে অন্যান্য রোগীদের মধ্যে। তারই জন্য হলদিয়া এলাকার বিভিন্ন গ্রাম পঞ্চায়েত বিভিন্ন স্কুলে গিয়ে করোনা ভ্রাম্যমান গাড়ি নিয়ে গিয়ে সেখানেই তাদের স্যাম্পল টেস্ট করার ব্যবস্থা করেছেন। সেই অনুযায়ী চকদ্বীপা গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসের সামনে আজ করোনাভাইরাস এ সিম্পল টেস্ট হল। পঞ্চায়েত অফিসে সাধারণ মানুষ অন্যান্য কাজের জন্য আসছেন বিশেষ করে আম্ফানের ঘূর্ণিঝড়ে বিধ্বস্ত তাদের আবেদন জমা দেওয়ার জন্য।
কিন্তু এলাকার পাশাপাশি দোকানদার পথচারী মানুষরা আতঙ্কিত কারণ পঞ্চায়েত এলাকা বহু মানুষ আসেন বিশেষ করে ঘূর্ণিঝড়ে বিধ্বস্ত হয়েছেন তাদের আবেদন জমা দেওয়ার জন্য আর সেখানেই এই ধরনের সংক্রমিত রোগের লালারসে টেস্ট হওয়ার জন্য এলাকার মানুষ আতঙ্কিত। পাশাপাশি সকল দোকানদার রয়েছেন রাজুদাস জানালেন যে আমরা কতটা সেফ রয়েছি? এখন আমরা নিজেই জানিনা। এই টেস্ট প্রত্যেকটি করেন টাইন সেন্টারে বা গ্রামীণস্বাস্থ্য দপ্তরে যেখানে সেন্টার করা হয়েছে সেখানে এই ধরনের টেস্ট হলে মনে হয়। কারণ ইতিমধ্যে একজন মুদি ব্যবসায়ীর পজেটিভ পাওয়ার জন্য প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে ব্রজলালচক বাজার বন্ধ ছিল ।ধীরে ধীরে ছন্দে ফিরেছেন এই বাজার। আবার যদি এই ধরনের সংক্রামিত রোগ ছড়িয়ে পড়ে তাহলে সাধারণ মানুষ আরো বেশি আতঙ্কিত হয়ে পড়বে বলে জানালেন।

You may also like

Adblock Detected

Please support us by disabling your AdBlocker extension from your browsers for our website.