Cheating
আরও পড়ুন ঃ–ঝাড়গ্রামে বিষাক্ত সাপের কামড়ে মৃত্যু দুই নাবালকের
পত্রিকা প্রতিনিধিঃ ফের চাপ বাড়লো শুভেন্দুর (Suvendu)। সরকারি চাকরি দেওয়ার নাম করে আবারও প্রতারণার অভিযোগ উঠল রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) দুই ঘনিষ্ঠের বিরুদ্ধে।
উল্লেখ্য, কয়েকদিন আগেই রামনগরের (Ramnagar) বাসিন্দা রাখাল বেরাকে নিজেদের হেফাজতে নিল পুলিশ(Police)৷ আগেই প্রতারণা মামলায় কলকাতার মানিকতলা থানার পুলিশ রাখালকে গ্রেফতার করেছিল। তবে এই জেলায় দায়ের হওয়া একটি প্রতারণা মামলায় ধৃতকে বৃহস্পতিবার কাঁথি(Contai) আদালতে তোলা হয়৷ তারপর আদালতের নির্দেশে কাঁথি(Contai) থানার পুলিশ তাকে নিজেদের হেফাজতে নেয়৷তবে এই ঘটনায় শুভেন্দু আরও এক ঘনিষ্ঠ অভিযুক্ত চঞ্চল নন্দী এখনও পলাতক৷ তাঁর খোঁজে ইতিমধ্যে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ৷
তবে পরিবহন দপ্তরে চাকরি দেওয়ার নামে টাকা আত্মসাৎ – এর অভিযোগ উঠে শুভেন্দু (Suvendu) ঘনিষ্ঠ কাঁথি(Contai) থানার অন্তগর্ত দেশপ্রাণ ব্লকের কাজলা বাসিন্দা চঞ্চল নন্দী ও রামনগরের রাখাল বেরার বিরুদ্ধে। আর এই দু’জনই ব্যক্তি এক সময়কালে এলাকায় শুভেন্দু অধিকারীর ঘনিষ্ঠ ছিল বলে দাবি তৃনমূল(Tmc)নেতৃত্বের।আর এবিষয়ে গত ৯ জুন কাঁথি(Contai)থানার লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন ইঞ্চির বাসিন্দা মিজানুর আলী খান। আর এই অভিযোগ পেয়ে ক্রমশ নড়েচড়ে বসে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পুলিশ(Police) ও কাঁথি(Contai)পুলিশ। তবে এ যেন অনেকটা কান টেনে দুর্নীতির তদন্তে মাথা খোঁজার চেষ্টা পুলিশের।
এবিষয়ে অভিযোগকারী মিজানুর আলী খাঁন বলেন, “তৎকালীন শুভেন্দু অধিকারী(Suvendu Adhikari) যখন রাজ্য সরকারে পরিবহন দপ্তর ও সেচ দপ্তরের মন্ত্রী(Minister)ছিলেন ঠিক সেই সময়কালীন পরিবহন(Transport) দপ্তরে চাকরি করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন তাঁর দুই ঘনিষ্ঠ চঞ্চল নন্দী ও রাখাল বেরা। তবে গত ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে পরিবহন দপ্তরের কনডাক্টরের চাকুরি করে দেবে বলে ১০ লক্ষ টাকা চায় দুজন। অক্টোবর মাসে স্ত্রী ও মায়ের গয়না বন্ধক রেখে ও বাবার ব্যবসায় গচ্ছিত ৬ লক্ষ টাকা কাঁথি(Contai)পুরসভা অফিসে শুভেন্দুবাবুর ঘনিষ্ট চঞ্চল নন্দীর হাতে তুলে দিই৷ তবে এই দুজনই জানায় বাকি টাকা অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটার পাওয়ার পর নেওয়া হবে।’’
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi
Cheating
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore