Home » Police brutality : মেদিনীপুরে মহিলা থানায় পড়ুয়াদের মারধরের অভিযোগ! হাইকোর্টের নির্দেশে মেদিনীপুরে তদন্তে SIT

Police brutality : মেদিনীপুরে মহিলা থানায় পড়ুয়াদের মারধরের অভিযোগ! হাইকোর্টের নির্দেশে মেদিনীপুরে তদন্তে SIT

by Biplabi Sabyasachi
0 comments

বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন: মহিলা থানার ভেতরে পড়ুয়াদের মারধরের ঘটনায় মামলা দায়ের হয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টে। সেই ঘটনার শুনানি শেষে এফআইআর এবং সিট গঠন করে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ। যদিও সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে স্থগিতাদেশ চেয়ে ডিভিশন বেঞ্চে গিয়েছিল রাজ্য। কোন স্থগিতাদেশ দেয় নি ডিভিশন বেঞ্চ। এরপরই এফআইআর দায়ের করে তদন্তে মেদিনীপুরে এলো সিট। মাননীয় বিচারপতি নির্দেশ দিয়েছিলেন আইজি মুরলিধর শর্মার নেতৃত্বে ৫ সদস্যের এক তদন্ত কমিটি এই জিজ্ঞাসাবাদ করবে। বৃহস্পতিবার বেলা বারোটা নাগাদ এসইউসিআই দলের ছাত্র সংগঠন ডিএসও-র জেলা পার্টি অফিসে পৌঁছান সিটের তদন্তকারী অফিসাররা। উল্লেখ্য, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর গাড়িতে এক পড়ুয়া আহত হওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে গত ৩ মার্চ ছাত্র ধর্মঘটের ডাক দিয়েছিল ডিএসও, এসএফআই সহ বাম ছাত্র সংগঠনগুলি। মেদিনীপুর শহরের বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয় গেটে মিছিল করে পৌঁছাতেই ডিএসও সংগঠনের কর্মীদের আটক করে থানায় নিয়ে যায়।

আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন… প্রতি মুহূর্তের লাইভ খবরের আপডেট পেতে ফলো করুন বিপ্লবী সব্যসাচী নিউজ

ঝটিতি খবর পেতে আমাদের WhatsApp গ্রুপে জয়েন করুন :

For WhatsApp Group : Click Here

আরও পড়ুন : পুরী থেকে ফেরার পথে দাঁতনে দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত ৫

অন্যদিকে মেদিনীপুর কলেজ থেকেও এক এসএফআই মহিলা কর্মীকে আটক করে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ। মহিলা কর্মীদের মেদিনীপুর কোতোয়ালি মহিলা থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে অকথ্য অত্যাচার চালানোর অভিযোগ তোলেন ডিএসও-র মহিলা কর্মীরা। বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয় গেট থেকে শুরু করে রাতে থানা থেকে ছাড়া পর্যন্ত তাদের উপর শারীরিক এবং মানসিক নির্যাতন করা হয় বলে অভিযোগ। সেই ঘটনায় কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেন সুশ্রীতা সরেন নামে এক ডিএসও কর্মী। হাইকোর্টের বিচারপতি ওই ঘটনায় এফআইআর করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। পাশাপাশি থানা পুনর্গঠন এবং সিট গঠন করে তদন্তেরও নির্দেশ দিয়েছিলেন। সেই নির্দেশের পরিপ্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার ডিএসও- র জেলা কার্যালয়ে পৌঁছালেন তদন্তকারী আধিকারিকরা।

আরও পড়ুন : আমের লোভে স্কুলে ঢুকল দাঁতাল! রামলালের দৌরাত্ম্যে নাজেহাল ঝাড়গ্রাম

অত্যাচারের ঘটনায় থানার ওসি সাথি বারিক সহ অন্যান্য পুলিশ কর্মীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে। মাননীয় বিচারপতি শুনানি চলাকালীন জানিয়েছিলেন কুহেলী সাহা নামে এক মহিলা পুলিশ কর্মী চুলের মুঠি ধরছে। ১৭ ঘণ্টার সিসিটিভি ফুটে চাইলেও ১৩ ঘণ্টার ফুটেজ আদালতে জমা দেওয়া হয়েছে। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা পুলিশের ডিএসপি যে সমস্ত নথি আদালতে জমা দিয়েছিলেন, তাতেও বিশ্বাসযোগ্যহীন বলে মন্তব্য করেছিলেন বিচারপতি। বিচারপতি প্রশ্ন করেছিলেন, রাত দুটোর সময় পড়ুয়াদের কেন ছাড়া হল? রাত আটটা ন’টায় কেন ছাড়া গেল না?

লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi

Police brutality

Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspape

You may also like

Leave a Comment

Adblock Detected

Please support us by disabling your AdBlocker extension from your browsers for our website.