Home » H.S Exam : ট্যাবের টাকা নিয়েও পরীক্ষা দিল না প্রায় ২৫০০ পরীক্ষার্থী

H.S Exam : ট্যাবের টাকা নিয়েও পরীক্ষা দিল না প্রায় ২৫০০ পরীক্ষার্থী

by Biplabi Sabyasachi
0 comments

বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন : সোমবার থেকে শুরু হয়েছে মাধ্যমিক পরীক্ষা। তরুণের স্বপ্ন প্রকল্পের মাধ্যমে ১০০০০ করে ট্যাবের টাকা পাওয়ার পরেও জেলায় প্রায় ২০০০ পরীক্ষার্থী বসল না উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায়। জেলায় মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩০,১৬৪ জন। যার মধ্যে ছাত্র রয়েছে ১৩৯১২জন এবং ছাত্রীর সংখ্যা ১৬২৫২ জন। মোট পরীক্ষা কেন্দ্রের সংখ্যা ৭১টি।

আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন… প্রতি মুহূর্তের লাইভ খবরের আপডেট পেতে ফলো করুন বিপ্লবী সব্যসাচী নিউজ

ঝটিতি খবর পেতে আমাদের WhatsApp গ্রুপে জয়েন করুন :

For WhatsApp Group : Click Here

প্রতীকী ছবি

2/6. জেলা শিক্ষা দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, তরুণের স্বপ্ন প্রকল্পের মাধ্যমে এই জেলায় ট্যাব কেনার টাকা পেয়েছে উচ্চমাধ্যমিকের ৩২ হাজার ২৪৮ জন ছাত্রছাত্রী। রেজিস্ট্রেশনের পর ‘তরুণের স্বপ্ন’ প্রকল্পের মাধ্যমে তাদের মাথাপিছু ১০ হাজার টাকা করে দেওয়া হয়েছিল। তারপরেও প্রায় দুই হাজার ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় দিতে বসলো না।

আরও পড়ুন : হাওড়া লোকালে শিক্ষককে বেধড়ক মার দুষ্কৃতীদের! মোবাইল ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ

আরও পড়ুন : নিখোঁজের ১৮ বছর পর বাড়ি ফিরলেন কাঁথির ইসমাইল

3/6. যদিও এই বিষয়ে খোঁজ নিতে গিয়ে জানা যায়, বেশ কিছু ছাত্রের পরিবারে আর্থিক অনটন থাকার কারণে ভিন রাজ্যে কাজের জন্য পাড়ি দিয়েছে। পাশাপাশি বেশ কিছু ছাত্রী বিয়ে করেছে। তবে কি পড়াশুনোর জন্য ছাত্র-ছাত্রীদের দেওয়া এই ট্যাবের টাকা জলে গেলো।

4/6. জেলায় কুলবেড়িয়া ভীমদেব আদর্শ বিদ্যাপীঠে ৩০৮ জন ছাত্র-ছাত্রী ট্যাব কেনার টাকা পেলেও পরীক্ষায় বসেছে ২৮৮জন। বহিচবেড়িয়া হাইস্কুলে ৬৩ জন ট্যাব কেনার টাকা পেলেও পরীক্ষায় বসেছে ৫৯ জন। ময়না আদর্শ বিদ্যায়নে দ্বাদশ শ্রেণির মোট ১১৩ জন ট্যাব কেনার টাকা পেলেও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় বসছে ১০১ জন। এছাড়াও রয়েছে অনেক স্কুল।এছাড়া ট্যাবের টাকা নিয়ে পরীক্ষা দেয়নি পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার প্রায় ৩০০ জন ও ঝাড়গ্রাম জেলার প্রায় ১৫০ জন পরীক্ষার্থী।

আরও পড়ুন : মেলা দেখতে গিয়ে বচসা! নারায়ণগড়ে যুবককে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ

আরও পড়ুন : পিংলায় বাস ও লরির মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ড্রাইভার সহ ২

5/6. কুলবেড়িয়া ভীমদেব আদর্শ বিদ্যাপীঠের প্রধান শিক্ষক বলেন, মুখ্যমন্ত্রী কন্যাশ্রী, রূপশ্রী, সবুজ সাথী প্রকল্পের মাধ্যমে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা দেওয়ার পরেও ছাত্রীরা পালিয়ে বিয়ে করছে এবং পারিবারিক আর্থিক সমস্যা থাকার কারণে বেশ কিছু ছাত্র ভিন রাজ্যে কাজের জন্য পাড়ি দিয়েছে। মানুষের মধ্যে এখনো সচেতনতার অভাব রয়েছে।

6/6. পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পরিষদের শিক্ষা কর্মাধ্যক্ষ অপর্না ভট্টাচার্য বলেন, প্রায় দু হাজার পরীক্ষার্থী এ বছর রেজিস্ট্রেশন করার পরেও পরীক্ষা দেয়নি। তবে এই মুহূর্তে সঠিক কারণ বলতে পারছিনা। আশা রাখছি আগামী দিনে সরকার বিষয়টা তদন্ত করবে।

আরও পড়ুন : মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী জমজ তিন ভাইকে ঘিরে কৌতুহল

আরও পড়ুন : বাংলাদেশের পুণ্যার্থী ছাড়াই মেদিনীপুর জোড়া মসজিদে উরুষ উৎসব

লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi

H.S Exam
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper

You may also like

Leave a Comment

Adblock Detected

Please support us by disabling your AdBlocker extension from your browsers for our website.