Investigation Team at gun and cartridge recovery site in West Midnapore
ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন: পশ্চিম মেদিনীপুরের গোয়ালতোড়ের বড়ডাঙ্গা গ্রামে বুধবার উদ্ধার হয় বিপুল পরিমান বন্দুক ও কার্তুজ। বৃহস্পতিবার ওই স্থানে হাজির হলেন পুলিশের তদন্তকারী (আই বি) দল। দীর্ঘক্ষণ খতিয়ে দেখে ফিরে আসেন। বুধবার মাটি সমান করে চাষ যোগ্য জমি তৈরি করতে গিয়ে গ্রামবাসীরা এই অস্ত্র ও কার্তুজ দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেয়। গোয়ালতোড় থানার পুলিশ গিয়ে উদ্ধার করে। তারপরই শুরু হয় রাজনৈতিক চাপানোতর।
আরও পড়ুন:- মেলা-খেলা অনেক হল, এবার পঠনপাঠন শুরু কর! মেদিনীপুরে বিক্ষোভ ছাত্র-ছাত্রী, অভিভাবকদের
আরও পড়ুন:- বিরোধী দলনেতা শুভেন্দুর নিরাপত্তা নিয়ে একগুচ্ছ নির্দেশ হাইকোর্টের
স্থানীয়রা জানান, অস্ত্রগুলি বড়ো সাদা ব্যানারে মোড়া অবস্থায় ছিল। যে ব্যানারে লেখা ছিল, ‘চলো সবাই গ্রামসভায় যাই।’ যা সিপিএমের আমলের বলেই উল্লেখ করা রয়েছে। তৃণমূলের জেলা সভাপতি সুজয় হাজরা বলেন, “ওই এলাকায় সিপিএমের সশস্ত্র বাহিনীর ক্যাম্প ছিল। তারা এই সব অস্ত্র ব্যবহার করত। রাজ্যে পালাবদলের পর জঙ্গলে মাটির নীচে লুকিয়ে দিয়েছে। তিনি বলেন, বেনচাপড়া, গড়বেতা, গোয়ালতোড়ের বিভিন্ন এলাকায় সিপিএমের হার্মাদ বাহিনী অস্ত্র নিয়ে তৃণমূলের বহু কর্মীকে খুন করেছে।
Investigation Team
আরও পড়ুন:- নবনির্বাচিত সভাপতি দায়িত্ব পাওয়ার পর শ্রমিক অসন্তোষ থেকে রেহাই পেল হলদিয়া শিল্পাঞ্চল
আরও পড়ুন:- পূর্ব মেদিনীপুরে পুলিশ আধিকারিকের নামে ভুয়ো অ্যাকাউন্ট খুলে প্রতারণার অভিযোগ
এই সব তাদের ব্যবহৃত অস্ত্র হতে পারে। অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে শাসকদলকেই তুলোধনা করলেন সিপিআইএমের জেলা সম্পাদক তরুন রায়। তিনি বলেন, সিপিএমের অস্ত্রের দরকার পড়ে না। শাসকদলের লোকেরাই নিজেদের প্রয়োজনে এমন বহুবার অস্ত্র ব্যবহার করেছে। যদিও এদিন পুলিশের তদন্তকারী আধিকারিকরা বিষয়টি নিয়ে সংবাদ মাধ্যমের কাছে মুখ খুলতে চাননি।
আরও পড়ুন:- ফের ঝাড়গ্রামের লালগড়ে অজানা জন্তুর পায়ের ছাপকে ঘিরে ‘বাঘের আতঙ্ক’
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.cm/biplabisabyasachi
Investigation Team
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore
Web Desk, Biplabi Sabyasachi online paper: A large number of firearms and ammunition recover from Baradanga village of Goaltore in West Midnapore on Wednesday. A team of police investigators (IB) appeared at the spot on Thursday. After a long search, he returned. On Wednesday, the villagers went to prepare the cultivable land by leveling the soil finding the weapons and ammunition and informing the police. Goaltore police went and rescued him. Then the political pressure started.
Locals said the weapons wrapped in large white banners. The banner read, ‘Let’s all go to the village meeting.’ Which is referred to as the CPM period. Trinamool district president Sujoy Hazra said, “There was a camp of CPM armed forces in that area. They used all these weapons. Hidden under the ground in the forest after the turn of the state. He said the CPM’s Harmad forces had killed many grassroots activists with weapons in different areas of Benchapara, Garbeta and Goaltore.
All of these could be weapons used by them. CPIM’s district secretary Tarun Roy dismissed the allegations and slammed the ruling party. He said the CPM did not need weapons. The people of the ruling party have used such weapons many times for their own needs. However, the investigating officers of the police did not want to open their mouths to the media about the matter.