Sand Layer
ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন: এবছর একাধিকবার বন্যার সম্মুখীন হয়েছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা। জেলার ঘাটাল, দাসপুর, চন্দ্রকোনা, কেশপুর সব থেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত। বন্যার জল নামতেই জমির ওপর বালির স্তুপ। বালি সরিয়ে ফের চাষযোগ্য করার চেষ্টায় কৃষকরা। এমন দৃশ্য দেখা গিয়েছে কেশপুরে। কৃষকরা সেই বিশাল বালির স্তুপ থেকে জমি উদ্ধার করতে নামতেই পুলিশি বাধার অভিযোগ। কৃষকরা জানান, “পুলিশ জানিয়েছে বালির চালান কেটে অনুমতি নিয়ে তবেই বালি তোলা যাবে।”
আরও পড়ুন:-নদীয়ায় ভয়াবহ পথ দুর্ঘটনার পরই ফের পথ নিরাপত্তা কর্মসূচী মেদিনীপুরে
আরও পড়ুন:- ‘জাওয়াদ’ আসার আগে পাকা ধান বাড়িতে তোলার ব্যস্ততা
ফলে বর্ষার রোওয়া জমিতে এখন বালি নিয়ে সমস্যায় কেশপুরের মুগবসান এলাকার কৃষকরা। এলাকার বাসিন্দা রশিদ চৌধুরী বলেন, “পারাং নদীর জল মুগবসান সংলগ্ন বিস্তীর্ণ এলাকায় বন্যা পরিস্থিতি তৈরি করেছিল। বহু স্থানে নদীর ও শাখা নদীর বাঁধ ভেঙে পাশাপাশি থাকা তিন ফসলি জমির ক্ষতি করেছিল। বর্ষাকালের রোপন করা ধান জমির উপর দিয়ে স্রোত যাওয়ার ফলে বহু জমি গর্ত হয়ে গিয়েছে। বিভিন্ন জমিতে উঁচু বালিয়াড়ি তৈরি হয়েছে। আমার প্রায় পাঁচ বিঘা জমি বালির তলায়। সেই বালি আমরা সরিয়ে আলু চাষ করার উদ্যোগ নিয়েছিলাম।
আরও পড়ুন:-গরু ও মহিষ বোঝাই পিকআপ ভ্যান আটকে পশ্চিম মেদিনীপুরের গুড়গুড়িপাল থানার ‘আয়’ ১৮০ টাকা
আরও পড়ুন:- ২৩ লক্ষ দিয়েও কপালে জোটেনি ভোটের টিকিট ! পূর্ব মেদিনীপুরে অভিযোগ বিজেপি নেতার
কেশপুর থানার পুলিশ জানিয়েছে বালি তুলতে গেলে ভূমি দফতরের অনুমোদিত চালান কেটে তবে বালি সরাতে পারবে। না হলে বালি থাকবে।” স্থানীয় কৃষক রহমত চৌধুরীর বলেন, “প্রশাসন নিজেও সরাচ্ছে না আমাদেরও সরাতে দিচ্ছে না। পুলিশ সব সময় নজর রাখছে।” পরিস্থিতির কথা স্বীকার করে নিয়েছেন কেশপুর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি শুভ্রা সেনগুপ্ত। শুভ্রা সেনগুপ্ত বলেন, “মুগবসান এলাকার কৃষকদের কাছে এটা একটা বড় সমস্যা। জমিগুলো প্রায় অব্যবহারযোগ্য হয়ে গিয়েছে। ভূমি দফতরের সঙ্গে আলোচনা চলছে সমাধানের।”
আরও পড়ুন:- মেদিনীপুরে ‘পাড়ায় পাড়ায় পৌরসভা’ কর্মসূচিতে গিয়ে ক্ষোভের মুখে পৌর প্রশাসক
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.cm/biplabisabyasachi
Sand Layer
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore
Web Desk, Biplabi Sabyasachi online paper: West Midnapore district has faced floods more than once this year. Ghatal, Daspur, Chandrakona and Keshpur districts are most affected. As soon as the floodwaters recede, there are piles of sand on the ground. Farmers are trying to remove sand and make it cultivable again. Such a scene has been seen in Keshpur. As soon as the farmers came down to rescue the land from the huge sand dune, the police complained of obstruction. The farmers said, “The police have informed that the sand can be extracted only after cutting the consignment of sand.”
As a result, the farmers of Mugbasan area of Keshpur are now having problems with sand in the rain-fed land. Rashid Chowdhury, a resident of the area, said that the water of Parang River had created flood situation in the vast area adjacent to Mugabsan. In many places, river and tributary river dams broke and damaged three adjacent crop lands. Many lands have become potholes due to the overflow of paddy planted during the monsoon season. High dunes have been created in different lands. I have about five bighas of land under the sand. We removed that sand and took the initiative to cultivate potatoes.
Keshpur police said that if they go to collect sand, they will be able to remove the sand after cutting the consignment approved by the land department. Otherwise there will be sand. Local farmer Rahmat Chowdhury said, the administration is not removing itself and is not allowing us to move. The police are keeping an eye on him all the time. Keshpur Panchayat Samiti president Shuvra Sengupta has admitted the situation. Shuvra Sengupta said it was a big problem for farmers in the Mugabsan area. The lands have become almost unusable. Negotiations are underway with the land department for a solution.