পত্রিকা প্রতিনিধি: কেশিয়াড়ি ব্লকে জোড়া মৃতদেহ উদ্ধার করল পুলিশের। মৃত্যু ঘিরে চাঞ্চল্য এলাকায়।বুধবার সকালে বাড়ির ভিতর থেকে ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার পুলিশের।মৃত্যু হয়েছে কেশিয়াড়ি থানার কুসুমপুর এলাকার সিংপুর গ্রামে।মৃতের নাম অমিত বেরা।বাড়ি সিংপুর এলাকায়। keshiary, keshiary
স্থানীয় সুত্রে জানা গিয়েছে গাড়ির মিস্ত্রির কাজ করত ওই যুবক।বাড়িতে একা থাকার সুবাদে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হয়।বুধবার সকালে বাড়ির ভিতর থেকে উদ্ধার হয় মৃতদেহ।মানসিক অবসাদের জেরে মৃত্যু বলে প্রাথমিক অনুমান পুলিশের।অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে কেশিয়াড়ি থানার পুলিশ।
আরও পড়ুন- চিল্কীগড়ের ঐতিহাসিক কনক দুর্গা মন্দির পরিদর্শনে মুখ্যমন্ত্রী
অন্যদিকে কেশিয়াড়ি বাজার এলাকায় এক প্রতিষ্ঠিত পুকুর থেকে উদ্ধার এক হোটেল বয় এর মৃতদেহ।দিন কয়েক নিঁখোজ থাকার পর,পুকুর থেকে উদ্ধার দেহ।কেশিয়াড়ি বাস স্ট্যান্ড এলাকায় একটি প্রতিষ্ঠিত পুকুরের উপর একটি হোটেল রয়েছে।সেখানে বছর দুয়েক যাবত কাজ করতেন এক ব্যক্তি।দিন কয়েক ধরে তাকে না পাওয়া গেলে বুধবার সকালে দেহ ভেসে উঠতে দেখে স্থানীয়রা।পরে পুলিশে খবর দিলে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠিয়েছে।তবে কি কারণে মৃত্যু স্পষ্ট নয়।পুলিশ উভয় ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।
অপরদিকে অস্বাভাবিক মৃত্যু যুবকের। নিঁখোজ থাকার পর,বাড়িতে ফিরিয়ে আনলে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় বাড়ির ভিতর থেকে উদ্ধার হয় দেহ।মানসিক অবসাদের জেরে আত্মঘাতী ওই যুবক,বলে প্রাথমিকভাবে অনুমান।মৃতের নাম সেক গুলজার(৩৩)। বাড়ি বেলদা থানার অন্তর্গত মুরাতপুরের বুধমংলী গ্রামে। পরিবার সূত্রে খবর মানসিক পরিস্থিতি ঠিক না থাকায় বুধবার সকালে নিজের ঘরে গলায় ফাঁস লাগায়। অচৈতন্য অবস্থায় পরিবারের লোক দেহ উদ্ধার করে।
বেলদা গ্রামীন হাসপাতালে নিয়ে এলে ওই যুবককে চিকিৎসক মৃত ঘোষনা করেন। পরিবারের বক্তব্য গত বেশ কিছুদিন ধরে নিখোঁজ ছিল ওই যুবক।মানসিক ভারসাম্য হারানোয় নিঁখোজ ছিলেন ওই যুবক।তিন চারদিন খোঁজ করবার পর মঙ্গলবার রাতে বাড়ি ফিরিয়ে আনার পর বুধবার ভোর নাগাদ ফাঁসি লাগায়।বেলদা থানার পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তে পাঠিয়েছে। যুবকের মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে পরিবারে।
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasach