Caste Certificate not found even after 8 months of applying for ‘Duare Sarkar’ camp in West Midnapore
ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন : দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে জাতিগত শংসাপত্রের জন্য আবেদন করার ৮ মাস পরও মিলছেনা শংসাপত্র,সরকারি দপ্তরে চক্কর কেটে চরম হয়রানির শিকার চন্দ্রকোনার একাধিক আবেদনকারী। এমনই ঘটনা পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার চন্দ্রকোনা পৌরসভায়। পৌরসভার ৭ নং ওয়ার্ডের দুই আবেদনকারী কল্পনা পাতর খামরুই ও কল্পনা খামরুই। তাদের অভিযোগ,গতবছর ২০২১ সালের ৮ ই আগষ্ট চন্দ্রকোনা পৌরসভার তত্বাবধানে আয়োজিত দুয়ারে সরকার শিবিরে জাতিগত শংসাপত্রের জন্য আবেদন করেছিলেন।
আরও পড়ুন:- পূর্ব মেদিনীপুরের ভগবানপুরে চলন্ত বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে মৃত্যু স্কুটার আরোহীর, এলাকায় চাঞ্চল্য
আরও পড়ুন:- মাও আতঙ্ক! ঝাড়গ্রামে বিকেল গড়ালেই তৃণমূলের পার্টি অফিসে ঝুলছে তালা, আতঙ্কিত নেতা- কর্মীরা
কয়েক মাস পর অনলাইনে সরকারি ওয়েবসাইট ‘ব্যাকওয়ার্ড ক্লাসেস ওয়েলফেয়ার ডিপার্টমেন্ট’ এ সার্চ করলে দেখা যায় সেখানে তাদের জাতিগত শংসাপত্রের আবেদন অ্যাপ্রুভ হয়েছে এবং কোড নম্বরও পড়েছে।সেখান থেকে জানতে পারেন দুয়ারে সরকার শিবিরে আবেদন করা জাতিগত শংসাপত্র হয়ে গিয়েছে। এরপর চন্দ্রকোনা পৌরসভায় আবেদন করা শংসাপত্র চাইতে গেলে পৌরসভার তরফে নানান কারণ দেখিয়ে ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এমনকি পুনরায় তাদের আবেদন করার জন্যও বলা হচ্ছে বলে অভিযোগ ওইসব আবেদনকারীদের।
আরও পড়ুন:- কয়েক লক্ষ টাকা বকেয়া বিদ্যুৎ বিল,দিন রাত জ্বলছে পথবাতি, নজর নেই পৌর প্রশাসনের! খড়ার পুরসভায় ক্ষোভ এলাকাবাসীর
Caste Certificate
এনিয়ে একাধিক বার পৌরসভার দোরগোড়ায় ঘুরেও মিলছেনা শংসাপত্র,চরম হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে তাদের এমনটাই অভিযোগ। যেখানে সরকারি ওয়েবসাইটে তাদের জাতিগত শংসাপত্র হয়ে গিয়েছে দেখাচ্ছে সেখানে পৌরসভা কেনো তাদের হাতে তা তুলে না দিয়ে নানা অজুহাতে ঘোরাচ্ছে প্রশ্ন আবেদনকারীদের।দুয়ারে সরকার শিবিরে আবেদন করার ৮ মাস পরও জাতিগত শংসাপত্র হাতে না পেয়ে পৌরসভার বিরুদ্ধেই উঠছে গাফিলতির অভিযোগ।
আরও পড়ুন:- পটাশপুরে এক পারিবারিক অনুষ্ঠানের নিমন্ত্রণে কাউকে না যেতে ফতোয়া, অন্যথায় জরিমানা, গ্রেফতার ৮
আরও পড়ুন:- শিকারির চেয়ে বেশি বনকর্মী ও পুলিশ! মেদিনীপুর সদরে চাঁদড়ার অরণ্যের হৃদয়ে রক্তক্ষরণে পড়ল ছেদ
কেবল এই দুজনই নই,একই সমস্যায় আরও একাধিক আবেদনকারী হয়রানির শিকার বলে জানাগেছে। যদিও এবিষয়ে চন্দ্রকোনা পৌরসভার নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান প্রতিমা পাত্র জানান,সবে সে নতুন পৌর বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসাবে এসেছে,এটা আগের বোর্ডের সময়কার ঘটনা। তবুও অভিযোগ যখন এসেছে তা খতিয়ে দেখে দ্রুত সমাধানের ব্যবস্থা করা হবে।”জাতিগত শংসাপত্র প্রদানে বর্তমান সরকার নিয়মে সরলীকরণ করে রীতিমতো শিবির করে তা দ্রুত আবেদনকারীদের হাতে তুলে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে সেই জায়গায় চন্দ্রকোনার এই ঘটনায় স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন উঠছে স্থানীয় প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে।
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.cm/biplabisabyasachi
Caste Certificate
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore