“There may be violence, the administration will stop it,” said Sukant Majumder in Midnapore
ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন : “হিংসা হতেই পারে, আটকাবে প্রশাসন”, উত্তরপ্রদেশে গণহত্যা বিষয়ে এমনই মন্তব্য করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার তিনি বলেন, “সেখানে সরকার দায়িত্ব নেবে। যারা দোষী তাদের আইনের সামনে আনা হবে। পার্থক্য হল সেই ঘটনায় কোন বিজেপি নেতার নাম জড়ায়নি। জড়াবেও না আমরা আত্মবিশ্বাসী। বগটুই কান্ডে কাদের নাম জড়িয়েছে, মুখ্যমন্ত্রী তাদের নাম ঘোষণা করেছে।
হিংসা হতেই পারে, প্রশাসন চেষ্টা করবে হিংসাকে আটকানোর। এটাই স্বাভাবিক। কারণ সমাজে সব ভালো মানুষ পাবেন এটা হতে পারে না। কিন্তু এতে রাজনৈতিক কোন হিংসা রয়েছে কিনা সেটা গুরুত্বপূর্ণ। বগটুই কান্ডে পলিটিক্যাল মোটিভ ছিল। উত্তরপ্রদেশের ঘটনায় জাতিগত সমস্যা থাকতে পারে। সেটা আমাদের দেশে আছে। যা অস্বীকার করা যাবে না।” মেদিনীপুর শহরের দলীয় কর্মীদের নিয়ে বৈঠকে উপস্থিত হয়েছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।
Midnapore
রবিবার কর্মী বৈঠক সহ একাধিক কর্মসূচিতে সুকান্ত মজুমদার ও দিলীপ ঘোষ যৌথভাবে উপস্থিত ছিলেন। সকালে মন কি বাত কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছেন কর্মীদের সঙ্গে। পরে একটি কর্মী বৈঠক করেন। যেখানে ঘাটাল, মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম সাংগঠনিক জেলার বিজেপি নেতা কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। রবিবার বিকেলে মেদিনীপুর শহরে রাজ্যে খুন-ধর্ষণের প্রতিবাদে মিছিল করে বিজেপি। অন্যদিকে শনিবার মন্ডল সভাপতি ঘোষণা নিয়ে জেলার বিভিন্ন প্রান্তে গন্ডগোল শুরু হয়েছে বিজেপির মধ্যে।
সেই বিষয়ে বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “ব্যক্তিগতভাবে সবার সঙ্গে কথা বলেছি। এটা প্রতিবারই হয় নতুন কিছু নয়। এই দল ক্ষমতায় আসবে, তাই সভাপতির পদ অনেকেই পেতে চাইবে।” এরই মধ্যে মুর্শিদাবাদে বিজেপির সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন বিজেপি নেতা প্রতাপ হালদার। এই প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ মেদিনীপুরে বলেন, “সাধারণ সম্পাদক পদ যদি মর্যাদার না হয়, তাহলে সর্বভারতীয় সভাপতি পদে বসাতে হয়। এর চেয়ে আর তো মর্যাদা নেই। জানিনা উনি বিজেপিটা বুঝে করেছিলেন কিনা! কোনটাকে মর্যাদা বলে আমি তো বুঝিনা।”
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.cm/biplabisabyasachi
Midnapore
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore