Home » Secondary toppers : মাধ্যমিকের মেধাতালিকায় নবম মহিষাদলের দ্যুতিময়, দশম সোহম

Secondary toppers : মাধ্যমিকের মেধাতালিকায় নবম মহিষাদলের দ্যুতিময়, দশম সোহম

by Biplabi Sabyasachi
0 comments

বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন : হলদিয়া: শুক্রবার ৭০ দিনের মাথায় এবছরের মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ হয়েছে।পাশের হারে গত কয়েকবছরের মতো এবারেও শীর্ষে রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর।জেলার ৯ জন পড়ুয়া এবার মেধাতালিকায় জায়গা করে নিয়েছে।কাঁথি মডেল ইনস্টিটিউশনের ছাত্র সুপ্রতীক মান্না মাধ্যমিকে যুগ্ম চতুর্থ এবং পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় প্রথম স্থান অধিকার করেছে। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৬৯২। পাশাপাশি মাধ্যমিকে নবম হয়েছে হলদিয়ার বিবেকানন্দ মিশন শিক্ষায়তন হাইস্কুলের দ্যুতিময় মণ্ডল। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৭।মহিষাদলের কালিকাকুণ্ড গ্রামের বাসিন্দা দ্যুতিময় ৯৮ শতাংশ নম্বর পেয়ে ভবিষ্যতে চিকিৎসক হতে চায়।বাংলায় ৯৮, ইংরেজি ৯৫, অঙ্কে ৯৮, ভৌত বিজ্ঞান ১০০, জীবন বিজ্ঞান ১০০, ভূগোল ৯৮ এবং ইতিহাসে ৯৮ পেয়েছে সে। পড়াশোনার পাশাপাশি কবিতার বই পড়তে এবং ক্রিকেট খেলতে ভালোবাসে।

আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন… প্রতি মুহূর্তের লাইভ খবরের আপডেট পেতে ফলো করুন বিপ্লবী সব্যসাচী নিউজ

ঝটিতি খবর পেতে আমাদের WhatsApp গ্রুপে জয়েন করুন :

For WhatsApp Group : Click Here

সোহম সাঁতরা(মাধ্যমিকে দশম)
প্রাপ্ত নম্বর- ৬৮৬

তাঁর প্রিয় ক্রিকেটার মহেন্দ্র সিং ধোনী। দ্যুতিময়ের বাবা প্রভাশিষ মণ্ডল পেশায় গৃহশিক্ষক।বাবার কাছে ইংরেজি এবং জ্যেঠুর ছেলে অঙ্ক ও ভৌত বিজ্ঞান পড়তো। এদিন সকালে দ্যুতিময়ের মা দ্যোতনা মণ্ডল বাড়িতে টিভিতে চোখ রেখেছিলেন।ছেলের নাম শুনে আনন্দে কেঁদে ফেলেন।তবে দ্যুতিময়ের কথায়, “মেধাতালিকা থাকবো বলে কনফার্ম ছিলাম।আরও একটু ভালো রেজাল্ট আশা করেছিলাম।” অন্যদিকে মাধ্যমিকে দশম হয়েছে মহিষাদলের রাজ হাইস্কুলের সোহম সাঁতরা। তাঁর প্রান্ত নম্বর ৬৮৬।

আরও পড়ুন :পশ্চিম মেদিনীপুরে তিন কৃতি পড়ুয়ার রেজাল্ট ও বিষয়ভিত্তিক নম্বর দেখে নিন

দ্যুতিময় মণ্ডল(মাধ্যমিকে নবম)
প্রাপ্ত নম্বর- ৬৮৭

নন্দকুমারের কল্যাণপুর গ্রামের বাসিন্দা সোহম পড়াশোনার জন্য মহিষাদলের তেরোপেখ্যা গ্রামে থাকতো।৯৮ শতাংশ নম্বর পেয়ে সোহমও ভবিষ্যতে চিকিৎসক হতে চায়।বাংলা ৯৭, ইংরেজি ৯৮, অঙ্কে ১০০, ভৌত বিজ্ঞানে ১০০, জীবন বিজ্ঞানে ৯৯, ভূগোলে ৯৮ এবং ইতিহাসে ৯৪ পেয়েছে।বাবা পেশায় স্কুল শিক্ষক বিশ্বজিৎ সাঁতরা ইংরেজি পড়াতেন এবং মা অর্পিতা সাঁতরার কাছে ভৌত ও জীবন বিজ্ঞান পড়তেন। স্কুলের শিক্ষকরা তাকে বরাবর সহযোগিতা করেছেন। স্কুলে পঞ্চম শ্রেণী থেকেই প্রথম হতো সোহম। পড়াশোনার পাশাপাশি সুযোগ পেলেই ক্রিকেট খেলতো সে। তাঁর এই সাফল্য খুশি গোটা স্কুল।যদিও সোহমের আক্ষেপ, “ইতিহাসে ৪ নম্বর কম পেয়েছি।নাহলে আরো ভালো রেজাল্ট হতো।”

লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi

Secondary toppers

Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper

You may also like

Leave a Comment

Adblock Detected

Please support us by disabling your AdBlocker extension from your browsers for our website.