Rare disease! The school did not take admission in Medinipur town
ওয়েব ডেস্ক ,বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন : ভারতবর্ষে 250 জন, রাজ্যে 50 জনের মত আক্রান্ত। এমনই রোগে আক্রান্ত মেদিনীপুর শহরের বল্লভপুরের বছর সাতেকের রূপসা মুখার্জী। দুই বছর বয়স থেকেই বিরল স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত সে। হাত ও পা ভাল করে নাড়তে পারে না। তবে স্মৃতিশক্তি প্রখর। অন্যান্য আর কোন সমস্যা নেই।
আরও পড়ুন:- মেদিনীপুর গ্রামীণে জেসিবি দিয়ে বালি তোলার অভিযোগ, বাড়ছে ক্ষোভ
আরও পড়ুন:- চাষে লোকসান, ঋণের বোঝা সামলাতে না পেরে চন্দ্রকোনায় আত্মঘাতী কৃষক !
তবে তার ইচ্ছে স্কুলে পড়াশোনা করার। কিন্তু কোন স্কুল ভর্তি নিতে চাইছে না বলে অভিযোগ বাবা সুমন মুখার্জীর। তিনি জানান বিদ্যালয়ে গেলে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তাকে প্রতিবন্ধী স্কুলে নিয়ে যাওয়ার কথা বলেন। বহুদিন ধরে ঘোরাঘুরির পর তিনি প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের চেয়ারম্যানের নিকট বিষয়টি জানান। রূপসাকে স্কুলে ভর্তি করার ব্যবস্থা করেন চেয়ারম্যান কৃষেন্দু বিশই।
Rare Disease
আরও পড়ুন:- নদীতে মহিলার গলাকাটা বস্তাবন্দী দেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য দাসপুরে
তিনি জানান, রূপসার যে স্কুলে সুবিধা হবে সেই স্কুলে ভর্তি করা হবে। সোমবার থেকে বাড়ির সামনে মেদিনীপুর টাউন প্রাথমিক স্কুলে যাওয়া শুরু করে। তাকে কোলে করে নিয়ে যাওয়া আসায় অসুবিধা দেখে যাতায়াতের সুবিধার জন্য বুধবার সংসদ কার্যালয়ে হুইল চেয়ারের ব্যবস্থা করে দেন চেয়ারম্যান কৃষ্ণেন্দু বিশই। চেয়ারম্যানের এই উদ্যোগে খুশি পরিবার।
আরও পড়ুন:- পুরভোটে সফল পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা তৃণমূল নেতৃত্ব, পুণরায় পদে বহাল রেখে আস্থা রাখলেন তৃণমূল সুপ্রিমো
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.cm/biplabisabyasachi
Rare Disease
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore
Web Desk, Biplabi Sabyasachi online paper:. About 250 people are infected in India and 50 in the state. Rupsha Mukherjee, a year old from Ballabhpur in Medinipur town, is suffering from such a disease. He has been suffering from a rare nervous disease since he was two years old. Hands and feet cannot move well. However, the memory is strong. No other problems.
However, he wants to study in school. But father Sumon Mukherjee complained that no school wants to take admission. He said that when he went to the school, the headmaster of the school told him to take him to the school for the disabled. After wandering around for a long time, he informed the Chairman of the Primary Education Parliament. Chairman Krishendu Bishai arranged for Rupsa to be admitted to the school.
He said that Rupsha admitted in the school where there will be facilities. From Monday, he started going to Medinipur Town Primary School in front of his house. Chairman Krishnendu Bishai arranged a wheelchair at the Parliament Office on Wednesday to facilitate the journey as he could not be carried in his lap. The family is happy with the chairman’s initiative.