Pregnant
ওয়েব ডেস্ক, বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন: তৈরি হয়েছে স্বাস্থ্য দফতরের মা ও শিশুর সুরক্ষা কার্ড। দেওয়া বিভিন্ন ঔষধ ও ইঞ্জেকশন। এই ভাবে নয় মাস চলার পর জানতে পারলেন গর্ভবতী নন। ঘটনায় শোরগোল পড়েছে বিভিন্ন মহলে। ওই গর্ভবতী মহিলা গৌরি নায়েকের (41) বাড়ি পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার অন্তর্গত গুড়গুড়িপাল থানার চাঁইপুরে। জানা গিয়েছে, পেটের সমস্যা নিয়ে স্থানীয় স্বাস্থ্য কেন্দ্রে গেলে তাঁকে পেগন্যান্সি টেস্ট করতে বলেন। প্রাথমিক ভাবে ধরা না পড়লেও পড়ে নাকি ধরা পড়েছে বলে জানান ওই মহিলা। স্বাস্থ্য দফতর থেকে তৈরি করা হয় সুরক্ষা কার্ড।
আরও পড়ুন:- পশ্চিম মেদিনীপুরে ৫ হাজারেরও বেশি কৃষককে তৈল ও শস্য বীজ বিতরণ করবে শালবনী ব্লক কৃষি দফতর
আরও পড়ুন:- তাজপুরে গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণের জন্য গ্লোবাল টেন্ডার, খুশির হাওয়া জেলায়
স্থানীয় মালকুড়ি উপ স্বাস্থ্য কেন্দ্রের স্বাস্থ্যকর্মী, আশাকর্মীরা ওষুধ, ইঞ্জেকশনও দিয়েছে। ইউএসজি রিপোর্ট করতে নির্দেশ দেন চিকিৎসকরা। ওই মহিলার স্বামী সৌরভ নায়েক জানান, মেদিনীপুর হাসপাতালে ইউএসজি রিপোর্ট করাতে গেলে সেখানে নাকি তাঁদের নাম না থাকায় রিপোর্ট না করিয়ে ফেরত আসতে হয়। পরে বেসরকারী ভাবে রিপোর্ট করার পর পুজোর আগে ধরা পড়ে আমার স্ত্রী গর্ভবতী নন। ঘটনার পরই স্বাস্থ্য দফতরের গাফিলতি নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন অনেকে। কিভাবে দীর্ঘদিন চিকিৎসা চালালেন? ঘটনার কথা স্বীকার করেছেন স্বাস্থ্য দপ্তরের আধিকারিকরা। কোথাও একটা ভুল হয়ে গিয়েছে বলেই বক্তব্য তাদের।
আরও পড়ুন:- পশ্চিম মেদিনীপু্রে বিভিন্ন এলাকায় হাতির তান্ডব, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন এক ব্যক্তি
আরও পড়ুন:- টানা বৃষ্টিতে নাজেহাল জনজীবন, লক্ষ্মীপুজোর জোগাড়ে হিমশিম সকলেই
মহিলার স্বামী সৌরভ নায়েক জানান, মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল, ঝাড়গ্রাম সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল ঘুরে এসেছেন ইউএসজি করার জন্য। অবশেষে ঝাড়গ্রামে প্রাইভেটে ইউএসজি করিয়ে প্রসবের আগে গত ৯ অক্টোবর শেষ চেকাপ করাতে দেপাড়া স্বাস্থ্য কেন্দ্রে গেলে চিকিৎসকদের সন্দেহ হয়। ফের প্রেগন্যান্সি টেস্ট করিয়ে চিকিৎসকরা বলেন, মহিলার গর্ভে কোনও সন্তান নেই। অথচ অক্টোবর মাসে বাচ্চা প্রসবের কথা। তার অভিযোগ, এতদিন ভুল চিকিৎসা করিয়েছে স্বাস্থ্য দফতর।
আরও পড়ুন:- হলদিয়া বন্দরে প্রথম ‘শিপ টু শিপ’ পদ্ধতিতে এল পি জি অপারেশন শুরু
আরও পড়ুন:- ঝাড়গ্রামে রাস্তায় পড়ে থাকা দুটি সুটকেসকে ঘিরে আতঙ্ক, এলো বোম্ব স্কোয়াড
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi
Pregnant
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore
Web Desk, Biplabi Sabyasachi online paper: Maternal and child protection card of health department has been made. Various medications and injections given. In this way, after nine months, he found out that she was not pregnant. The incident has caused a stir in various quarters. The house of the pregnant woman Gauri Naik (41) is in Chaipur of Gurguripal police station in West Midnapore district. It is learned that when he went to the local health center with stomach problems, he was asked to take a pregnancy test. The woman said that although she was not caught in the initial way, she fell or was caught. As a result, Safety cards are made from the health department.
The health workers of the local Malkuri sub-health center also gave medicines and injections. Physicians instructed to report to the USG. The woman’s husband, Sourav Naik, said that when they went to Medinipur Hospital to report to the USG, they had to return without reporting because their names were not there. My wife is not pregnant after Pujo was caught after reporting privately. After the incident, many are questioning the negligence of the health department. How long did the treatment last? Health officials have admitted the incident. They say that something has gone wrong somewhere.
The woman’s husband, Sourav Naik, said he had visited Medinipur Medical College and Hospital, Jhargram Super Specialty Hospital to do USG. Finally, the doctors got suspicious when they went to Depara Health Center on October 9 to get the last check-up before delivery after getting USG in private in Jhargram. After taking another pregnancy test, the doctors said that there was no child in the woman’s womb. But in October the baby is delivered. He complained that the health department has given wrong treatment for so long.