বিপ্লবী সব্যসাচী পত্রিকা অনলাইন : এই মন্দিরে এক মনে পুজো দিলেই পূরণ হয় সকল মনস্কামনা, বিশ্বাস অগণিত ভক্তের। তাই সারা বছরের পাশাপাশি, চৈত্র মাসের তৃতীয় মঙ্গলবার মেলাকে কেন্দ্র করে বহু মানুষ ভিড় জমান। উদ্যোক্তাদের দাবি, পুলিশ প্রশাসন এবং রেল কর্তৃপক্ষ সহযোগিতা করে এই মেলাতে। মেলাকে কেন্দ্র করে চালানো হয় একাধিক স্পেশাল ট্রেন। এছাড়াও সড়কপথে বহু মানুষ আসেন এই মেলাতে। আগের দিন রাত্রে থেকেও বহু ভক্ত আসেন এখানে। নিজে থেকেই করতে হয় পুজো।
আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন… প্রতি মুহূর্তের লাইভ খবরের আপডেট পেতে ফলো করুন বিপ্লবী সব্যসাচী নিউজ
ঝটিতি খবর পেতে আমাদের WhatsApp গ্রুপে জয়েন করুন :
For WhatsApp Group : Click Here

2/5. স্বাভাবিকভাবে মানুষের বিশ্বাস এবং ভক্তিতে প্রতিবছর বেশ কয়েক লক্ষাধিক মানুষের ভিড় হয় এখানে। পাঁচ দিন ধরে চলে এই মেলা। থাকে একাধিক সাংস্কৃতিক আয়োজন। স্বাভাবিকভাবে জেলার এক অন্যতম বড় উৎসবকে ঘিরে সাজোসাজো রব। চৈত্রের তৃতীয় সপ্তাহে এলাকায় বহু ভক্তের সমাগম হয়। প্রাচীন এক মনসা মন্দিরকে ঘিরে বসে পাঁচদিনের মেলা। যে মেলাটি ঘিরে শুধু উন্মাদনা মেদিনীপুর জেলার মানুষের নয়, দূর দূরান্ত থেকে বহু মানুষ আসেন এখানে। এখানে নেই কোনও পুরোহিত, নিজের হাতেই পুজো দিতে হয় দেবীর কাছে।
3/5. মেলাকে ঘিরে রেল দফতরের তরফে একাধিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়। চলে স্পেশাল ট্রেন। মন্দিরের কাছে গতি কমিয়ে দেয় একাধিক লোকাল এবং এক্সপ্রেস ট্রেন। স্বাভাবিকভাবে বেশ কয়েক লক্ষাধিক মানুষের ভিড় জমে বছরে মাত্র একটা দিনের এই পুজোকে কেন্দ্র করে। আর মাত্র কয়েকদিন বাকি, তার আগেই একদিকে যেমন নিরাপত্তা বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে, তেমনি ভক্তদের সুবিধার জন্য একাধিক ব্যবস্থা নিচ্ছে প্রশাসন এবং মন্দির কমিটি।
আরও পড়ুন : হারিয়ে যাওয়া ২৫ টি মোবাইল ফিরিয়ে দিল সবং থানা
আরও পড়ুন : মহিলা থানায় পড়ুয়াদের অত্যাচারের অভিযোগে বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয় ও কোতয়ালী থানায় বিক্ষোভ
4/5. পুজো কমিটির তরফ থেকে জানানো হয়েছে, পুজোর দিন বিশেষ করে মায়েরা কেউ সোনার গহনা পরে মন্দিরে আসবেন না যদিও বা আসেন সাবধান সতর্কতা অবলম্বন রাখবেন। সেই সঙ্গে যে সকল মায়ের ছোট ছোট শিশুদের সঙ্গে নিয়ে আসেন এই মেলাতে, তারা যেন তাদের শিশুর জামার পকেটে নিজেদের মোবাইল নাম্বার কাগজে নোট করে পকেটে রেখে দেন, তাহলে কোন ভাবে হারিয়ে যাওয়া বাচ্চার ওই পকেটে থাকা নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারবে কমিটি।
5/5. পশ্চিম মেদিনীপুরে বহু প্রাচীন কাল থেকেই প্রচার এবং প্রসার মাদপুরের মহিষা গোডগেড়িয়ার মনসা দেবীর। সারা বছর ধরে পূজার্চনা হলেও বছরে একটি দিন বসে মেলা। চৈত্র মাসে তৃতীয় মঙ্গলবার বড় পুজো হয় এখানে। পশ্চিম মেদিনীপুর, পূর্ব মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম কিংবা কলকাতার পাশাপাশি ঝাড়খন্ড, ওড়িশা থেকেও বহু মানুষ আসেন এখানে। বেশ কয়েক লক্ষ ভক্তদের ভিড় জমে এই মন্দিরে। স্বাভাবিকভাবে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যবস্থা নেওয়া হয় এই মেলাকে কেন্দ্র করে।
আরও পড়ুন : মেলা দেখতে গিয়ে বচসা! নারায়ণগড়ে যুবককে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ
আরও পড়ুন : পিংলায় বাস ও লরির মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ড্রাইভার সহ ২
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi
Madhpur Mansa Temple wishes come true
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper