Flooding
আরও পড়ুন ঃ–বন্যার জল নামতেই পশ্চিম মেদিনীপুরের কেশপুরে বাড়ছে জ্বরের দাপট, ক্ষোভ এলাকাবাসীর
পত্রিকা প্রতিনিধি: একদিকে অতিবৃষ্টিতে প্লাবিত ঝাড়গ্রামের (Jhargram) বেশ কয়েকটি এলাকা। বৃষ্টি থামলেও গোদের উপর বিষফোঁড়া হয়ে দাঁড়িয়েছে জলাধার থেকে জলছাড়া। প্রবল বর্ষণের জেরে ঝাড়খণ্ডের গালুডি (Galudi) ও চান্ডিল (Chandil) জলাধারার (Dam)কাল থেকে এখনও পর্যন্ত ধাপে ধাপে ৮৮ হাজার, ১লক্ষ্য ৮৮ হাজার, এবং এখন ২ লক্ষ্য ৮৮ হাজার কিউসেক (Cusec) জল ছাড়া হয়েছে। এই মুহুর্তে ঝাড়গ্রামের গোপীবল্লভপুরে সুবর্নরেখার উপর দিয়ে ১ লক্ষ্য ৮৮ হাজার কিউসেক জল পাস করছে। এরপর ২লক্ষ ৮৮ হাজার কিউসেক জল ছাড়ার খবরে কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলছে সকলের।
কারণ এর ফলে ঝাড়গ্রাম জেলার গোপীবল্লভপুর(Gopiballavpur), সাকরাইল (Sankrail), নয়াগ্রামের (Nayagram) নদী পার্শ্ববর্তী অংশে প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। সুবর্ণরেখা (Subarnarekha River) নদীতে জলস্তর বাড়ছে প্রতিনিয়ত। ঝাড়গ্রাম জেলার চোরচিতা (Chorchita), মহাপাল (Mahapal), সাঁকরাইল (Sankrail) ও নয়াগ্রাম (Nayagram) এর বেশ কিছু এলাকায় বহু মানুষজন সুবর্ণরেখা নদীর পাড়ে বসবাস করেন। নদীতীরবর্তী এই মানুষ গুলি আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন। সুবর্ণরেখা নদী তে সারাবছর কমবেশি জল থাকলেও বছরের এই নির্দিষ্ট কয়টি দিনে প্রত্যন্ত এলাকার মানুষগুলিকে আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাতে হয়। বন্যা হলে অনেক চাষের জমি নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। এই সময় চাষের সময় জমিতে ধান রোপনের কাজ প্রায় শেষের মুখে । বন্যা পরিস্থিতি হলে বিপুল ক্ষতির মুখে পড়বেন এলাকার চাষিরা, এমনটাই দাবি প্রত্যন্ত এলাকার সাধারণ মানুষেরা।
লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ- https://www.facebook.com/biplabisabyasachi
Flooding
– Biplabi Sabyasachi Largest Bengali Newspaper In Midnapore